অনলাইন ডেস্ক
২৯ বছর পর আইসিসির বৈশ্বিক কোনো টুর্নামেন্ট হিসেবে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হচ্ছে পাকিস্তানে। এটা দেশটির জন্য সুখবরই। তবে টুর্নামেন্টের সূচনা দিনে পাকিস্তান দল সুখবর দিতে পারেনি দেশটিকে। উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের ৫ উইকেটে করা ৩২০ রানের জবাব দিতে পাকিস্তান অলআউট হয়ে গেছে ২৬০ রানে। তাতে ৬০ রানে জিতেছে নিউজিল্যান্ড।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে অজেয় এক দল নিউজিল্যান্ড। এর আগে তিনবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে পাকিস্তান; জিততে পারেনি একবারও। হারের সেই ধারা বজায় থাকল এবারও। দিন কয়েক আগেই পাকিস্তানের মাটিতে তিন জাতি সিরিজেও পাকিস্তানকে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা যেমন ভালো হওয়া দরকার তেমন শুরু হয়নি পাকিস্তানের। দলীয় ২২ রানে দলের দুই ব্যাটিং নির্ভরতা সৌদ শাকিল (৬) অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে (৩) হারিয়ে বিপাকে পড়ে পাকিস্তান। যা কাটিয়ে ওঠার জন্য বড় একটা জুটির দরকার ছিল স্বাগতিকদের। নিউজিল্যান্ড ইনিংসে দুটি সেঞ্চুরি জুটি হলেও পাকিস্তান ইনিংসে একটিও সেঞ্চুরি জুটি হয়নি। বাবর আজম চতুর্থ উইকেটে আগা সালমানকে নিয়ে ৫৮ রানের জুটি গড়েন; যা ইনিংসের সর্বোচ্চ বড় জুটি। ৪৭.২ ওভারে ২৬০ রানে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। ওপেনার বাবর আজম ৯০ বলে ৬৪ রান করেন। বিপিএল মাতিয়ে পাকিস্তান দলে জায়গা করে নেওয়া খুশদিল শাহ ৪৯ বলে করেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৯। ও’রুর্কি ও স্যান্টনার নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উইল ইয়াং ও অধিনায়ক টম ল্যাথামের সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেটে ৩২০ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। দলীয় ৭৩ রানে ডেভন কনওয়ে (১০), কেন উইলিয়ামসন (১) ও ড্যারিল মিচেলকে (১০) ফিরে যান। এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন ইয়াংয়ের সঙ্গে ল্যাথাম। দেখে শুনে খেলে ১২৬ বলে ১১৮ রান তোলেন তাঁরা। ইয়াংয়ের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ১১৩ বলে ১২টি চার ও ১টি ছয়ে ১০৭ রান করেন। ওয়ানডেতে এটি ইয়াংয়ের চতুর্থ সেঞ্চুরি। কনওয়ে আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ল্যাথাম। পঞ্চম উইকেটে গ্লেন ফিলিপসকে (৬১) নিয়ে আরেকটি সেঞ্চুরি জুটি উপহার দেন অধিনায়ক। ৭৪ বলে ১২৫ রান করেন তাঁরা।
১০৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত থাকেন ল্যাথাম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৭৮৪ দিন ও ৭৯ ইনিংস রানের তিন অঙ্ক ছুঁলেন। ওয়ানডেতে তাঁর অষ্টম সেঞ্চুরি ইনিংসটি ১০টি চার ও ৩টি ছয়ে সাজানো।
প্রথম ১০ ওভারে ৪৮ রান তোলা নিউজিল্যান্ড শেষ ১০ ওভারে তোলে ১১৩ রান। বল হাতে নাসিম শাহ ও হারিস রউফ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
২৯ বছর পর আইসিসির বৈশ্বিক কোনো টুর্নামেন্ট হিসেবে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হচ্ছে পাকিস্তানে। এটা দেশটির জন্য সুখবরই। তবে টুর্নামেন্টের সূচনা দিনে পাকিস্তান দল সুখবর দিতে পারেনি দেশটিকে। উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের ৫ উইকেটে করা ৩২০ রানের জবাব দিতে পাকিস্তান অলআউট হয়ে গেছে ২৬০ রানে। তাতে ৬০ রানে জিতেছে নিউজিল্যান্ড।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে অজেয় এক দল নিউজিল্যান্ড। এর আগে তিনবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে পাকিস্তান; জিততে পারেনি একবারও। হারের সেই ধারা বজায় থাকল এবারও। দিন কয়েক আগেই পাকিস্তানের মাটিতে তিন জাতি সিরিজেও পাকিস্তানকে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা যেমন ভালো হওয়া দরকার তেমন শুরু হয়নি পাকিস্তানের। দলীয় ২২ রানে দলের দুই ব্যাটিং নির্ভরতা সৌদ শাকিল (৬) অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে (৩) হারিয়ে বিপাকে পড়ে পাকিস্তান। যা কাটিয়ে ওঠার জন্য বড় একটা জুটির দরকার ছিল স্বাগতিকদের। নিউজিল্যান্ড ইনিংসে দুটি সেঞ্চুরি জুটি হলেও পাকিস্তান ইনিংসে একটিও সেঞ্চুরি জুটি হয়নি। বাবর আজম চতুর্থ উইকেটে আগা সালমানকে নিয়ে ৫৮ রানের জুটি গড়েন; যা ইনিংসের সর্বোচ্চ বড় জুটি। ৪৭.২ ওভারে ২৬০ রানে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। ওপেনার বাবর আজম ৯০ বলে ৬৪ রান করেন। বিপিএল মাতিয়ে পাকিস্তান দলে জায়গা করে নেওয়া খুশদিল শাহ ৪৯ বলে করেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৯। ও’রুর্কি ও স্যান্টনার নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উইল ইয়াং ও অধিনায়ক টম ল্যাথামের সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেটে ৩২০ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। দলীয় ৭৩ রানে ডেভন কনওয়ে (১০), কেন উইলিয়ামসন (১) ও ড্যারিল মিচেলকে (১০) ফিরে যান। এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন ইয়াংয়ের সঙ্গে ল্যাথাম। দেখে শুনে খেলে ১২৬ বলে ১১৮ রান তোলেন তাঁরা। ইয়াংয়ের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ১১৩ বলে ১২টি চার ও ১টি ছয়ে ১০৭ রান করেন। ওয়ানডেতে এটি ইয়াংয়ের চতুর্থ সেঞ্চুরি। কনওয়ে আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ল্যাথাম। পঞ্চম উইকেটে গ্লেন ফিলিপসকে (৬১) নিয়ে আরেকটি সেঞ্চুরি জুটি উপহার দেন অধিনায়ক। ৭৪ বলে ১২৫ রান করেন তাঁরা।
১০৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত থাকেন ল্যাথাম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৭৮৪ দিন ও ৭৯ ইনিংস রানের তিন অঙ্ক ছুঁলেন। ওয়ানডেতে তাঁর অষ্টম সেঞ্চুরি ইনিংসটি ১০টি চার ও ৩টি ছয়ে সাজানো।
প্রথম ১০ ওভারে ৪৮ রান তোলা নিউজিল্যান্ড শেষ ১০ ওভারে তোলে ১১৩ রান। বল হাতে নাসিম শাহ ও হারিস রউফ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে