আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে, বিশেষ করে ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজ বেশিরভাগ সময় ব্যাটিং করেছেন ৭ বা ৮ নম্বরে। কখনো কখনো ওপেনিং, মিডল অর্ডারেও ব্যাট করতে হয়েছে। পজিশন বদলানো হলেও তিনি কখনো কখনো চ্যালেঞ্জ উতড়াতে পেরেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের মতো বিপিএলেও এমন ঘটনা ঘটছে তাঁর সঙ্গে।
তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মিরাজ—তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া ফরচুন বরিশাল এখন পর্যন্ত খেলেছে ৫ ম্যাচ। মিরাজ খেলেছেন ৫ ম্যাচেই। এই ৫ ম্যাচে তিনি ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন ৪ ম্যাচে। ২৩.৩৩ গড়ে করেছেন ৭০ রান। স্ট্রাইকরেট ১৭০.৭৫। তাকে ব্যাটিং করতে হয়েছে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে। ওপেনিং ও তিন নাম্বার—এই দুই পজিশনে ব্যাটিং করেছেন এক ম্যাচ করে। শেষ দুই ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ৭ নম্বরে। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে করেছেন ৩৫ ও ১৫ রান। এই দুই ম্যাচে তিনি খেলেছেন ১৬ ও ৬ বল। দলের প্রয়োজনে যেকোনো জায়গায় ব্যাটিং করতে রাজি বলে জানিয়েছেন মিরাজ। সিলেটে আজ সাংবাদিকদের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘একটা জায়গায় ফিক্সড করে দিলে ভালো লাগবে। তবে আমাকে যে বিভিন্ন ভূমিকায় দেওয়া হচ্ছে, হয়তো দলের একটা সমন্বয় আছে। দলের একটা পরিকল্পনা আছে। শেষ দুইটা ইনিংস একই জায়গায় খেলিয়েছে ৭ নম্বরে। হয়তো তারা চিন্তা করেছে, এখানে খেললে আমার জন্য ভালো হবে। দলের জন্য ভালো হবে। ছোট ছোট ইমপ্যাক্ট ইনিংসগুলো গুরুত্বপূর্ণ হবে দলের জন্য। দেখেন যে শেষ দুইটা ইনিংস যেমন ছিল, তাতে নিজের কাছে আমি খুশি। দিনশেষে দল ভালো করলে ভালো লাগে। চেষ্টা করছি নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার।’
৭০ রানের মধ্যে ৭ নম্বরেই ৫০ রান করেছেন মিরাজ। তিন নম্বরে নেমে ১৮ বলে করেন ২০ রান। ওপেনিংয়ে এক ম্যাচে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন। বিভিন্ন পজিশনে ব্যাটিংয়ের প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘দেখুন একটা জিনিস যে প্রতি ম্যাচেই আমাকে ভিন্ন ভূমিকায় খেলতে হয়েছে। বিভিন্ন পজিশনে খেলতে হয়েছে। বিভিন্ন পজিশনে খেলা একটু কঠিন। প্রত্যেক দিন যখন খেলেন, একেকটা পরিস্থিতি আসে। তারপরও আমার নিজের কাছে ভালো লাগছে। দলের জন্য অবদান রাখতে পেরেছি। সেজন্য আমি খুশি। যদি সুযোগ পাই, দলের জন্য বড় ইনিংস খেলার চেষ্টা করব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে, বিশেষ করে ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজ বেশিরভাগ সময় ব্যাটিং করেছেন ৭ বা ৮ নম্বরে। কখনো কখনো ওপেনিং, মিডল অর্ডারেও ব্যাট করতে হয়েছে। পজিশন বদলানো হলেও তিনি কখনো কখনো চ্যালেঞ্জ উতড়াতে পেরেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের মতো বিপিএলেও এমন ঘটনা ঘটছে তাঁর সঙ্গে।
তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মিরাজ—তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া ফরচুন বরিশাল এখন পর্যন্ত খেলেছে ৫ ম্যাচ। মিরাজ খেলেছেন ৫ ম্যাচেই। এই ৫ ম্যাচে তিনি ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন ৪ ম্যাচে। ২৩.৩৩ গড়ে করেছেন ৭০ রান। স্ট্রাইকরেট ১৭০.৭৫। তাকে ব্যাটিং করতে হয়েছে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে। ওপেনিং ও তিন নাম্বার—এই দুই পজিশনে ব্যাটিং করেছেন এক ম্যাচ করে। শেষ দুই ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ৭ নম্বরে। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে করেছেন ৩৫ ও ১৫ রান। এই দুই ম্যাচে তিনি খেলেছেন ১৬ ও ৬ বল। দলের প্রয়োজনে যেকোনো জায়গায় ব্যাটিং করতে রাজি বলে জানিয়েছেন মিরাজ। সিলেটে আজ সাংবাদিকদের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘একটা জায়গায় ফিক্সড করে দিলে ভালো লাগবে। তবে আমাকে যে বিভিন্ন ভূমিকায় দেওয়া হচ্ছে, হয়তো দলের একটা সমন্বয় আছে। দলের একটা পরিকল্পনা আছে। শেষ দুইটা ইনিংস একই জায়গায় খেলিয়েছে ৭ নম্বরে। হয়তো তারা চিন্তা করেছে, এখানে খেললে আমার জন্য ভালো হবে। দলের জন্য ভালো হবে। ছোট ছোট ইমপ্যাক্ট ইনিংসগুলো গুরুত্বপূর্ণ হবে দলের জন্য। দেখেন যে শেষ দুইটা ইনিংস যেমন ছিল, তাতে নিজের কাছে আমি খুশি। দিনশেষে দল ভালো করলে ভালো লাগে। চেষ্টা করছি নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার।’
৭০ রানের মধ্যে ৭ নম্বরেই ৫০ রান করেছেন মিরাজ। তিন নম্বরে নেমে ১৮ বলে করেন ২০ রান। ওপেনিংয়ে এক ম্যাচে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন। বিভিন্ন পজিশনে ব্যাটিংয়ের প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘দেখুন একটা জিনিস যে প্রতি ম্যাচেই আমাকে ভিন্ন ভূমিকায় খেলতে হয়েছে। বিভিন্ন পজিশনে খেলতে হয়েছে। বিভিন্ন পজিশনে খেলা একটু কঠিন। প্রত্যেক দিন যখন খেলেন, একেকটা পরিস্থিতি আসে। তারপরও আমার নিজের কাছে ভালো লাগছে। দলের জন্য অবদান রাখতে পেরেছি। সেজন্য আমি খুশি। যদি সুযোগ পাই, দলের জন্য বড় ইনিংস খেলার চেষ্টা করব।’
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে