নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৮ এশিয়া কাপ ছাড়া আরব আমিরাতে বাংলাদেশের সাফল্যের গল্প কমই। তবে এবার মরু অভিযান নেহাত মন্দ নয় বাংলাদেশের। ব্যাটিং-ব্যর্থতায় ২০২৫ এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন পূরণ না হলেও এবার আরব আমিরাতে বাংলাদেশের সাফল্য বলার মতো। কালকের ম্যাচের আগপর্যন্ত গত এক মাসে ৭ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ যে চারটি জয় পেয়েছে অনেকটা একই সূত্রে।
বোলাররা প্রতিপক্ষকে যে রানের মধ্যে বেঁধে ফেলছেন, সেটা টপকাতে টপ অর্ডারের ব্যাটাররা পাওয়ার প্লেতে একটা ভালো শুরু এনে দিচ্ছেন। পরে মিডল অর্ডারে ধাক্কা খেলেও লক্ষ্য ঠিকই পূরণ হয়ে গেছে। গত পরশু শারজায় আফগানিস্তানের দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন শুরু থেকে আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিং করেছেন। ঝুঁকিপূর্ণ শটে নয়, বরং প্রতিটি বলে নজর রেখে সোজা ব্যাটে খেলেছেন। মাত্র ছয় ওভারেই দলীয় স্কোর পৌঁছে যায় ৫০ রানে, রানরেট ৮.৩৩। এরপর আরও দ্রুত রান তুলতে থাকেন তাঁরা। পরের ২৯ বলে যোগ হয় আরও ৫৪ রান। ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০৪ রান তোলে বাংলাদেশ। পরে ভয় ধরিয়ে দেওয়া একটা ধস নামলেও লক্ষ্য নাগালের বাইরে যায়নি নুরুল হাসান সোহান আর রিশাদ হোসেনের দায়িত্বশীল ফিনিশিংয়ে। গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মিলেছে ২ উইকেটের জয়।
সদ্য সমাপ্ত এশিয়া কাপে তিনটি জয়েও প্রায় একই কৌশল দেখা গেছে। গ্রুপ পর্বে আবুধাবিতে হংকংকে বোলাররা আটকে ফেলেন ১৪৩ রানে। বাংলাদেশ সতর্ক ব্যাটিংয়ে এগিয়ে ১৮ ওভারের মধ্যে ম্যাচ জেতে। আবুধাবিতেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ আগে ব্যাটিং করেছিল। ওপেনিং জুটিতে ৬৩ রান তুলে ফেলার পরও সেই ম্যাচে ফিনিশারদের মন্থর ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ থামে ১৫৪ রানে। এই রান বাংলাদেশ ডিফেন্ড করেছে বোলারদের দারুণ নৈপুণ্যে।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচে বাংলাদেশের বোলাররা প্রতিপক্ষকে বেঁধে ফেলেন ১৬৮ রানে। জবাবে বাংলাদেশ টপ অর্ডারে ১ উইকেটে তোলে ৫৯ রান। মিডল অর্ডারে সাইফ হাসানের সঙ্গে তাওহীদ হৃদয় দুর্দান্ত ব্যাটিং করে দলকে জিতিয়ে দেন। ভারতের বিপক্ষেও বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ করেছিলেন। প্রথম ৯ ওভারে ৯১ রান দিলেও পরে ৬৬ বলে সাকল্যে ৭৭ রান দিয়েছিলেন রিশাদরা। শ্রীলঙ্কার মতো ভারতও ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিলে বাংলাদেশ হেরে যায় ব্যাটিং-ব্যর্থতায়। পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের বোলাররা আরও অসাধারণ। কিন্তু ব্যাটিং বিভাগ ব্যর্থ হওয়ায় এই ম্যাচে তা হয়নি।
মরুতে এবার বাংলাদেশের কৌশলটা পরিষ্কার, যে ম্যাচে বোলাররা ভালো করছেন আর টপ অর্ডাররা পাওয়ার প্লে কাজে লাগাচ্ছেন, সেটিই মুঠোয় চলে আসছে। আর যে ম্যাচে বোলাররা ভালো করছেন, কিন্তু টপ অর্ডার ক্লিক করেনি, সেই ম্যাচে যত কম লক্ষ্যই থাকুক, বাংলাদেশ পারেনি। পাকিস্তানের বিপক্ষে হারই সেটির বড় উদাহরণ।
২০১৮ এশিয়া কাপ ছাড়া আরব আমিরাতে বাংলাদেশের সাফল্যের গল্প কমই। তবে এবার মরু অভিযান নেহাত মন্দ নয় বাংলাদেশের। ব্যাটিং-ব্যর্থতায় ২০২৫ এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন পূরণ না হলেও এবার আরব আমিরাতে বাংলাদেশের সাফল্য বলার মতো। কালকের ম্যাচের আগপর্যন্ত গত এক মাসে ৭ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ যে চারটি জয় পেয়েছে অনেকটা একই সূত্রে।
বোলাররা প্রতিপক্ষকে যে রানের মধ্যে বেঁধে ফেলছেন, সেটা টপকাতে টপ অর্ডারের ব্যাটাররা পাওয়ার প্লেতে একটা ভালো শুরু এনে দিচ্ছেন। পরে মিডল অর্ডারে ধাক্কা খেলেও লক্ষ্য ঠিকই পূরণ হয়ে গেছে। গত পরশু শারজায় আফগানিস্তানের দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন শুরু থেকে আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিং করেছেন। ঝুঁকিপূর্ণ শটে নয়, বরং প্রতিটি বলে নজর রেখে সোজা ব্যাটে খেলেছেন। মাত্র ছয় ওভারেই দলীয় স্কোর পৌঁছে যায় ৫০ রানে, রানরেট ৮.৩৩। এরপর আরও দ্রুত রান তুলতে থাকেন তাঁরা। পরের ২৯ বলে যোগ হয় আরও ৫৪ রান। ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০৪ রান তোলে বাংলাদেশ। পরে ভয় ধরিয়ে দেওয়া একটা ধস নামলেও লক্ষ্য নাগালের বাইরে যায়নি নুরুল হাসান সোহান আর রিশাদ হোসেনের দায়িত্বশীল ফিনিশিংয়ে। গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মিলেছে ২ উইকেটের জয়।
সদ্য সমাপ্ত এশিয়া কাপে তিনটি জয়েও প্রায় একই কৌশল দেখা গেছে। গ্রুপ পর্বে আবুধাবিতে হংকংকে বোলাররা আটকে ফেলেন ১৪৩ রানে। বাংলাদেশ সতর্ক ব্যাটিংয়ে এগিয়ে ১৮ ওভারের মধ্যে ম্যাচ জেতে। আবুধাবিতেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ আগে ব্যাটিং করেছিল। ওপেনিং জুটিতে ৬৩ রান তুলে ফেলার পরও সেই ম্যাচে ফিনিশারদের মন্থর ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ থামে ১৫৪ রানে। এই রান বাংলাদেশ ডিফেন্ড করেছে বোলারদের দারুণ নৈপুণ্যে।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচে বাংলাদেশের বোলাররা প্রতিপক্ষকে বেঁধে ফেলেন ১৬৮ রানে। জবাবে বাংলাদেশ টপ অর্ডারে ১ উইকেটে তোলে ৫৯ রান। মিডল অর্ডারে সাইফ হাসানের সঙ্গে তাওহীদ হৃদয় দুর্দান্ত ব্যাটিং করে দলকে জিতিয়ে দেন। ভারতের বিপক্ষেও বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ করেছিলেন। প্রথম ৯ ওভারে ৯১ রান দিলেও পরে ৬৬ বলে সাকল্যে ৭৭ রান দিয়েছিলেন রিশাদরা। শ্রীলঙ্কার মতো ভারতও ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিলে বাংলাদেশ হেরে যায় ব্যাটিং-ব্যর্থতায়। পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের বোলাররা আরও অসাধারণ। কিন্তু ব্যাটিং বিভাগ ব্যর্থ হওয়ায় এই ম্যাচে তা হয়নি।
মরুতে এবার বাংলাদেশের কৌশলটা পরিষ্কার, যে ম্যাচে বোলাররা ভালো করছেন আর টপ অর্ডাররা পাওয়ার প্লে কাজে লাগাচ্ছেন, সেটিই মুঠোয় চলে আসছে। আর যে ম্যাচে বোলাররা ভালো করছেন, কিন্তু টপ অর্ডার ক্লিক করেনি, সেই ম্যাচে যত কম লক্ষ্যই থাকুক, বাংলাদেশ পারেনি। পাকিস্তানের বিপক্ষে হারই সেটির বড় উদাহরণ।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই ঘটছে একের পর এক নাটকীয়তা। একের পর এক প্রার্থী নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান বাদল গত রাতে সরে দাঁড়িয়েছেন বিসিবির নির্বাচন থেকে। এবার নাম প্রত্যাহার করেছেন আরেক প্রার্থী।
৭ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে নিউজিল্যান্ডের। সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টির মধ্যে প্রথম ম্যাচে ৬ উইকেটে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে গতকাল বৃষ্টির বাগড়ায় পরিত্যক্ত হয়েছে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। একই ভেন্যুতে আজ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ...
৩৮ মিনিট আগেএই ভালো তো এই খারাপ—মোস্তাফিজুর রহমানের ক্যারিয়ার চলছে এভাবেই। কখনো স্লোয়ার-কাটারের জাদুতে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করছেন; আবার কখনো মুক্তহস্তে রান বিলিয়ে দিচ্ছেন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজও মোস্তাফিজের যাচ্ছে অম্লমধুর। এরই মধ্যে তিনি করে ফেলেছেন এক বিশ্ব রেকর্ড।
১ ঘণ্টা আগেবাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন জাকের আলী অনিক। ক্যারিয়ারের শেষ চার ইনিংসের মধ্যে মাত্র একবার দুই অঙ্ক ছাড়াতে পেরেছেন। মোটের ওপর তিনি যখন অধিনায়ক, তখন চাপটা যে আরও বেশি। অফফর্মের বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা জাকেরকে আগলে রেখেছেন বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স।
২ ঘণ্টা আগে