ক্রীড়া ডেস্ক
বিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে কলম্বো স্ট্রাইকার্স এবং জাফনা কিংসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করার কথা গত রাতে এক বিবৃতিতে এসএলসি জানিয়েছে। চুক্তি বাতিলের কারণ হিসেবে এসএলসি বলেছে, ‘চুক্তির ব্যাপারে তাদের যে দায়দায়িত্ব ছিল, সেটা পূরণে তারা ব্যর্থ হয়েছে।’ কেন এই দুই ফ্র্যাঞ্চাইজি ব্যর্থ, সেটা নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়নি এসএলসি। বোর্ড আরও বলেছে, ‘এসএলসি ও আইপিজি গ্রুপ (এলপিএলের আয়োজক কমিটি) এলপিএলের শুদ্ধতা ও সঠিক মানদণ্ড ধরে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে।’ ২০২৩ সালে এলপিএলে হৃদয়ের অভিষেক হয়েছিল জাফনা কিংসের হয়েই। আর তাসকিন গতবার খেলেছেন কলম্বো স্ট্রাইকার্সে।
এলপিএলে কলম্বো, জাফনা দুই দলের মালিকানা বাতিল যাওয়ায় ২০২৪ এর কোন দলই আর থাকছে না। গল মার্ভেলস, ডাম্বুলা সিক্সার্স, ক্যান্ডি ফ্যালকনস – এই তিনটির বর্তমান মালিকেরাও গত বছর নতুন করে যুক্ত হয়েছিলেন। আর ২০২৫ এলপিএল শুরুর তারিখ কিংবা ড্রাফট নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো ঘোষণা দেয়নি এসএলসি।
২০২৪ সালে আয়োজিত সবশেষ এলপিএলে বাংলাদেশের ৪ ক্রিকেটার খেলেছিলেন। হৃদয় ও মোস্তাফিজুর রহমান খেলেন ডাম্বুলা সিক্সার্সে। তাসকিনের দল ছিল কলম্বো স্ট্রাইকার্স। ক্যান্ডি ফ্যালকনসের হয়ে খেলেন শরীফুল ইসলাম।
এখন পর্যন্ত পাঁচবার হয়েছে এলপিএল। যাদের মধ্যে জাফনা কিংস ছিল সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। দ্বিতীয় এলপিএল থেকে পঞ্চম এলপিএল পর্যন্ত তারা টুর্নামেন্টের অংশ ছিল। এলপিএলের ইতিহাসে সফল দল জাফনা। পাঁচবারের মধ্যে চারবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। যার মধ্যে তিন বারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জাফনা কিংস নামে। অন্যদিকে কলম্বো চতুর্থবারের মতো মালিকানা পরিবর্তন করতে যাচ্ছে। এই দলটি এর আগে কলম্বো কিংস ও কলম্বো স্টার্স নামেও এলপিএলে খেলেছিল।
বিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে কলম্বো স্ট্রাইকার্স এবং জাফনা কিংসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করার কথা গত রাতে এক বিবৃতিতে এসএলসি জানিয়েছে। চুক্তি বাতিলের কারণ হিসেবে এসএলসি বলেছে, ‘চুক্তির ব্যাপারে তাদের যে দায়দায়িত্ব ছিল, সেটা পূরণে তারা ব্যর্থ হয়েছে।’ কেন এই দুই ফ্র্যাঞ্চাইজি ব্যর্থ, সেটা নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়নি এসএলসি। বোর্ড আরও বলেছে, ‘এসএলসি ও আইপিজি গ্রুপ (এলপিএলের আয়োজক কমিটি) এলপিএলের শুদ্ধতা ও সঠিক মানদণ্ড ধরে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে।’ ২০২৩ সালে এলপিএলে হৃদয়ের অভিষেক হয়েছিল জাফনা কিংসের হয়েই। আর তাসকিন গতবার খেলেছেন কলম্বো স্ট্রাইকার্সে।
এলপিএলে কলম্বো, জাফনা দুই দলের মালিকানা বাতিল যাওয়ায় ২০২৪ এর কোন দলই আর থাকছে না। গল মার্ভেলস, ডাম্বুলা সিক্সার্স, ক্যান্ডি ফ্যালকনস – এই তিনটির বর্তমান মালিকেরাও গত বছর নতুন করে যুক্ত হয়েছিলেন। আর ২০২৫ এলপিএল শুরুর তারিখ কিংবা ড্রাফট নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো ঘোষণা দেয়নি এসএলসি।
২০২৪ সালে আয়োজিত সবশেষ এলপিএলে বাংলাদেশের ৪ ক্রিকেটার খেলেছিলেন। হৃদয় ও মোস্তাফিজুর রহমান খেলেন ডাম্বুলা সিক্সার্সে। তাসকিনের দল ছিল কলম্বো স্ট্রাইকার্স। ক্যান্ডি ফ্যালকনসের হয়ে খেলেন শরীফুল ইসলাম।
এখন পর্যন্ত পাঁচবার হয়েছে এলপিএল। যাদের মধ্যে জাফনা কিংস ছিল সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। দ্বিতীয় এলপিএল থেকে পঞ্চম এলপিএল পর্যন্ত তারা টুর্নামেন্টের অংশ ছিল। এলপিএলের ইতিহাসে সফল দল জাফনা। পাঁচবারের মধ্যে চারবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। যার মধ্যে তিন বারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জাফনা কিংস নামে। অন্যদিকে কলম্বো চতুর্থবারের মতো মালিকানা পরিবর্তন করতে যাচ্ছে। এই দলটি এর আগে কলম্বো কিংস ও কলম্বো স্টার্স নামেও এলপিএলে খেলেছিল।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে