রান উৎসব নেই বললেই চলে। তবে আছে রোমাঞ্চ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেই চলছে পেসারদের তোপ আর ঘূর্ণিজাদু। যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ ম্যাচ ছিল লো স্কোরিং। আগে ব্যাটিং করা দল ১৫০ পেরিয়েছে মাত্র দুই ম্যাচে! ওয়েস্ট ইন্ডিজে কয়েক ম্যাচে পেরিয়েছে দেড় শ। আগে ব্যাট করা দল ৭ ম্যাচে অলআউট হয়েছে ১০০ রানের আগে। ৩০ ম্যাচে ওভারপ্রতি রান উঠছে ৬.৫৬ হারে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম রানরেট এটি। এর চেয়ে কম ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (৭.৪৩)।
১১০-১২০ রান স্কোরেও বেশির ভাগ ম্যাচ জমে ক্ষীর হচ্ছে। সুপার ওভার বা ১, ৪, ৫, ৬—এমন রানে জিতেছে কোনো কোনো দল। বোলিং-সহায়ক উইকেট হওয়ায় চমক দেখাচ্ছে ছোট দলও। দুই জায়ান্ট পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডকে বিদায় করে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তান নিশ্চিত করেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট। বিদায় নিয়েছে সাবেক চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাও।
তিনবারের ফাইনালিস্ট পাকিস্তানের বিদায় যেন বিস্ময়জাগানিয়া। সাবেক চ্যাম্পিয়নরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শেষ চারে খেলেছে ছয়বার। এবারও এসেছিল ফেবারিট হিসেবে। মাঠের খেলায় সব কিছু মিথ্যে প্রমাণ করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সুপার ওভারে হেরে প্রথম ধাক্কায় যেন বিদায়ঘণ্টা বেজে যায় বাবর আজমদের। অচেনা কন্ডিশন হলেও এশিয়ার দলগুলোর জন্য কিছুটা আদর্শই ছিল।
মোহাম্মদ আমির-ইমাদ ওয়াসিমকে ফিরিয়ে বোলিং আক্রমণে শক্তি বাড়ায় পাকিস্তান। ব্যর্থ হয়েছে মিডল অর্ডার। হাসেনি ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, আজম খান ও উসমান খানের ব্যাট। ভারতের দেওয়া ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। প্রথম ম্যাচে সুপার ওভারে যুক্তরাষ্ট্র মেরেছিল শুধু একটি চারের বাউন্ডারি। বুদ্ধিদীপ্ত কিপিং করতে পারেননি মোহাম্মদ রিজওয়ান। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অতিরিক্ত ৭ রানসহ ১৮ রান তোলে যুক্তরাষ্ট্র।
২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকে নিউজিল্যান্ড দল কিছুটা অগোছালো। ট্রেন্ট বোল্ট-জিমি নিশামের মতো ক্রিকেটাররা কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরে যান। বেশ কিছুদিন ধরে কেন উইলিয়ামসন, বোল্ট, ড্যারিল মিচেলরা অনিয়মিত। গত কয়েক টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তানের বিপক্ষে তারা খেলেছে ‘বি’ দল নিয়ে। বিশ্বকাপে দলগত খেলার অভাব যেন স্পষ্ট ছিল কিউইদের মধ্যে। দলে সমন্বয় ও কন্ডিশন বিবেচনায় নিতে পারেনি ভালো প্রস্তুতি। ডেভন কনওয়ে, মিচেল, উইলিয়ামসনরা আইপিএলের ব্যাটিংয়ে সহায়ক উইকেটে খেলে এসে খাবি খেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বোলিং-সহায়ক উইকেটে। এক দশকে নিউজিল্যান্ডের সোনালি প্রজন্ম ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে তিনবার ফাইনাল খেলেও শিরোপা জিততে পারেনি।
কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে দুবারের রানার্সআপ, একবার চ্যাম্পিয়ন—সব মিলিয়ে চারবার সেমিফাইনাল খেলেছে শ্রীলঙ্কা। সোনালি প্রজন্ম নিয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপও জিতেছিল। এরপর আর দ্বিতীয় রাউন্ড টপকাতে পারেনি। এবার ভারসাম্যপূর্ণ দল নিয়েও প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অলআউট হয় ৭৭ রানে। সেই ম্যাচেই মানসিকভাবে ভেযে পড়ে তারা। পরে বাংলাদেশের কাছে হার, নেপালের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি। প্রথম ম্যাচ থেকেই সেরা খেলা উপহার দিতে পারেননি ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গারা। সেখানেই যেন বিশ্বকাপ শেষ তাদের।
রান উৎসব নেই বললেই চলে। তবে আছে রোমাঞ্চ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেই চলছে পেসারদের তোপ আর ঘূর্ণিজাদু। যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ ম্যাচ ছিল লো স্কোরিং। আগে ব্যাটিং করা দল ১৫০ পেরিয়েছে মাত্র দুই ম্যাচে! ওয়েস্ট ইন্ডিজে কয়েক ম্যাচে পেরিয়েছে দেড় শ। আগে ব্যাট করা দল ৭ ম্যাচে অলআউট হয়েছে ১০০ রানের আগে। ৩০ ম্যাচে ওভারপ্রতি রান উঠছে ৬.৫৬ হারে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম রানরেট এটি। এর চেয়ে কম ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (৭.৪৩)।
১১০-১২০ রান স্কোরেও বেশির ভাগ ম্যাচ জমে ক্ষীর হচ্ছে। সুপার ওভার বা ১, ৪, ৫, ৬—এমন রানে জিতেছে কোনো কোনো দল। বোলিং-সহায়ক উইকেট হওয়ায় চমক দেখাচ্ছে ছোট দলও। দুই জায়ান্ট পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডকে বিদায় করে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তান নিশ্চিত করেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট। বিদায় নিয়েছে সাবেক চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাও।
তিনবারের ফাইনালিস্ট পাকিস্তানের বিদায় যেন বিস্ময়জাগানিয়া। সাবেক চ্যাম্পিয়নরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শেষ চারে খেলেছে ছয়বার। এবারও এসেছিল ফেবারিট হিসেবে। মাঠের খেলায় সব কিছু মিথ্যে প্রমাণ করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সুপার ওভারে হেরে প্রথম ধাক্কায় যেন বিদায়ঘণ্টা বেজে যায় বাবর আজমদের। অচেনা কন্ডিশন হলেও এশিয়ার দলগুলোর জন্য কিছুটা আদর্শই ছিল।
মোহাম্মদ আমির-ইমাদ ওয়াসিমকে ফিরিয়ে বোলিং আক্রমণে শক্তি বাড়ায় পাকিস্তান। ব্যর্থ হয়েছে মিডল অর্ডার। হাসেনি ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, আজম খান ও উসমান খানের ব্যাট। ভারতের দেওয়া ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। প্রথম ম্যাচে সুপার ওভারে যুক্তরাষ্ট্র মেরেছিল শুধু একটি চারের বাউন্ডারি। বুদ্ধিদীপ্ত কিপিং করতে পারেননি মোহাম্মদ রিজওয়ান। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অতিরিক্ত ৭ রানসহ ১৮ রান তোলে যুক্তরাষ্ট্র।
২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকে নিউজিল্যান্ড দল কিছুটা অগোছালো। ট্রেন্ট বোল্ট-জিমি নিশামের মতো ক্রিকেটাররা কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরে যান। বেশ কিছুদিন ধরে কেন উইলিয়ামসন, বোল্ট, ড্যারিল মিচেলরা অনিয়মিত। গত কয়েক টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তানের বিপক্ষে তারা খেলেছে ‘বি’ দল নিয়ে। বিশ্বকাপে দলগত খেলার অভাব যেন স্পষ্ট ছিল কিউইদের মধ্যে। দলে সমন্বয় ও কন্ডিশন বিবেচনায় নিতে পারেনি ভালো প্রস্তুতি। ডেভন কনওয়ে, মিচেল, উইলিয়ামসনরা আইপিএলের ব্যাটিংয়ে সহায়ক উইকেটে খেলে এসে খাবি খেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বোলিং-সহায়ক উইকেটে। এক দশকে নিউজিল্যান্ডের সোনালি প্রজন্ম ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে তিনবার ফাইনাল খেলেও শিরোপা জিততে পারেনি।
কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে দুবারের রানার্সআপ, একবার চ্যাম্পিয়ন—সব মিলিয়ে চারবার সেমিফাইনাল খেলেছে শ্রীলঙ্কা। সোনালি প্রজন্ম নিয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপও জিতেছিল। এরপর আর দ্বিতীয় রাউন্ড টপকাতে পারেনি। এবার ভারসাম্যপূর্ণ দল নিয়েও প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অলআউট হয় ৭৭ রানে। সেই ম্যাচেই মানসিকভাবে ভেযে পড়ে তারা। পরে বাংলাদেশের কাছে হার, নেপালের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি। প্রথম ম্যাচ থেকেই সেরা খেলা উপহার দিতে পারেননি ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গারা। সেখানেই যেন বিশ্বকাপ শেষ তাদের।
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
২ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
২ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৩ ঘণ্টা আগে