ভারতের জন্য মঞ্চ প্রস্তুতই ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত মঞ্চের হৃদয় জয় করতে পারেনি তারা। এক যুগ বিশ্বকাপ না জেতার আক্ষেপ ঘরের মাঠেও ফুরাতে পারেননি রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ খুইয়ে যখন পুরো ভারত বিধ্বস্ত, তখন যেন সুযোগের সদ্ব্যবহার করলেন আব্দুল রাজ্জাক।
সুযোগ পেলেই সাধারণত চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা একে অপরকে খোঁচা মারেন। সেই সুযোগ এবার পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডার রাজ্জাকও নিলেন। সেটিও আবার কাটা গায়ে নুনের ছিটা দেওয়ার মতো এক খোঁচা দিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, ভারত বিশ্বকাপ জিতলে ক্রিকেটের জন্য দুঃখজনক মুহূর্ত হতো।
পাকিস্তানি টিভি শো ‘হাসনা মানা হ্যায়’তে এমন মন্তব্য করেছেন রাজ্জাক। পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘যদি সত্যি বলি, ক্রিকেটের জয় হয়েছে। নিজেদের জন্য তারা কন্ডিশনের (পিচ) সুবিধা নিচ্ছিল। ভারত বিশ্বকাপ জিতলে ক্রিকেটের জন্য দুঃখজনক মুহূর্ত হতো। ক্রিকেট স্পষ্ট করেছে, যে দল সাহসী এবং মানসিকভাবে শক্তিশালী তাদের সহায়তা করে।’
বিশ্বকাপের পিচ নিরপেক্ষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, ‘ভারত জিতলে আমার খুবই খারাপ লাগত। পিচগুলো নিরপেক্ষ হওয়া এবং উভয় দলের জন্য ভারসাম্য থাকা উচিত ছিল। এমনকি ভারত ফাইনালেও সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কোহলি যদি আরেকটি সেঞ্চুরি করত, তাহলে ভারত আবারও ম্যাচ জিতত।’
কিছুদিন আগে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সমালোচনা করতে গিয়ে ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন রাজ্জাক। প্রচুর সমালোচনার মুখে পড়ে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। এবার ভারতকে নিয়ে এমন মন্তব্য করে বসলেন তিনি।
ভারতের জন্য মঞ্চ প্রস্তুতই ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত মঞ্চের হৃদয় জয় করতে পারেনি তারা। এক যুগ বিশ্বকাপ না জেতার আক্ষেপ ঘরের মাঠেও ফুরাতে পারেননি রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ খুইয়ে যখন পুরো ভারত বিধ্বস্ত, তখন যেন সুযোগের সদ্ব্যবহার করলেন আব্দুল রাজ্জাক।
সুযোগ পেলেই সাধারণত চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা একে অপরকে খোঁচা মারেন। সেই সুযোগ এবার পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডার রাজ্জাকও নিলেন। সেটিও আবার কাটা গায়ে নুনের ছিটা দেওয়ার মতো এক খোঁচা দিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে, ভারত বিশ্বকাপ জিতলে ক্রিকেটের জন্য দুঃখজনক মুহূর্ত হতো।
পাকিস্তানি টিভি শো ‘হাসনা মানা হ্যায়’তে এমন মন্তব্য করেছেন রাজ্জাক। পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘যদি সত্যি বলি, ক্রিকেটের জয় হয়েছে। নিজেদের জন্য তারা কন্ডিশনের (পিচ) সুবিধা নিচ্ছিল। ভারত বিশ্বকাপ জিতলে ক্রিকেটের জন্য দুঃখজনক মুহূর্ত হতো। ক্রিকেট স্পষ্ট করেছে, যে দল সাহসী এবং মানসিকভাবে শক্তিশালী তাদের সহায়তা করে।’
বিশ্বকাপের পিচ নিরপেক্ষ হওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, ‘ভারত জিতলে আমার খুবই খারাপ লাগত। পিচগুলো নিরপেক্ষ হওয়া এবং উভয় দলের জন্য ভারসাম্য থাকা উচিত ছিল। এমনকি ভারত ফাইনালেও সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কোহলি যদি আরেকটি সেঞ্চুরি করত, তাহলে ভারত আবারও ম্যাচ জিতত।’
কিছুদিন আগে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সমালোচনা করতে গিয়ে ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন রাজ্জাক। প্রচুর সমালোচনার মুখে পড়ে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। এবার ভারতকে নিয়ে এমন মন্তব্য করে বসলেন তিনি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে