নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অসাধারণ বোলিংয়ে লক্ষ্যটা নাগালে রেখেছিলেন বোলাররা, পরে ব্যাটিংটাও হলো দুর্দান্ত। যার সৌজন্যে বিপিএলের এলিমিনেটের রাউন্ডে জয়টা ফরচুন বরিশালেরই হলো। তামিম ইকবাল ও কাইল মায়ার্সের জোড়া ফিফটিতে ৭ উইকেটের দারুণ জয়ে তারা নিশ্চিত করেছে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার।
চট্টগ্রামের দেওয়া ১৩৬ রানের লক্ষ্য ৩১ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে বরিশাল। তামিম ও কাইল মায়ার্সের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লেতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় তারা। ৭৩ রান আসে পাওয়ার প্লেতে। যদিও শুরুটা প্রত্যাশিত ছিল না তাদের। প্রথম ওভারেই রানের খাতা খোলার আগে ফেরেন ওপেনার সৌম্য সরকার।
দ্বিতীয় উইকেটে মায়ার্স-তামিমের ৫৪ বলে ৯৮ রানের জুটি বরিশালের প্রায় জয়-ই নিশ্চিত করে ফেলে। বোলিংয়ে তোপ দাগানো মায়ার্স ব্যাটিংয়ে খেলেছেন ২৬ বলে ৫০ রানে ঝোড়ো ইনিংস। উইন্ডিজ অলরাউন্ডার মেরেছেন ৫ ছক্কা ও ৩ চার। মায়ার্সকে ফিরিয়ে চট্টগ্রামকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন বিলাল খান।
তার পর ডেভিড মিলার ফেরেন ১৭ রানে। তখন বরিশাল জয় থেকে মাত্র ১১ রান দূরে। পরে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন তামিম। ৪৩ বলে ৫২ রানের কার্যকরী ইনিংস খেলেছেন বরিশালের অধিনায়ক। ইনিংসে ছিল ৯টি চারের বাউন্ডারি। ৬ রান করেছেন মুশফিক।
এর আগে নকআউট পর্বের ম্যাচে বরিশালের বোলিং আক্রমণের সামনে একদমই সুবিধা করতে পারেননি চট্টগ্রামের ব্যাটাররা। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ৯ উইকেটে ১৩৫ রান তুলতে পারে চট্টগ্রাম।
ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই ফেরেন ছন্দে থাকা তানজিদ হাসান তামিম। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে বেশ ওপরেই তুলে দেন বল। যথেষ্ট সময় পেয়ে গালিতে গিয়ে সহজ ক্যাচ নেন উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিম। ৩ বলে ২ রান করেন তানজিদ তামিম।
পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে ওবেদ ম্যাককয়ের ইয়ার্কার লেন্থের বল তুলে খেলতে গিয়ে মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন জশ ব্রাউন। সহজ ক্যাচটা হাতে জমা করতে ব্যর্থ হন তামিম ইকবাল। তখন ব্রাউনের রান ছিল ২০। পরের বলেই সাফল্য পান ম্যাককয়। কাভারে কাইল মায়ার্সকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ইমরানুজ্জামান। শুরু থেকে নড়বড়ে এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার ১৩ বলে করেছেন ৭ রান।
নতুন জীবন পেয়ে বিধ্বংসী হয়ে উঠছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্রাউন। তবে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ম্যাককয়ের করা পরের ওভারেই পয়েন্টে ডেভিড মিলারকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ব্রাউন। ৩ ছক্কা ও ২ চারে ২১ বলে ৩৪ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
দারুণ শুরু পেয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি টম ব্রুসও। ১০ম ওভারে মায়ার্সের বল তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে শর্ট থার্ডে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে জমা পড়ে। ১১ বলে ১৭ রানে ফেরেন এই কিউই ব্যাটার।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে কঠিন পড়ে চট্টগ্রাম। পঞ্চম উইকেটে অধিনায়ক শুভাগত হোম ও সৈকত আলী চাপ সামলানোর প্রচেষ্টাও ব্যর্থ করে দেন তাইজুল ইসলাম। ১২তম ওভারে নিজের বলে ফিরতি ক্যাচে সৈকতকে আউট করে ২১ রানের জুটি ভাঙেন এই বাঁহাতি স্পিনার। ১৪ বলে ১১ রান করেছেন সৈকত।
ষষ্ঠ উইকেটে রোমারিও শেফার্ড ও শুভাগত হোম ২৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। ১৫তম ওভারে শুভাগতকে ফিরিয়ে ব্রেক-থ্রু বরিশালকে এনে দেন মায়ার্স। ১৬ বলে ২৪ রান আসে চট্টগ্রামের অধিনায়কের ব্যাট থেকে। ১৭তম ওভারে জেমস ফুলার ফেরান শেফার্ডকে (১১)। ১০ রানে সাইফউদ্দিনের শিকার হয়েছেন নিহাদুজ্জামান। বরিশালের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন, ম্যাককয় ও মায়ার্স।
অসাধারণ বোলিংয়ে লক্ষ্যটা নাগালে রেখেছিলেন বোলাররা, পরে ব্যাটিংটাও হলো দুর্দান্ত। যার সৌজন্যে বিপিএলের এলিমিনেটের রাউন্ডে জয়টা ফরচুন বরিশালেরই হলো। তামিম ইকবাল ও কাইল মায়ার্সের জোড়া ফিফটিতে ৭ উইকেটের দারুণ জয়ে তারা নিশ্চিত করেছে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার।
চট্টগ্রামের দেওয়া ১৩৬ রানের লক্ষ্য ৩১ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে বরিশাল। তামিম ও কাইল মায়ার্সের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লেতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় তারা। ৭৩ রান আসে পাওয়ার প্লেতে। যদিও শুরুটা প্রত্যাশিত ছিল না তাদের। প্রথম ওভারেই রানের খাতা খোলার আগে ফেরেন ওপেনার সৌম্য সরকার।
দ্বিতীয় উইকেটে মায়ার্স-তামিমের ৫৪ বলে ৯৮ রানের জুটি বরিশালের প্রায় জয়-ই নিশ্চিত করে ফেলে। বোলিংয়ে তোপ দাগানো মায়ার্স ব্যাটিংয়ে খেলেছেন ২৬ বলে ৫০ রানে ঝোড়ো ইনিংস। উইন্ডিজ অলরাউন্ডার মেরেছেন ৫ ছক্কা ও ৩ চার। মায়ার্সকে ফিরিয়ে চট্টগ্রামকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন বিলাল খান।
তার পর ডেভিড মিলার ফেরেন ১৭ রানে। তখন বরিশাল জয় থেকে মাত্র ১১ রান দূরে। পরে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন তামিম। ৪৩ বলে ৫২ রানের কার্যকরী ইনিংস খেলেছেন বরিশালের অধিনায়ক। ইনিংসে ছিল ৯টি চারের বাউন্ডারি। ৬ রান করেছেন মুশফিক।
এর আগে নকআউট পর্বের ম্যাচে বরিশালের বোলিং আক্রমণের সামনে একদমই সুবিধা করতে পারেননি চট্টগ্রামের ব্যাটাররা। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ৯ উইকেটে ১৩৫ রান তুলতে পারে চট্টগ্রাম।
ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই ফেরেন ছন্দে থাকা তানজিদ হাসান তামিম। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে বেশ ওপরেই তুলে দেন বল। যথেষ্ট সময় পেয়ে গালিতে গিয়ে সহজ ক্যাচ নেন উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিম। ৩ বলে ২ রান করেন তানজিদ তামিম।
পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে ওবেদ ম্যাককয়ের ইয়ার্কার লেন্থের বল তুলে খেলতে গিয়ে মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন জশ ব্রাউন। সহজ ক্যাচটা হাতে জমা করতে ব্যর্থ হন তামিম ইকবাল। তখন ব্রাউনের রান ছিল ২০। পরের বলেই সাফল্য পান ম্যাককয়। কাভারে কাইল মায়ার্সকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ইমরানুজ্জামান। শুরু থেকে নড়বড়ে এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার ১৩ বলে করেছেন ৭ রান।
নতুন জীবন পেয়ে বিধ্বংসী হয়ে উঠছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্রাউন। তবে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ম্যাককয়ের করা পরের ওভারেই পয়েন্টে ডেভিড মিলারকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ব্রাউন। ৩ ছক্কা ও ২ চারে ২১ বলে ৩৪ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
দারুণ শুরু পেয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি টম ব্রুসও। ১০ম ওভারে মায়ার্সের বল তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে শর্ট থার্ডে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে জমা পড়ে। ১১ বলে ১৭ রানে ফেরেন এই কিউই ব্যাটার।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে কঠিন পড়ে চট্টগ্রাম। পঞ্চম উইকেটে অধিনায়ক শুভাগত হোম ও সৈকত আলী চাপ সামলানোর প্রচেষ্টাও ব্যর্থ করে দেন তাইজুল ইসলাম। ১২তম ওভারে নিজের বলে ফিরতি ক্যাচে সৈকতকে আউট করে ২১ রানের জুটি ভাঙেন এই বাঁহাতি স্পিনার। ১৪ বলে ১১ রান করেছেন সৈকত।
ষষ্ঠ উইকেটে রোমারিও শেফার্ড ও শুভাগত হোম ২৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। ১৫তম ওভারে শুভাগতকে ফিরিয়ে ব্রেক-থ্রু বরিশালকে এনে দেন মায়ার্স। ১৬ বলে ২৪ রান আসে চট্টগ্রামের অধিনায়কের ব্যাট থেকে। ১৭তম ওভারে জেমস ফুলার ফেরান শেফার্ডকে (১১)। ১০ রানে সাইফউদ্দিনের শিকার হয়েছেন নিহাদুজ্জামান। বরিশালের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন, ম্যাককয় ও মায়ার্স।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে