নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একটা দল কেন বারবার ‘প্যানিক অ্যাটাক’ করে, একবার উইকেট পড়তে শুরু করলে কেন এভাবে হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে—এত দিনেও উত্তরটা খুঁজে পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ দলে। ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন; যিনি দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারকে খুব কাছ থেকে চেনেন, তিনিও উত্তরটা বের করতে পারছেন না। বাংলাদেশের নিয়মিত ব্যাটিং বিপর্যয় ঠেকাতে কাজে দিচ্ছে না সালাহ উদ্দিনের ‘জাদু’ও।
গত বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় দলে সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে যোগ দেন সালাহ উদ্দিন। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর পরিচিতি, বিপিএলে একাধিকবার শিরোপাজয়ী দলের কোচ হিসেবে তাঁর সুনাম—দলে যুক্ত হওয়ার পর নতুন একটা আশা তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশের ক্রিকেটে স্থানীয় কোচদের মধ্যে তিনি সম্ভবত সবচেয়ে বড় ‘ব্র্যান্ড’। এখন বাস্তবতার আয়নায় জাতীয় দলে তাঁর কার্যকারিতা নিয়ে দেখা দিচ্ছে সংশয়।
দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে ব্যাটিং ইউনিটের দায়িত্ব সালাহ উদ্দিনের কাঁধেই। এই সিরিজের আগেও তানজিদ তামিম, লিটন, শান্ত, মুমিনুল, জাকের আলী, মিরাজ, জয় কিংবা হৃদয়—সবার ব্যাটিং নিয়ে তিনি নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন। কখনো টায়ার দিয়ে ফিল্ডিং সেটআপে, কখনো গ্রানাইট স্ল্যাবে বোলিং মেশিনে ব্যাটিং, আবার কখনো ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটে অনুশীলন। চেষ্টা ও অনুশীলনের কমতি নেই; তবু মাঠে অদ্ভুত ব্যাটিং ধস থামছে না।
সালাহ উদ্দিন জাতীয় দলে আসার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলেছে আটটি সিরিজ। জয় এসেছে শুধু একটিতে। পরশু কলম্বোয় প্রথম ওয়ানডেতে লজ্জাজনক ব্যাটিং ধসে পরাস্ত বাংলাদেশ। মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে ৭ উইকেট হারিয়ে বিব্রতকর এক রেকর্ড বইয়ে নাম তুলে ফেলেছেন লিটনরা। সালাহ উদ্দিন একাধিকবার বলেছেন, তাঁর খেলোয়াড়দের স্কিলে ঘাটতি নেই। সমস্যা মাথায়! মস্তিষ্কের এই সমস্যা থেকে উত্তরণে তাঁর কাছে এমন কোনো টোটকা নেই, যা দিয়ে বাংলাদেশ পেতে পারে নতুন দিনের সন্ধান।
লিটন দাসের ব্যাটে রান নেই কত দিন হলো—সালাহ উদ্দিনের কি তা অজানা? ওয়ানডেতে তাঁর শেষ আট ইনিংস—০, ০, ৪, ২, ০, ০, ১*, ৬। তবু তিনি দলে রয়েছেন, এমনকি একাদশেও খেলছেন। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে লিটন আবার দলের অধিনায়ক। যাঁর নেতৃত্বে এরই মধ্যে দুটি সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত ছন্দে রয়েছেন, কিন্তু পরশু প্রয়োজনের দিনে ফুরিয়ে গেলেন দ্রুত। ধসের শুরু তাঁর আউট দিয়ে। তাওহীদ হৃদয়ের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ বড় ইনিংস কাজে আসেনি দলের জয়ে। যখন হৃদয়কে বড় প্রয়োজন, তখন যেন তিনি নিষ্প্রভ। জাতীয় দলের বাইরে থাকতে একসময় সালাহ উদ্দিন তির্যক মন্তব্য ছুড়তেন, খেলোয়াড়দের এত প্রতিভা, কাজে লাগছে কোথায়! এখন একই প্রশ্ন তাঁকে করা হলে মুখস্থ একটা উত্তর রয়েছে, খেলোয়াড়দের সময় দিলে কোচদেরও সময় দিতে হবে।
জানা গেছে, প্রথম ওয়ানডের পর গতকাল কলম্বোর টিম হোটেলে প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, প্রধান কোচ ফিল সিমন্স এবং সালাহ উদ্দিন মিলে খেলোয়াড়দের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। বিশেষ কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গেও নাকি আলাদা কথা হয়েছে। আলোচনা করলে হবে না, এখন মাঠে কিছু করে দেখাতে হবে। দলের ব্যাটিং বিভাগ যদি ঘুরে দাঁড়াতে না পারে, সালাহ উদ্দিনের প্রোফাইলে যুক্ত হবে একটা ব্যর্থ অধ্যায়। স্থানীয় কোচদের জন্য যেটি শুভবার্তা হবে না।
একটা দল কেন বারবার ‘প্যানিক অ্যাটাক’ করে, একবার উইকেট পড়তে শুরু করলে কেন এভাবে হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে—এত দিনেও উত্তরটা খুঁজে পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ দলে। ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন; যিনি দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারকে খুব কাছ থেকে চেনেন, তিনিও উত্তরটা বের করতে পারছেন না। বাংলাদেশের নিয়মিত ব্যাটিং বিপর্যয় ঠেকাতে কাজে দিচ্ছে না সালাহ উদ্দিনের ‘জাদু’ও।
গত বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় দলে সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে যোগ দেন সালাহ উদ্দিন। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর পরিচিতি, বিপিএলে একাধিকবার শিরোপাজয়ী দলের কোচ হিসেবে তাঁর সুনাম—দলে যুক্ত হওয়ার পর নতুন একটা আশা তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশের ক্রিকেটে স্থানীয় কোচদের মধ্যে তিনি সম্ভবত সবচেয়ে বড় ‘ব্র্যান্ড’। এখন বাস্তবতার আয়নায় জাতীয় দলে তাঁর কার্যকারিতা নিয়ে দেখা দিচ্ছে সংশয়।
দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে ব্যাটিং ইউনিটের দায়িত্ব সালাহ উদ্দিনের কাঁধেই। এই সিরিজের আগেও তানজিদ তামিম, লিটন, শান্ত, মুমিনুল, জাকের আলী, মিরাজ, জয় কিংবা হৃদয়—সবার ব্যাটিং নিয়ে তিনি নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন। কখনো টায়ার দিয়ে ফিল্ডিং সেটআপে, কখনো গ্রানাইট স্ল্যাবে বোলিং মেশিনে ব্যাটিং, আবার কখনো ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেটে অনুশীলন। চেষ্টা ও অনুশীলনের কমতি নেই; তবু মাঠে অদ্ভুত ব্যাটিং ধস থামছে না।
সালাহ উদ্দিন জাতীয় দলে আসার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলেছে আটটি সিরিজ। জয় এসেছে শুধু একটিতে। পরশু কলম্বোয় প্রথম ওয়ানডেতে লজ্জাজনক ব্যাটিং ধসে পরাস্ত বাংলাদেশ। মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে ৭ উইকেট হারিয়ে বিব্রতকর এক রেকর্ড বইয়ে নাম তুলে ফেলেছেন লিটনরা। সালাহ উদ্দিন একাধিকবার বলেছেন, তাঁর খেলোয়াড়দের স্কিলে ঘাটতি নেই। সমস্যা মাথায়! মস্তিষ্কের এই সমস্যা থেকে উত্তরণে তাঁর কাছে এমন কোনো টোটকা নেই, যা দিয়ে বাংলাদেশ পেতে পারে নতুন দিনের সন্ধান।
লিটন দাসের ব্যাটে রান নেই কত দিন হলো—সালাহ উদ্দিনের কি তা অজানা? ওয়ানডেতে তাঁর শেষ আট ইনিংস—০, ০, ৪, ২, ০, ০, ১*, ৬। তবু তিনি দলে রয়েছেন, এমনকি একাদশেও খেলছেন। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে লিটন আবার দলের অধিনায়ক। যাঁর নেতৃত্বে এরই মধ্যে দুটি সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত ছন্দে রয়েছেন, কিন্তু পরশু প্রয়োজনের দিনে ফুরিয়ে গেলেন দ্রুত। ধসের শুরু তাঁর আউট দিয়ে। তাওহীদ হৃদয়ের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ বড় ইনিংস কাজে আসেনি দলের জয়ে। যখন হৃদয়কে বড় প্রয়োজন, তখন যেন তিনি নিষ্প্রভ। জাতীয় দলের বাইরে থাকতে একসময় সালাহ উদ্দিন তির্যক মন্তব্য ছুড়তেন, খেলোয়াড়দের এত প্রতিভা, কাজে লাগছে কোথায়! এখন একই প্রশ্ন তাঁকে করা হলে মুখস্থ একটা উত্তর রয়েছে, খেলোয়াড়দের সময় দিলে কোচদেরও সময় দিতে হবে।
জানা গেছে, প্রথম ওয়ানডের পর গতকাল কলম্বোর টিম হোটেলে প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, প্রধান কোচ ফিল সিমন্স এবং সালাহ উদ্দিন মিলে খেলোয়াড়দের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। বিশেষ কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গেও নাকি আলাদা কথা হয়েছে। আলোচনা করলে হবে না, এখন মাঠে কিছু করে দেখাতে হবে। দলের ব্যাটিং বিভাগ যদি ঘুরে দাঁড়াতে না পারে, সালাহ উদ্দিনের প্রোফাইলে যুক্ত হবে একটা ব্যর্থ অধ্যায়। স্থানীয় কোচদের জন্য যেটি শুভবার্তা হবে না।
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
৭ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৯ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৯ ঘণ্টা আগে