Ajker Patrika

ভনের ভারতকে নিয়ে খোঁচার জবাব অশ্বিনের 

ভনের ভারতকে নিয়ে খোঁচার জবাব অশ্বিনের 

ভারত হারলে যেন মন্তব্য করার একটা উপলক্ষ্য খুঁজে পান মাইকেল ভন। এশিয়ার দলটিকে খোঁচা মেরে বসেন ভন। বাদ যায়নি কয়েক দিন আগে শেষ হওয়া ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট সিরিজও। ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ককে এবার জবাব দিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। 

সেঞ্চুরিয়নে বক্সিং ডে টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিন দিনে হেরে গেছে ভারত। একই সঙ্গে তখন মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) চলছিল অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান টেস্ট। ফক্স স্পোর্টস প্যানেলে এক আলাপকালে তখন ভন বলেছিলেন যে ভারত কম অর্জন করা দল। কারণ একগাদা তারকা ক্রিকেটার থাকা সত্ত্বেও ভারত ২০১৩-এর পর কোনো আইসিসি ইভেন্ট জেতেনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ—এসব টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার কথা ভন উল্লেখ করেছিলেন ফক্স স্পোর্টস প্যানেলে আলাপচারিতায়। 

ভনের খোচা মারার পর কেপটাউনে ভারত ঘুরে দাঁড়িয়েছে দুর্দান্তভাবে। ইতিহাসের সংক্ষিপ্ততম টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে টেস্ট সিরিজে ১-১ সমতায় শেষ করে ভারত। এছাড়া ২০২১ থেকে হিসেব করলে বিদেশের মাঠে ভারত ১৬ টেস্ট খেলে জিতেছে ৮ টেস্ট। যার মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায় ২০২১ সালে ভারতের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়। এসবই যেন অশ্বিন বোঝাতে চেয়েছেন। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ভারতীয় স্পিনার বলেন, ‘প্রথম টেস্ট শেষে মাইকেল ভন বিবৃতি দিয়েছেন যে ভারতের অর্জন কম। ঠিক আছে, আমরা অনেক বছর আইসিসি ট্রফি জিততে পারছি না। তবে আমাদের টেস্ট দল বিদেশ সফরে অন্যতম সেরা দল। আমরা অনেক ভালো ফল পেয়েছি।’ 

এবারের ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে দুই ম্যাচেই দক্ষিণ আফ্রিকা টস জিতেছে। সেঞ্চুরিয়নে প্রথম টেস্টে প্রোটিয়ারা ফিল্ডিং নিয়েছিল। এরপর কেপটাউনে দ্বিতীয় টেস্টে তারা নিয়েছে ব্যাটিং। দ্বিতীয় টেস্টেই প্রোটিয়ারা প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ৫৫ রানে। এই প্রসঙ্গে অশ্বিন বলেন, ‘ভারত কম অর্জন করা দল কি না তা তিনি (ভন) আমাদের দেশের ক্রীড়া বিশেষজ্ঞদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন। এটাতে সত্যি আমার বেশ হাসি পেয়েছে। নিজেকে সেখানে বসিয়ে দেখুন। দক্ষিণ আফ্রিকা এই ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়েছে। যদি সেঞ্চুরিয়নে টস জিতে দক্ষিণ আফ্রিকা আগে ব্যাট করত, তাহলে তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা) কি ৬৫ রানে অলআউট হতে পারত না? এমনকি ভারতও ছিল ৩ উইকেটে ২০ রান। বিরাট-শ্রেয়াস জুটি সেখান থেকে আমাদের বাঁচিয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সেঞ্চুরিতে মুশফিককে ছুঁলেন শান্ত

ক্রীড়া ডেস্ক    
টেস্ট ক্যারিয়ারের অষ্টম শতকের দেখা পেলেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। ছবি: বিসিবি
টেস্ট ক্যারিয়ারের অষ্টম শতকের দেখা পেলেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। ছবি: বিসিবি

ডাবল সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে দিনের শুরুতে মাহমুদুল হাসান জয় ফিরলে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। শুরু থেকেই সাবলীল ভঙ্গিতে ব্যাট চালাচ্ছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেই ধারা অব্যাহত রেখে সেঞ্চুরি তুলে নিলেন তিনি। তাতেই মুশফিকুর রহিমের একটি রেকর্ডে ভাগ বসালেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার।

বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে এতদিন সর্বোচ্চ চারটি সেঞ্চুরি ছিল মুশফিকের নামের পাশে। আজ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছে দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটার এবং সাবেক অধিনায়ক মুশফিকের পাশে বসলেন শান্ত। এই সংস্করণে এটা তাঁর অষ্টম শতক।

মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে জয় ও মুমিনুল হক ফিরে গেলে চতুর্থ উইকেটে মুশফিককে নিয়ে ঘুরে দাঁড়ান শান্ত। ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট চালিয়ে ফিফটি তুলে নেন এই ব্যাটার। এই জুটিতে আসে ৭৯ রান। ২৩ রান করে মুশফিক ফিরলে জুটি ভাঙে। পঞ্চম উইকেটে লিটন দাসকে নিয়ে ৯৮ রান যোগ করেন শান্ত। লিটনও ব্যাট চালিয়েছেন ওয়ানডে মেজাজেই। ম্যাথু হামফ্রিসের বলে আউট হলে তাঁর ৬০ রানের ইনিংসটি শেষ হয়।

মুমিনুল, মুশফিকের পর লিটন আউট হলেও টিকে থাকেন শান্ত। অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনের করা ইনিংসের ১২৯ ওভারের দ্বিতীয় বলে ২ রান নিয়ে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। এরপর আর কোনো রান করতে পারেননি। ২ বল পর এলবিডব্লু হয়ে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন শান্ত। ১১৪ বলে ১৪ চারে সাজানো তাঁর ইনিংস।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভারতের কাছে বাংলাদেশের সোনা হাতছাড়া

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইনালে হেরেছে বাংলাদেশ। ছবি: আর্চারি ফেডারেশন
ফাইনালে হেরেছে বাংলাদেশ। ছবি: আর্চারি ফেডারেশন

সেমিফাইনালে ১৬০ এর মধ্যে ১৫৮ স্কোর নিয়ে করেন বাজিমাত। হতাশার টুর্নামেন্টে এক চিলতে আলো জ্বালিয়ে দেখিয়েছেন সোনা জয়ের প্রত্যাশা। কিন্তু ফাইনালে রং হারিয়ে বিবর্ণ বন্যা আক্তার ও হিমু বাছাড়। বাংলাদেশের এই জুটিকে ১৫৩-১৫১ স্কোরে হারিয়ে কম্পাউন্ড মিশ্র দলীয় ইভেন্টে সোনা জিতেছেন ভারতের দীপশিখা ও অভিষেক ভার্মা।

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে আর্মি স্টেডিয়ামে আজ প্রথম সেটেই তালগোল পাকিয়ে ফেলেন বন্যা-হিমু। সেই ঘাটতি পরে আর পুষিয়ে নিতে পারেননি। প্রথম ৪ শটে ভারতের দুই আর্চারের করা ৩৯ স্কোরের বিপরীতে তাঁরা করেছেন ৩৫। পরের দুই সেট ৩৯-৩৮ স্কোরে জেতে বাংলাদেশ। শেষ সেট ৩৮-৩৮ স্কোরে ড্র হওয়ায় সোনা জয়ের উচ্ছ্বাসে মাতে ভারত। বাংলাদেশকে সন্তুষ্ট থাকতে হয় রুপা নিয়ে।

এই ইভেন্টে কাজাখস্তানকে ১৫৬-১৫৫ স্কোরে হারিয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছে দক্ষিণ কোরিয়া। এখন পর্যন্ত এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে একটি পদকই নিশ্চিত হলো বাংলাদেশের। কম্পাউন্ড নারী একক ইভেন্টে আশা জিইয়ে রেখেছেন কুলসুম আক্তার মনি। দুপুরে সেমিফাইনালে তাঁর প্রতিপক্ষ ভারতের প্রীতিকা প্রদীপ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রান পাহাড়ের দিকে ছুটছে বাংলাদেশ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১২: ০৩
প্রথম সেশনে ৩ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ছবি: বিসিবি
প্রথম সেশনে ৩ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ছবি: বিসিবি

সিলেট টেস্টের দ্বিতীয় দিনটা স্বপ্নের মতো পার করেছে বাংলাদেশ। ৩৩৮ রানে ১ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছিল স্বাগতিকেরা। গতকালই ৫২ রানের লিড পেয়েছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনে সে লিড বেড়ে দেড়শোর কোটা ছাড়িয়েছে। তবে এই সেশনটা কথা বলেনি বাংলাদেশের হয়ে। ৩ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।

দ্বিতীয় দিন ব্যাট হাতে বাংলাদেশের দাপটের অগ্রনায়ক মাহমুদুল হাসান জয়। ডাবল সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে ১৬৯ রানে অপরাজিত ছিলেন এই ওপেনার। তাঁর সঙ্গী মুমিনুল হক ৮০ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। দিনের শুরুতেই হতাশ করেন দুজন। আগের দিনের থেকে আর মাত্র ২ রান করে ফেরেন জয়। ১৪ চার ও ৪ ছক্কায় সাজানো তাঁর ১৭১ রানের ইনিংস। অল্প সময়ের মধ্যে মুমিনুলও বিদায় নেন। সাজঘরে হাঁটার আগে ৮২ রান করেন সাবেক অধিনায়ক। ডাবল সেঞ্চুরি ও সেঞ্চুরি কাছ থেকে ফেরায় দিনটা আক্ষেপ হয়েই থাকল তাঁদের জন্য।

জয় ও মুমিনুলের বিদায়ের পর চতুর্থ উইকেটে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। জমে গিয়েছিল এই জুটি। ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট চালিয়ে ফিফটি তুলে নেন শান্ত। মুশফিকও করছিলেন সাবলীল ব্যাটিং। কিন্তু দুজনের ৭৯ রানের জুটি ভাঙেন ম্যাথু হামফ্রিস। তাঁর করা ১০৬তম ওভারে দারুণ এক ডেলিভারিতে অ্যান্ড্রু বলবার্নির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মুশফিক। ২৩ রান করেন এই ব্যাটার।

লিটন দাসকে নিয়ে সেশনের বাকি সময় পর করে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন শান্ত। প্রথম সেশনে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪৪৭ রান। ১৬১ রানের লিড পেয়েছে স্বাগতিকরা। শান্ত ৬১ ও লিটন ১৯ রান নিয়ে দ্বিতীয় সেশনে ব্যাট করতে নামবেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভারত ম্যাচের রসদ খুঁজে পেতে আজ নেপাল পরীক্ষা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ম্যাচের আগে শেষ মুহূর্তে স্বাগতিকদের প্রস্তুতি। ছবি: বাফুফে
ম্যাচের আগে শেষ মুহূর্তে স্বাগতিকদের প্রস্তুতি। ছবি: বাফুফে

অনুশীলন শেষ। হাডলের জন্য গোল হয়ে দাঁড়িয়ে ফুটবলাররা। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা তখন নিশ্চয় অনুপ্রেরণামূলক বার্তা দিচ্ছিলেন। মনোযোগ দিয়ে শোনার পরপরই উজ্জীবিত কণ্ঠে বাংলাদেশ বলে উঠলেন সবাই।

সেই ফুরফুরে মেজাজেই আজ প্রীতি ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে খেলতে নামবে বাংলাদেশ। উদ্দেশ্য, এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ১৮ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য জয়ের রসদ খুঁজে নেওয়া। জাতীয় স্টেডিয়ামে রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচ।

কাবরেরা যতটা সম্ভব খেলোয়াড়কে বাজিয়ে দেখার চেষ্টা করবেন। শুরুর একাদশে আনবেন পরিবর্তন। কার্ড নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারত ম্যাচে নেই ফাহামিদুল ইসলাম। তাই নেপাল ম্যাচেও রাখা হয়নি। চোটে শেখ মোরসালিন, তাঁকেও পাওয়া যাচ্ছে না।

যতটা সম্ভব বেশি খেলোয়াড়কে মাঠে নামানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে ১৮ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য সম্ভাব্য একাদশ যাচাই করে নেওয়া যায়।

কানাডাপ্রবাসী মিডফিল্ডার শমিত শোম পরশুই ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন এবং গতকাল পুরো সেশন সম্পন্ন করেছেন; যা ইঙ্গিত দিচ্ছে, নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে তিনি কিছুটা সময় মাঠে নামবেন। তবে শুরুর একাদশে না রাখার কথা আগেই জানিয়েছেন। এসবের ভিড়ে কিউবা মিচেলের অভিষেক হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। জাতীয় স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে কাবরেরা বলেন, ‘একই মানসিকতা নিয়ে খেলব, যেমন জামাল বলেছে, যেভাবে আমরা ভারতের বিপক্ষে খেলতে চাই। এই ম্যাচটা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জয়ের ধারায় ফিরতে চাই। আমরা ভালো পারফর্ম করছি, কিন্তু এখনো সেই ‘ফাইনাল জয়’টা পাচ্ছি না। তাই নেপালের বিপক্ষে অনেকগুলো বিষয় প্রয়োগ করতে চাই, যেগুলো ভারতের ম্যাচে দেখতে চাইব। আমরা বিশ্বাস করি, সঠিক পথে আছি।’

নেপাল গত পাঁচ ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে অপরাজিত। সর্বশেষ ২০২০ সালে এই মাঠেই ২-০ গোলে নেপালকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। গত সেপ্টেম্বর কাঠমান্ডুতে দুই দল মুখোমুখি হয়েছিল এবং নিষ্প্রাণ এক ম্যাচে গোলশূন্য ড্র করেছিল।

কাবরেরার কণ্ঠে জয়খরা কাটানোর প্রত্যয়, ‘অবশ্যই জেতা সম্ভব। আমরা জানি, নেপাল প্রতিযোগিতামূলক দল। গত সেপ্টেম্বরে কাঠমান্ডুতেও তারা কঠিন প্রতিপক্ষ ছিল। তারা ভালো খেলেছে, কিন্তু জিততে পারেনি। তবু কাল (আজ) কঠিন ম্যাচ হবে, আমরা জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী।’

নেপালের বাড়তি সুবিধা হলো, তাদের আটজন জাতীয় খেলোয়াড় বাংলাদেশ ফুটবল লিগে খেলে, ফলে তারা বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের বেশ ভালোভাবেই চেনে। অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘আমার ক্লাবে তো চারজন আছে। ক্লাবে আমি ওদের সঙ্গে থাকি। ভালো জানাশোনা আছে। তবে আমরা অবমূল্যায়ন করি না। আমরা জানি, নেপাল শক্তিশালী দল। তারা এখানে খেলতেছে। এটা আমার জন্য অ্যাডভান্টেজ।’

কাবরেরা বরাবরই সমালোচিত সমর্থকদের কাছে। কেউ কেউ তাঁর অধীনে বাংলাদেশের ম্যাচ বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেন। কাবরেরার জবাব, ‘আমি শুনেছি, ৪ মিনিটেই ভারত ম্যাচের টিকিট বিক্রি হয়েছে (হাসি)। সমালোচনা থাকা স্বাভাবিক, আমি তা মেনে নিচ্ছি—এটাই আমার অবস্থান। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, সবাই দলটার পাশে আছে। কালকের ম্যাচে আমাদের সুযোগ, যাতে সবাই আবার বিশ্বাস পায় যে ভারতকে হারানো সম্ভব।’

ভারতের বিপক্ষে জিতেই সব হতাশা দূর করতে চান কাবরেরা, ‘না, আমাদের জন্য ভারতের ম্যাচ এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়ান কাপের আশা না থাকলেও ভারতের বিপক্ষে জয় সমর্থকদের হতাশা অনেকটাই দূর করবে। একটা অফিশিয়াল ম্যাচে ভারতকে হারানোই হবে সবচেয়ে বড় পুরস্কার।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত