ক্রীড়া ডেস্ক
গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে শ্রীলঙ্কার কঠিন পরীক্ষা নিচ্ছে বাংলাদেশ। লঙ্কান ক্রিকেটাররা এতটাই অধৈর্য্য হয়ে পড়েছেন যে ফিল্ডিংয়ে তাঁরা গুবলেট পাকাচ্ছেন। স্বাগতিকদের বাজে ফিল্ডিংয়ের সুযোগ সুন্দর করে লুফে নিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম-লিটন দাসরা।
শ্রীলঙ্কা তালগোল পাকানো শুরু করে গতকাল প্রথম দিন থেকেই। রিভিউ নষ্ট তো করেছেই। এমনকি ফিল্ডিংয়েও ক্রিকেটারদের মনোযোগ কম দেখা গেছে। আজ দ্বিতীয় দিন বাজে ফিল্ডিং আরও প্রকট হয়ে দেখা গিয়েছে। রান আউট, ক্যাচ মিস করছেন লঙ্কান ক্রিকেটাররা। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটে ৩৮৩ রানে থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেছে বাংলাদেশ। মুশফিক ১৪১ রানে ব্যাটিং করছেন। তাঁর সঙ্গী লিটন খেলছেন ওয়ানডে মেজাজে। ৫৭ বলে করেছেন ৪৩ রান। ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
৯০ ওভারে ৩ উইকেটে ২৯২ রানে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর সপ্তম ওভারেই সফরকারীরা হারায় অধিনায়ক শান্তর উইকেট। ইনিংসের ৯৭তম ওভারের প্রথম বলে আসিথা ফার্নান্দোর হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে হতচকিত হয়ে যান শান্ত। এজ হওয়া বল মিড অফে ডাইভ দিয়ে ধরেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। তাঁর উদযাপনই বলে দেয়, একটি উইকেটের জন্য কী কষ্ট হয়েছে লঙ্কানদের। ম্যাথুসের ক্যাচে ভেঙে যায় চতুর্থ উইকেটে শান্ত-মুশফিকের ২৬৪ রানের ম্যারাথন জুটি। ২৭৯ বলে ১৪৮ রান করে বিদায় নেন শান্ত। ১৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
শান্তর বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন। প্রতিপক্ষের একটা উইকেট ফেলার পর যেখানে লঙ্কানদের উজ্জীবিত থাকার কথা, সেখানে গুবলেট পাকাচ্ছে স্বাগতিকেরা। বাংলাদেশের ইনিংসের ১০৩তম ওভারের একটা ঘটনা বর্ণনা করা যাক। ওভারের পঞ্চম বলে থারিন্দু রত্নায়েকের বল অফসাইডে ঠেলে দেন মুশফিক। রান নেবেন কি নেবেন না, এই নিয়ে দোলাচলে ভুগতে থাকেন মুশফিক-লিটন। মুশফিকের চোখ যতক্ষণ বলের দিকে ছিল, সেসময় অর্ধেক পথ বেরিয়ে আসেন লিটন। লঙ্কান ফিল্ডার স্ট্রাইকপ্রান্তে থ্রো করলে সেই সুযোগে ননস্ট্রাইকে ফেরত চলে যান লিটন। লঙ্কানরা গুবলেট না পাকালে ৩২৭ রানেই পঞ্চম উইকেট পারত বাংলাদেশের।
রত্নায়েকের বলে লিটন আরেক দফা জীবন পেয়েছেন। ১০৯তম ওভারের প্রথম বলে লিটন ফ্লিক করলে মিড উইকেটে ডাইভ দিয়েও ক্যাচ ধরতে পারেননি পাথুম নিশাঙ্কা। ১৪ রানে বেঁচে যাওয়া লিটন এরপর তাণ্ডব চালিয়েছেন। একই ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে লঙ্কান স্পিনারকে পিটিয়ে বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন লিটন। এরই মধ্যে পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-লিটন ৭৪ রানের জুটি গড়েছেন। এই জুটি খেলেছেন ১২৫ বল। দ্বিতীয় দিনে প্রথম সেশনে ২৭ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান যোগ করেছে সফরকারীরা।
গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে শ্রীলঙ্কার কঠিন পরীক্ষা নিচ্ছে বাংলাদেশ। লঙ্কান ক্রিকেটাররা এতটাই অধৈর্য্য হয়ে পড়েছেন যে ফিল্ডিংয়ে তাঁরা গুবলেট পাকাচ্ছেন। স্বাগতিকদের বাজে ফিল্ডিংয়ের সুযোগ সুন্দর করে লুফে নিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম-লিটন দাসরা।
শ্রীলঙ্কা তালগোল পাকানো শুরু করে গতকাল প্রথম দিন থেকেই। রিভিউ নষ্ট তো করেছেই। এমনকি ফিল্ডিংয়েও ক্রিকেটারদের মনোযোগ কম দেখা গেছে। আজ দ্বিতীয় দিন বাজে ফিল্ডিং আরও প্রকট হয়ে দেখা গিয়েছে। রান আউট, ক্যাচ মিস করছেন লঙ্কান ক্রিকেটাররা। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটে ৩৮৩ রানে থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেছে বাংলাদেশ। মুশফিক ১৪১ রানে ব্যাটিং করছেন। তাঁর সঙ্গী লিটন খেলছেন ওয়ানডে মেজাজে। ৫৭ বলে করেছেন ৪৩ রান। ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
৯০ ওভারে ৩ উইকেটে ২৯২ রানে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর সপ্তম ওভারেই সফরকারীরা হারায় অধিনায়ক শান্তর উইকেট। ইনিংসের ৯৭তম ওভারের প্রথম বলে আসিথা ফার্নান্দোর হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে হতচকিত হয়ে যান শান্ত। এজ হওয়া বল মিড অফে ডাইভ দিয়ে ধরেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। তাঁর উদযাপনই বলে দেয়, একটি উইকেটের জন্য কী কষ্ট হয়েছে লঙ্কানদের। ম্যাথুসের ক্যাচে ভেঙে যায় চতুর্থ উইকেটে শান্ত-মুশফিকের ২৬৪ রানের ম্যারাথন জুটি। ২৭৯ বলে ১৪৮ রান করে বিদায় নেন শান্ত। ১৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
শান্তর বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন। প্রতিপক্ষের একটা উইকেট ফেলার পর যেখানে লঙ্কানদের উজ্জীবিত থাকার কথা, সেখানে গুবলেট পাকাচ্ছে স্বাগতিকেরা। বাংলাদেশের ইনিংসের ১০৩তম ওভারের একটা ঘটনা বর্ণনা করা যাক। ওভারের পঞ্চম বলে থারিন্দু রত্নায়েকের বল অফসাইডে ঠেলে দেন মুশফিক। রান নেবেন কি নেবেন না, এই নিয়ে দোলাচলে ভুগতে থাকেন মুশফিক-লিটন। মুশফিকের চোখ যতক্ষণ বলের দিকে ছিল, সেসময় অর্ধেক পথ বেরিয়ে আসেন লিটন। লঙ্কান ফিল্ডার স্ট্রাইকপ্রান্তে থ্রো করলে সেই সুযোগে ননস্ট্রাইকে ফেরত চলে যান লিটন। লঙ্কানরা গুবলেট না পাকালে ৩২৭ রানেই পঞ্চম উইকেট পারত বাংলাদেশের।
রত্নায়েকের বলে লিটন আরেক দফা জীবন পেয়েছেন। ১০৯তম ওভারের প্রথম বলে লিটন ফ্লিক করলে মিড উইকেটে ডাইভ দিয়েও ক্যাচ ধরতে পারেননি পাথুম নিশাঙ্কা। ১৪ রানে বেঁচে যাওয়া লিটন এরপর তাণ্ডব চালিয়েছেন। একই ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে লঙ্কান স্পিনারকে পিটিয়ে বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন লিটন। এরই মধ্যে পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-লিটন ৭৪ রানের জুটি গড়েছেন। এই জুটি খেলেছেন ১২৫ বল। দ্বিতীয় দিনে প্রথম সেশনে ২৭ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান যোগ করেছে সফরকারীরা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে