নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ২১ রান। খুব বেশি কি! চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারেই তো ব্যাটার ১৫ কিংবা ১৮ রান তুলছেন। কিন্তু ম্যাচটি যখন ভারত-পাকিস্তানের; যে লড়াইয়ে জড়িয়ে আত্মমর্যাদা আর শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্ন, সেখানে যে কোনো হিসাব-নিকাশই কাজ করে না! স্নায়ুক্ষয়ী এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে ১৯তম ওভার করলেন জসপ্রীত বুমরা। ভারতের এই ইয়র্কার মাস্টার গুরুত্বপূর্ণ এই ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিলেন মাত্র ৩ রান। ৬ উইকেট খোয়ানো পাকিস্তানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৮ রান। কিন্তু পাকিস্তান তুলতে পারল মাত্র ১১ রান। তাতে ভারতের জয় ৬ রানে।
অথচ ইনিংসের ১২ ওভার শেষে পকিস্তানের রান ছিল ২ উইকেটে ৭২। রানরেট ছিল ঠিক ৬। তখন জয়ের জন্য ৪৮ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৪৮ রান। কী সহজই না সমীকরণ! কিন্তু পরের ওভারেই হার্দিক পান্ডিয়া ফিরিয়ে দেন ফখর জামানকে। এরপর মোহাম্মদ রিজওয়ান ও শাদাব খানও সাঝঘরে ফিরে গেলে দুর্দান্তভাবেই ম্যাচে ফিরে আসে ভারত। চাপে পড়ে যায় পাকিস্তান। সেই চাপ ভারতীয় বোলাররা আরও বাড়িয়ে তুললে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি পাকিস্তানের।
আগের ম্যাচেই যুক্তরাষ্ট্রের অঘটনের শিকার হয়ে ‘মানসম্মান’ খুইয়েছিল পাকিস্তান, তলানিতে নেমে এসেছিল তাদের আত্মবিশ্বাসও। এমন কঠিন এক অবস্থান থেকেই ভারতের বিপক্ষে টস জিতে বোলিং নিয়ে ভারতকে আটকে দিয়েছিল ১১৯ রানে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে অমসৃণ বাউন্স ব্যাটারদের বেকায়দায় ফেলেছে বিশ্বকাপের শুরু থেকেই। পাকিস্তান ব্যাটাররাও যে অসুবিধায় পড়বেন, সেটাও কেউ কেউ আঁচ করতে পেরেছিলেন। এক প্রান্ত আগলে রেখে মোহাম্মদ রিজওয়ান খেলেছেন। তারপরও ‘অপয়া ১৩’-এর গণ্ডি পেরোতে পারেননি পাকিস্তানের তিন ব্যাটার—বাবর আজম, উসমান খান ও ফখর জামান। ১৫তম ওভারের শুরুতেই বুমরাহ ফিরিয়ে দেন। ৪৪ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ রান করেন ইমাদ ওয়াসিম। ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরা। ২৪ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আইপিএলে বাজে পারফর্ম করে বিশ্বকাপে আসা হার্দিক পান্ডিয়া।
এর আগে টস হারা ভারত প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তানি পেসারদের বোলিং তোপে ১৯ ওভারে ১১৯ রানে অলআউট হয়েছে। বেশ কয়েকবার ‘জীবন’ পেয়ে মাঝখানে ঋষভ পন্ত একটু ব্যাটিং-দৃঢ়তা দেখালেও নাসিম শাহ-মোহাম্মদ আমিরদের বোলিং তোপের মুখে দ্বিতীয় কোনো ভারতীয় ব্যাটারই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেননি। ৬টি চারে ৩১ বলে করেছেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ রান করে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ বলে ২০ রান আসে অক্ষর প্যাটেলের ব্যাট থেকে। রানের দুই অঙ্কে পা রাখা ভারতের তৃতীয় ব্যাটার অধিনায়ক রোহিত শর্মা, ১২ বলে করেছেন ১৩ রান।
সিমের ওপর জোরে বল করে ভারতীয় ব্যাটারদের ভোগানো নাসিম শাহ ২১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। সমান রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন হারিস রউফও। মাত্র ২ উইকেট পেলেও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন মোহাম্মদ আমিরও। বোলিংয়ের মতো ফিল্ডিংয়ে পাকিস্তান ভালো করতে পারলে হয়তো আরও আগেই অলআউট হয়ে যেত ভারত। বেশ কিছু ক্যাচ তো ছেড়েছেই, কখনো কখনো থ্রো, ওভার থ্রোর কারণে একের জায়গায় দিয়েছে ২ রানও।জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ২১ রান। খুব বেশি কি! চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারেই তো ব্যাটার ১৫ কিংবা ১৮ রান তুলছেন। কিন্তু ম্যাচটি যখন ভারত-পাকিস্তানের; যে লড়াইয়ে জড়িয়ে আত্মমর্যাদা আর শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্ন, সেখানে যে কোনো হিসাব-নিকাশই কাজ করে না!
স্নায়ুক্ষয়ী এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে ১৯তম ওভার করলেন জসপ্রীত বুমরা। ভারতের এই ইয়র্কার মাস্টার গুরুত্বপূর্ণ এই ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিলেন মাত্র ৩ রান। ৬ উইকেট খোয়ানো পাকিস্তানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৮ রান। কিন্তু পাকিস্তান তুলতে পারল মাত্র ১১ রান। তাতে ভারতের জয় ৬ রানে।
জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ২১ রান। খুব বেশি কি! চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারেই তো ব্যাটার ১৫ কিংবা ১৮ রান তুলছেন। কিন্তু ম্যাচটি যখন ভারত-পাকিস্তানের; যে লড়াইয়ে জড়িয়ে আত্মমর্যাদা আর শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্ন, সেখানে যে কোনো হিসাব-নিকাশই কাজ করে না! স্নায়ুক্ষয়ী এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে ১৯তম ওভার করলেন জসপ্রীত বুমরা। ভারতের এই ইয়র্কার মাস্টার গুরুত্বপূর্ণ এই ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিলেন মাত্র ৩ রান। ৬ উইকেট খোয়ানো পাকিস্তানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৮ রান। কিন্তু পাকিস্তান তুলতে পারল মাত্র ১১ রান। তাতে ভারতের জয় ৬ রানে।
অথচ ইনিংসের ১২ ওভার শেষে পকিস্তানের রান ছিল ২ উইকেটে ৭২। রানরেট ছিল ঠিক ৬। তখন জয়ের জন্য ৪৮ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৪৮ রান। কী সহজই না সমীকরণ! কিন্তু পরের ওভারেই হার্দিক পান্ডিয়া ফিরিয়ে দেন ফখর জামানকে। এরপর মোহাম্মদ রিজওয়ান ও শাদাব খানও সাঝঘরে ফিরে গেলে দুর্দান্তভাবেই ম্যাচে ফিরে আসে ভারত। চাপে পড়ে যায় পাকিস্তান। সেই চাপ ভারতীয় বোলাররা আরও বাড়িয়ে তুললে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি পাকিস্তানের।
আগের ম্যাচেই যুক্তরাষ্ট্রের অঘটনের শিকার হয়ে ‘মানসম্মান’ খুইয়েছিল পাকিস্তান, তলানিতে নেমে এসেছিল তাদের আত্মবিশ্বাসও। এমন কঠিন এক অবস্থান থেকেই ভারতের বিপক্ষে টস জিতে বোলিং নিয়ে ভারতকে আটকে দিয়েছিল ১১৯ রানে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচে অমসৃণ বাউন্স ব্যাটারদের বেকায়দায় ফেলেছে বিশ্বকাপের শুরু থেকেই। পাকিস্তান ব্যাটাররাও যে অসুবিধায় পড়বেন, সেটাও কেউ কেউ আঁচ করতে পেরেছিলেন। এক প্রান্ত আগলে রেখে মোহাম্মদ রিজওয়ান খেলেছেন। তারপরও ‘অপয়া ১৩’-এর গণ্ডি পেরোতে পারেননি পাকিস্তানের তিন ব্যাটার—বাবর আজম, উসমান খান ও ফখর জামান। ১৫তম ওভারের শুরুতেই বুমরাহ ফিরিয়ে দেন। ৪৪ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ রান করেন ইমাদ ওয়াসিম। ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরা। ২৪ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আইপিএলে বাজে পারফর্ম করে বিশ্বকাপে আসা হার্দিক পান্ডিয়া।
এর আগে টস হারা ভারত প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তানি পেসারদের বোলিং তোপে ১৯ ওভারে ১১৯ রানে অলআউট হয়েছে। বেশ কয়েকবার ‘জীবন’ পেয়ে মাঝখানে ঋষভ পন্ত একটু ব্যাটিং-দৃঢ়তা দেখালেও নাসিম শাহ-মোহাম্মদ আমিরদের বোলিং তোপের মুখে দ্বিতীয় কোনো ভারতীয় ব্যাটারই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেননি। ৬টি চারে ৩১ বলে করেছেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ রান করে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ বলে ২০ রান আসে অক্ষর প্যাটেলের ব্যাট থেকে। রানের দুই অঙ্কে পা রাখা ভারতের তৃতীয় ব্যাটার অধিনায়ক রোহিত শর্মা, ১২ বলে করেছেন ১৩ রান।
সিমের ওপর জোরে বল করে ভারতীয় ব্যাটারদের ভোগানো নাসিম শাহ ২১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। সমান রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন হারিস রউফও। মাত্র ২ উইকেট পেলেও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন মোহাম্মদ আমিরও। বোলিংয়ের মতো ফিল্ডিংয়ে পাকিস্তান ভালো করতে পারলে হয়তো আরও আগেই অলআউট হয়ে যেত ভারত। বেশ কিছু ক্যাচ তো ছেড়েছেই, কখনো কখনো থ্রো, ওভার থ্রোর কারণে একের জায়গায় দিয়েছে ২ রানও।জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে পাকিস্তানের দরকার ছিল ২১ রান। খুব বেশি কি! চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারেই তো ব্যাটার ১৫ কিংবা ১৮ রান তুলছেন। কিন্তু ম্যাচটি যখন ভারত-পাকিস্তানের; যে লড়াইয়ে জড়িয়ে আত্মমর্যাদা আর শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্ন, সেখানে যে কোনো হিসাব-নিকাশই কাজ করে না!
স্নায়ুক্ষয়ী এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে ১৯তম ওভার করলেন জসপ্রীত বুমরা। ভারতের এই ইয়র্কার মাস্টার গুরুত্বপূর্ণ এই ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিলেন মাত্র ৩ রান। ৬ উইকেট খোয়ানো পাকিস্তানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৮ রান। কিন্তু পাকিস্তান তুলতে পারল মাত্র ১১ রান। তাতে ভারতের জয় ৬ রানে।
বড় লক্ষ্য বাংলাদেশ ‘এ’ দল দিতে পারেনি মেলবোর্ন স্টারস একাডেমিকে। টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য স্বাগতিক দলের লক্ষ্য ছিল ১৫৭। ৩ উইকেট ও ৪ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে ৩ উইকেটে জিতেছে মেলবোর্ন স্টারস একাডেমি।
২১ মিনিট আগেসিলেটে নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ দল। এর মধ্যেই দুপুর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে খবর—বাংলাদেশ দলের ওপেনার তানজিদ তামিম বাগদান সেরেছেন। তার নামে খোলা একটি অ্যাকাউন্ট থেকে এমন পোস্ট আসায় বেশ কিছু গণমাধ্যমও উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদও প্রকাশ করে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
২ ঘণ্টা আগে১৭তম জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকস শুরু হচ্ছে আগামীকাল। প্রায় ৫০০ অ্যাথলেট ও কোচ অংশ নিতে যাচ্ছেন এই টুর্নামেন্টে। সামার অ্যাথলেটিকসের মূল ইভেন্ট হবে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে।
৩ ঘণ্টা আগে