Ajker Patrika

মিরপুর যখন ‘রানপুর’

আপডেট : ১৭ জুন ২০২৩, ১১: ১০
মিরপুর যখন ‘রানপুর’

এবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের মিরপুর টেস্ট যেন রান উৎসবে পরিণত হয়েছে। মিরপুরের চিরচেনা রহস্যময় উইকেটে মনের সুখ মিটিয়ে ব্যাটিং করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ব্যাটিং অর্ডারে বাংলাদেশের স্বীকৃত প্রথম সাত ব্যাটারের প্রত্যেকেই রান পেয়েছেন। মিরপুরে এই টেস্টে রানের বন্যা ছুটিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন জোড়া সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরি করেছেন মুমিনুল হক ও ফিফটি পেয়েছেন জাকির হাসান, লিটন দাস। মিরপুরকে চাইলে এখন ‘রানপুর’ বলতে পারবেন যে-কেউই। দেখে নেওয়া যাক আফগানিস্তানের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের প্রথম তিনদিনে বাংলাদেশের যত ব্যাটিং রেকর্ড।

বাংলাদেশের ব্যাটিং রেকর্ড: 
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি: দ্বিতীয় বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে এক টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এর আগে এই কীর্তি গড়েন মুমিনুল হক। ২০১৮ সালে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুমিনুল। 

বাংলাদেশি ব্যাটারের সর্বোচ্চ টেস্ট সেঞ্চুরি: টেস্টে ১২ সেঞ্চুরি করেছেন মুমিনুল। বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে টেস্টে যা সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি। ১০ সেঞ্চুরি নিয়ে তাঁর পরেই আছেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম।

সর্বোচ্চ বাউন্ডারি: দুই ইনিংস মিলিয়ে ৩৮ বাউন্ডারি মেরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ বাউন্ডারির রেকর্ড নিজের করে নিলেন শান্ত।

তৃতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ রানরেট: টেস্টের তৃতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ রানরেট এখন বাংলাদেশের। নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ ব্যাটিং করেছে ৫.৩১ রানরেটে।

বাংলাদেশের রেকর্ড লক্ষ্য: আফগানদেরকে ৬৬২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে ২০২১ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়েকে ৪৭৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল বাংলাদেশ। টেস্টের বড় পাঁচ লক্ষ্যের মধ্যেও বাংলাদেশের দেওয়া ৬৬২ রানের লক্ষ্য জায়গা করে নিয়েছে। 

২৬ মাস পর সেঞ্চুরি পেয়েছেন মুমিনুল হকটেস্টে প্রতিপক্ষকে দেওয়া বাংলাদেশের সর্বোচ্চ লক্ষ্য: 

  রান              প্রতিপক্ষ              ভেন্যু              সাল
 ৬৬২            আফগানিস্তান         মিরপুর            ২০২৩ 
 ৪৭৭             জিম্বাবুয়ে              হারারে            ২০২১ 
 ৪৪৯             জিম্বাবুয়ে              চট্টগ্রাম           ২০১৪ 
 ৪৪৩             জিম্বাবুয়ে              মিরপুর           ২০১৮ 
 ৪০১             জিম্বাবুয়ে              হারারে            ২০১৩ 

টেস্টে সর্বোচ্চ পাঁচ লক্ষ্য: 
দল                      লক্ষ্য                প্রতিপক্ষ                   ভেন্যু                   সাল
ইংল্যান্ড                 ৮৩৬               ওয়েন্ট ইন্ডিজ              কিংস্টন                 ১৯৩০ 
অস্ট্রেলিয়া               ৭৩৫                ওয়েস্ট ইন্ডিজ              সিডনি                  ১৯৬৯ 
দক্ষিণ আফ্রিকা         ৬৯৬                ইংল্যান্ড                   ডারবান                 ১৯৩৯ 
বাংলাদেশ               ৬৬২                আফগানিস্তান             মিরপুর                 ২০২৩ 
অস্ট্রেলিয়া               ৬৪৮                 ইংল্যান্ড                   ব্রিসবেন                ২০০৬

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

হামজাকে পেয়ে নেপালও রোমাঞ্চিত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের আগে অনুশীলনে নেপাল ফুটবল দল। ছবি: বাফুফে
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের আগে অনুশীলনে নেপাল ফুটবল দল। ছবি: বাফুফে

হামজা চৌধুরী বাংলাদেশের ফুটবলের সমর্থকদের জন্য আবেগের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দক্ষিণ এশিয়াতেও। গত সেপ্টেম্বরে প্রীতি ম্যাচ খেলতে নেপালে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। সেখানে হামজাকে দেখতে মুখিয়ে ছিলেন নেপালিরা। যদিও চোটের কারণে সেই সফরে যাননি হামজা।

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারত ম্যাচের আগে কাল ঘরের মাঠে নেপালের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। নেপাল অধিনায়ক কিরণ লিম্বুরও হামজার সঙ্গে মাঠ ভাগাভাগি করে নেওয়ার ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে।

আজ ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে কিরণ বলেন, ‘হ্যাঁ। আমার নিজেও চেয়েছিলাম যে সে নেপালে সেই ম্যাচে খেলুক, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে খেলতে পারেনি।এখন আমরা তাকে এখানে দেখছি, আর আমরা ঢাকায় আছি। আমি এবং আমার পুরো দল তার সঙ্গে খেলতে রোমাঞ্চিত। সমস্ত নেপালিরা সেই খবর এবং হামজা সম্পর্কে সবকিছু অনুসরণ করছে। সমস্ত নেপালি ফুটবল ভক্তরা সত্যিই তাকে আগামীকালের ম্যাচে দেখার জন্য খুব রোমাঞ্চিত। আমি বিশ্বাস করি যে এটি একটি মজাদার এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচ হতে চলেছে। অবশ্যই, ও এই সুন্দর খেলাটি এত বড় নামের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পেরে আমিও খুশি।’

হামজা থাকলেও ভয় পাচ্ছেন না নেপাল কোচ হরি খড়কা। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ সব সময় চ্যালেঞ্জিং। এখন হামজা ও অন্যান্য খেলোয়াড় যোগ হয়েছে, তো বাংলাদেশ পূর্ণাঙ্গ একটা দল। তবে আমরা তাদের নিয়ে ভীত নই। কেননা, ফুটবল একটা দলীয় খেলা। এখানে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের মূল্য আছে, কিন্তু দিন শেষে এটা দলীয় খেলা। আমরা আগামীকালের ম্যাচের জন্য প্রস্তুত।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কোচের যোগ্যতা নিয়ে উত্তর দিতে হচ্ছে অধিনায়ক জামালকে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সমালোচনার মুখে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা, পাশে বসা অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া। ছবি: আজকের পত্রিকা
সমালোচনার মুখে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা, পাশে বসা অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাংলাদেশ দলে এখন আছেন হামজা চৌধুরীর মতো খেলোয়াড়। শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম, জায়ান আহমেদ, কাজেম শাহদের বাংলাদেশ দল এখন প্রবাসীদের ছোটখাটো এক মেলা। তবু কোচ হাভিয়ের কাবরেরা বড় দলের বিপক্ষে তাঁর রণকৌশলে জয়ের ছক আঁকতে পারছেন না। নিজের যোগ্যতাকে তাই প্রশ্নবিদ্ধ করছেন তিনি।

সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে হলো অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে। বাংলাদেশ দলে প্রবাসীদের এই দুয়ার যে তিনিই প্রথম খুলে দেন। অধিনায়ক হলেও তাঁর সুযোগ মেলে না শুরুর একাদশে। তা নিয়ে হতাশার অবশ্য শেষ নেই। তবু মেনে নেন কোচের সিদ্ধান্ত। জামাল নিজেও এএফসি ডিপ্লোমা এ লাইসেন্সধারী কোচ। তাঁর চোখে কাবরেরা কেমন যোগ্য হামজা-শমিতদের সামলানোর জন্য। সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের উত্তর খানিকটা এড়িয়েই যেতে চাইলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে জামাল বলেন, ​‘আসলে এটা আমার সিদ্ধান্ত না। এটা ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত, যারা বাফুফেতে চালায় তাদের সিদ্ধান্ত। আমি খেলোয়াড়, খেলোয়াড়ের মতো থাকব।’

কাবরেরা বরাবরই সমালোচিত সমর্থকদের কাছে। কেউ কেউ তাঁর অধীনে বাংলাদেশের ম্যাচ বয়কট করার সিদ্ধান্ত নেন। কাবরেরার জবাব, ‘আমি শুনেছি ৪ মিনিটেই ভারত ম্যাচের টিকিট বিক্রি হয়েছে (হাসি)। সমালোচনা থাকা স্বাভাবিক, আমি তা মেনে নিচ্ছি—এটাই আমার অবস্থান। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, সবাই দলটার পাশে আছে। কালকের ম্যাচ আমাদের সুযোগ, যাতে সবাই আবার বিশ্বাস পায় যে ভারতকে হারানো সম্ভব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বল ছুড়ে মারায় নাহিদ রানাকে আইসিসির শাস্তি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২০: ৪৩
অযথাই বল ছুড়ে মেরে আইসিসির শাস্ত পেলেন নাহিদ রানা। ছবি: বিসিবি
অযথাই বল ছুড়ে মেরে আইসিসির শাস্ত পেলেন নাহিদ রানা। ছবি: বিসিবি

আইরিশ ক্রিকেটার ক্যাড কারমাইকেলের দিকে অযথাই বল ছুড়ে মেরেছিলেন। সিলেটের টেস্টের প্রথম দিনের এই ঘটনার জন্য আইসিসির শাস্তি পেতে হলো নাহিদ রানাকে। তাঁর ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ কেটে নেওয়া হয়েছে। নামের পাশে যোগ হয়েছে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও।

আইসিসির এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আচরণবিধির লেভেল–১ এর আচরণবিধির ২.৯ ধারা লঙ্ঘন করেছেন নাহিদ রানা। যে নিয়মে বলা হয়েছে, ম্যাচ চলাকালে কোনো খেলোয়াড় প্রতিপক্ষ কারও দিকে বা কাছাকাছি বল ছুড়ে মারতে পারবেন না অথবা তাঁর দিকে কোনো ক্রিকেটসামগ্রী বিপজ্জনকভাবে ফেলতে পারবেন না। এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা ও ২টি ডিমেরিট পয়েন্ট।

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে ঘটে ঘটনাটি। আয়ারল্যান্ডের প্রথম ইনিংসের ২৭তম ওভারে। বল ধরার পর ফলো থ্রুর সময় নাহিদ অযথাই বল ছুড়ে মারেন কারমাইকেলের দিকে। বল ব্যাটারের প্যাডে লাগে। তখন তিনি ক্রিজের ভেতরেই ছিলেন।

এ ঘটনায় মাঠের দুই আম্পায়ার স্যাম নোগাইস্কি ও এহসান রাজা, টিভি আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ ও চতুর্থ আম্পায়ার তানভীর আহমেদ ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের কাছে নাহিদের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনেন। ম্যাচ রেফারি অভিযোগ আমলে নিয়ে ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ কর্তন ও একটি ডিমেরিট পয়েন্টের শাস্তি দেন।

নাহিদ রানা নিজের দোষ স্বীকার করায় আনুষ্ঠানিক শুনানির প্রয়োজন হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সেই শোকাবহ দিনে কি ২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করবে ফ্রান্স

ক্রীড়া ডেস্ক    
ইউক্রেনের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে প্যারিসে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছে ফ্রান্স ফুটবল দলের তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। ছবি: এএফপি
ইউক্রেনের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে প্যারিসে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছে ফ্রান্স ফুটবল দলের তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। ছবি: এএফপি

আগামীকাল ১৩ নভেম্বর। প্যারিসে সন্ত্রাসী সিরিজ হামলার ১০ বছর পূর্তির দিন। ২০১৫ সালের ঠিক এই দিনেই মাঠে যখন ফ্রান্স-জার্মানির প্রীতি ম্যাচ চলছিল, তখনই প্যারিস ও স্তাদ দ্য ফ্রান্সে ঘটে এই সন্ত্রাসী হামলা। যে হামলা প্রাণ কেড়ে নেয় ১৩০ জনের।

যার অধিকাংশই নিহত হয়েছিল প্যারিসের কাতাকলাঁ কনসার্ট হলে, যেখানে পারফর্ম করছিল যুক্তরাষ্ট্রের ঈগলস অব ডেথ মেটাল ব্র্যান্ড। আরেকজন মারা যান স্তাদ দ্য ফ্রান্সের কাছে, যেখানে আত্মঘাতী হামলাকারীরা প্রবেশের চেষ্টা করছিল। ৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার সেই মাঠ ছিল দর্শকে টইটুম্বুর। মাঠে ছিলেন সে সময়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টও। হামলার মাঝেও শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি চালিয়ে নেওয়া হয় এবং ফ্রান্স জেতে ২-০ গোলে।

দলের জয় ছাপিয়ে সেদিন বড় হয়ে উঠে ১৩০ জনকে হারানোর হাহাকার। ১৩ নভেম্বর আসলেই সেই দুঃস্মৃতি ভেসে উঠে প্যারিসের মানুষের মনে। সেই মানুষদের বাইরে নন দিদিয়ের দেশমও। সেদিন সেই ম্যাচে স্বাগতিক দলের ডাগআউটে ছিলেন তিনি। সেই দুঃসহ হামলার বর্ষপূর্তিতে আগামীকাল আবার মাঠে তিনি থাকবেন ফ্রান্সের ডাগআউটে। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এদিন তাদের প্রতিপক্ষ ইউক্রেন। ম্যাচের আগে ১০ বছর আগে নিহতদের স্মরণে এক মিনিটের নিরবতা পালন করা হবে।

এমন একটি দিনে সুযোগ থাকলে মাঠেই নামতেন না দেশম। বললেন, ‘আমি মনে করি ১৩ নভেম্বর খেলা এড়িয়ে যতে পারলে ভালো হতো। যা ঘটেছিল তা স্মরণ করা আমাদের দায়িত্ব, কিন্তু একই সঙ্গে ম্যাচও খেলতে হবে।’

তবে শোকের এই দিনটিতেই বিশ্বকাপে যাওয়ার উচ্ছ্বাসে মেতে উঠার সুযোগ ফরাসিদের। ইউক্রেনের বিপক্ষে জিতলেই ‘ডি’ গ্রুপ থেকে ২০২৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপ নিশ্চিত হবে তাদের।

এই গ্রুপে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইউক্রেনের চেয়ে ফ্রান্স তিন পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় আগামীকাল ম্যাচ ফ্রান্স হারলেও রোববার আজারবাইজানের বিপক্ষে জিতে গ্রুপের শীর্ষস্থান ধরে রাখার সুযোগ থাকবে। আর জিতলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতবে তারা।

প্লে-অফের রাউন্ডের আগে বিশ্বকাপের ইউরোপীয় বাছাইয়ের এটাই শেষ রাউন্ড। শুধু ফ্রান্সই নয়, আগামীকাল জিতলে বিশ্বকাপ নিশ্চিত হবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোদের পর্তুগালেরও। ‘এফ’ গ্রুপের আরেক ম্যাচে হাঙ্গেরি যদি আর্মেনিয়াকে হারাতে ব্যর্থ হয়, তাহলে ইউক্রেনের সঙ্গে ড্র করলেও পর্তুগাল বিশ্বকাপ নিশ্চিত করবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত