নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উপমহাদেশে গত দশ বছরে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট জয়ের রেকর্ড ছিল খুবই হতাশাজনক। মিরপুর টেস্টের আগে ১৩ ম্যাচের মধ্যে ৩টি ড্র বাদে হেরেছিল বাকি ১০ টিতে। তবে বাংলাদেশে সিরিজের প্রথম টেস্টে আজ ৭ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে এক দশকের আক্ষেপ ঘোচাল প্রোটিয়ারা। এবার বেশ অনভিজ্ঞ দল নিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অনভিজ্ঞদের নিয়েই এমন জয়ে দারুণ খুশি প্রোটিয়া অধিনায়ক এইডেন মার্করাম।
ম্যাচ জয়ের পর সংবাদমাধ্যমে মার্করাম বলেন, ‘দশ বছর পর জয় পাওয়া এমন কিছু নয় যা আমরা দক্ষিণ আফ্রিকানরা কখনোই হেলাফেলা করব। ব্যক্তিগতভাবে, আমি কয়েক বছর ধরে খেলছি, কিন্তু উপমহাদেশে এর আগে কখনো জিতিনি, তাই এটি আমাদের জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত। এর সবচেয়ে বড় অর্জন হলো, দল হিসেবে বিশ্বাস এবং আত্মবিশ্বাস দুটোই পেয়েছি আমরা। এটি আমাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক সাহায্য করবে। বিশেষ করে ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফর্ম করতে। এটি আমাদের সত্যিকারের শক্তিশালী দল হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। আমরা সামনের চ্যালেঞ্জগুলোর জন্য মুখিয়ে আছি।’
মিরপুরের মতো কঠিন কন্ডিশনে এই জয় ড্রেসিংরুমকে আত্মবিশ্বাসী রাখবে বলেও জানান মার্করাম। তিনি বলেন, ‘তুলনামূলকভাবে অনভিজ্ঞ দলের জন্য এমন জয় অনেক অর্জনের। আমাদের ড্রেসিং রুমের পরিবেশের জন্যও এটি দারুণ। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস জোগাবে যে আমরা আমরা কঠিন পরিস্থিতিতেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারি। বিশেষ করে উপমহাদেশ এবং বাংলাদেশে খেলতে। সামনে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য এটি আমাদের উদ্দীপিত করবে।’
প্রতিপক্ষ দলে সাকিবের মতো স্পিনার না থাকায় তাইজুল এবং মিরাজের বিপক্ষে ব্যাটাররা বেশ স্বাধীনতা নিয়ে ব্যাট চালানোর সুযোগ পেয়েছে। এ প্রসঙ্গে মার্করাম বলেন, ‘ব্যাটিংয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে স্পিন মোকাবিলার জন্য আমি মনে করি না, এটি সম্মিলিত পরিকল্পনা। ব্যাটারদের নিজস্ব উপায়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছি। নিজের শক্তি কোথায় সেটি প্রকাশ করা এবং সেই শক্তিতে পুরোপুরি আস্থা রাখতে আলোচনা করেছি। ছেলেরা তাদের শক্তির ওপর যে আস্থা রেখেছে, সেটা দেখতে দারুণ লেগেছে।’
উপমহাদেশে গত দশ বছরে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট জয়ের রেকর্ড ছিল খুবই হতাশাজনক। মিরপুর টেস্টের আগে ১৩ ম্যাচের মধ্যে ৩টি ড্র বাদে হেরেছিল বাকি ১০ টিতে। তবে বাংলাদেশে সিরিজের প্রথম টেস্টে আজ ৭ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে এক দশকের আক্ষেপ ঘোচাল প্রোটিয়ারা। এবার বেশ অনভিজ্ঞ দল নিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অনভিজ্ঞদের নিয়েই এমন জয়ে দারুণ খুশি প্রোটিয়া অধিনায়ক এইডেন মার্করাম।
ম্যাচ জয়ের পর সংবাদমাধ্যমে মার্করাম বলেন, ‘দশ বছর পর জয় পাওয়া এমন কিছু নয় যা আমরা দক্ষিণ আফ্রিকানরা কখনোই হেলাফেলা করব। ব্যক্তিগতভাবে, আমি কয়েক বছর ধরে খেলছি, কিন্তু উপমহাদেশে এর আগে কখনো জিতিনি, তাই এটি আমাদের জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত। এর সবচেয়ে বড় অর্জন হলো, দল হিসেবে বিশ্বাস এবং আত্মবিশ্বাস দুটোই পেয়েছি আমরা। এটি আমাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক সাহায্য করবে। বিশেষ করে ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফর্ম করতে। এটি আমাদের সত্যিকারের শক্তিশালী দল হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। আমরা সামনের চ্যালেঞ্জগুলোর জন্য মুখিয়ে আছি।’
মিরপুরের মতো কঠিন কন্ডিশনে এই জয় ড্রেসিংরুমকে আত্মবিশ্বাসী রাখবে বলেও জানান মার্করাম। তিনি বলেন, ‘তুলনামূলকভাবে অনভিজ্ঞ দলের জন্য এমন জয় অনেক অর্জনের। আমাদের ড্রেসিং রুমের পরিবেশের জন্যও এটি দারুণ। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস জোগাবে যে আমরা আমরা কঠিন পরিস্থিতিতেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারি। বিশেষ করে উপমহাদেশ এবং বাংলাদেশে খেলতে। সামনে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য এটি আমাদের উদ্দীপিত করবে।’
প্রতিপক্ষ দলে সাকিবের মতো স্পিনার না থাকায় তাইজুল এবং মিরাজের বিপক্ষে ব্যাটাররা বেশ স্বাধীনতা নিয়ে ব্যাট চালানোর সুযোগ পেয়েছে। এ প্রসঙ্গে মার্করাম বলেন, ‘ব্যাটিংয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে স্পিন মোকাবিলার জন্য আমি মনে করি না, এটি সম্মিলিত পরিকল্পনা। ব্যাটারদের নিজস্ব উপায়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছি। নিজের শক্তি কোথায় সেটি প্রকাশ করা এবং সেই শক্তিতে পুরোপুরি আস্থা রাখতে আলোচনা করেছি। ছেলেরা তাদের শক্তির ওপর যে আস্থা রেখেছে, সেটা দেখতে দারুণ লেগেছে।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২৫ মিনিট আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৩ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৩ ঘণ্টা আগে