নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলায় চেক প্রজাতন্ত্রের কথা তুললে ফুটবল–প্রসঙ্গই আগে আসবে। কদিন আগে ইউরোতে দ্যুতি ছড়ানো প্যাট্রিক শিকের দেশের ক্রিকেটেও একটি দারুণ রেকর্ড আছে! যেটা ভারত–অস্ট্রেলিয়ার মতো ক্রিকেট পরাশক্তিরও নেই! টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের তালিকায় চেকের অবস্থান দুইয়ে। একটা উইকেট বেশি না পড়লে ফুটবলপাগল দেশটি থাকতে পারত আফগানিস্তানের সঙ্গে শীর্ষেও!
ফুটবলে যেমন চেক প্রজাতন্ত্র–বাংলাদেশ তুলনা চলে না, তেমনি ক্রিকেটে বাংলাদেশের সঙ্গে কোনোভাবেই তুলনায় আসবে না চেক প্রজাতন্ত্র। ক্রিকেটের আরেক নবীন সদস্য তুরস্কের বিপক্ষে চেকের ৪ উইকেট হারিয়ে ২৭৮ রান করা তাই বিস্ময়ই জাগাবে যে কারও! যদিও টেস্ট খেলুড়ে দেশ না হওয়ায় তাদের এই রানের গুরুত্ব সেভাবে নেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে! তবে সর্বোচ্চ দলীয় স্কোরের তালিকাটা দেখে একটা দীর্ঘশ্বাসই হবে বাংলাদেশের দর্শকদের। টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫।
টি–টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ১০ নম্বরে। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ স্কোর গড়ার দিকেও টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দশে। আফগানিস্তানের কথা তো বলাই হলো। তালিকায় দুইয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ স্কোর ২৬৩। শ্রীলঙ্কা, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আছে এর পরে। বাংলাদেশের ওপরে থাকা পাকিস্তানের সর্বোচ্চ স্কোর ২৩২।
টি–টোয়েন্টি বাংলাদেশের রেকর্ডটা এমনিতেই সমৃদ্ধ নয়। ওয়ানডেতে দারুণ খেললেও টি–টোয়েন্টিতে ধারাবাহিক সাফল্য এনে দিতে পারছেন না সাকিব–মাহমুদউল্লাহরা। টি–টোয়েন্টিতে তিন ভাগের দুই ভাগ ম্যাচ হারার রেকর্ড সেটিই বলছে। ১০২ টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয় ৩৪টি। বাংলাদেশের অনেক পরে আসা আফগানিস্তান যেখানে নভেম্বরের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে, সেখানে বাংলাদেশকে খেলতে হবে গ্রুপ পর্বে। যদিও গতকাল কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছেন, টি–টোয়েন্টিতে তাঁদের যতটা খারাপ দল বলা হচ্ছে, তাঁরা ততটা নন!
অবশ্য পরিসংখ্যান যে ডমিঙ্গোদের পক্ষে নেই, সেটি দেখাই যাচ্ছে। টি–টোয়েন্টিতে এখন যেখানে হরহামেশাই ২০০ রানের ওপর স্কোর উঠছে, সেখানে বাংলাদেশ ২০০ রানের বেশি স্কোর গড়তে পেরেছে সাকল্য তিনবার। টি–টোয়েন্টি সর্বোচ্চ স্কোরের তালিকায় বাংলাদেশের ২১৫ রানের অবস্থান তাই ৪৯ নম্বরে! ক্রিকেটের এই সংস্করণে হংকংয়ের কাছে হারার ইতিহাসও অবশ্য আছে বাংলাদেশের।
অথচ একটু বড় লক্ষ্যে দিতে পারলেই যে জয় আসে–সেটি দেখিয়েছেন সাকিবেরা। বাংলাদেশ ১৯০ এর ওপর প্রতিপক্ষকে লক্ষ্যে দিতে পেরেছে পাঁচবার, চারবারই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশের সুযোগ টি–টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটা ভাঙার!
কাজটা অবশ্য অনেক কঠিন। প্রতিপক্ষের নাম কিন্তু অস্ট্রেলিয়া।
খেলায় চেক প্রজাতন্ত্রের কথা তুললে ফুটবল–প্রসঙ্গই আগে আসবে। কদিন আগে ইউরোতে দ্যুতি ছড়ানো প্যাট্রিক শিকের দেশের ক্রিকেটেও একটি দারুণ রেকর্ড আছে! যেটা ভারত–অস্ট্রেলিয়ার মতো ক্রিকেট পরাশক্তিরও নেই! টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের তালিকায় চেকের অবস্থান দুইয়ে। একটা উইকেট বেশি না পড়লে ফুটবলপাগল দেশটি থাকতে পারত আফগানিস্তানের সঙ্গে শীর্ষেও!
ফুটবলে যেমন চেক প্রজাতন্ত্র–বাংলাদেশ তুলনা চলে না, তেমনি ক্রিকেটে বাংলাদেশের সঙ্গে কোনোভাবেই তুলনায় আসবে না চেক প্রজাতন্ত্র। ক্রিকেটের আরেক নবীন সদস্য তুরস্কের বিপক্ষে চেকের ৪ উইকেট হারিয়ে ২৭৮ রান করা তাই বিস্ময়ই জাগাবে যে কারও! যদিও টেস্ট খেলুড়ে দেশ না হওয়ায় তাদের এই রানের গুরুত্ব সেভাবে নেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে! তবে সর্বোচ্চ দলীয় স্কোরের তালিকাটা দেখে একটা দীর্ঘশ্বাসই হবে বাংলাদেশের দর্শকদের। টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫।
টি–টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ১০ নম্বরে। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ স্কোর গড়ার দিকেও টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দশে। আফগানিস্তানের কথা তো বলাই হলো। তালিকায় দুইয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ স্কোর ২৬৩। শ্রীলঙ্কা, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আছে এর পরে। বাংলাদেশের ওপরে থাকা পাকিস্তানের সর্বোচ্চ স্কোর ২৩২।
টি–টোয়েন্টি বাংলাদেশের রেকর্ডটা এমনিতেই সমৃদ্ধ নয়। ওয়ানডেতে দারুণ খেললেও টি–টোয়েন্টিতে ধারাবাহিক সাফল্য এনে দিতে পারছেন না সাকিব–মাহমুদউল্লাহরা। টি–টোয়েন্টিতে তিন ভাগের দুই ভাগ ম্যাচ হারার রেকর্ড সেটিই বলছে। ১০২ টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয় ৩৪টি। বাংলাদেশের অনেক পরে আসা আফগানিস্তান যেখানে নভেম্বরের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে, সেখানে বাংলাদেশকে খেলতে হবে গ্রুপ পর্বে। যদিও গতকাল কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছেন, টি–টোয়েন্টিতে তাঁদের যতটা খারাপ দল বলা হচ্ছে, তাঁরা ততটা নন!
অবশ্য পরিসংখ্যান যে ডমিঙ্গোদের পক্ষে নেই, সেটি দেখাই যাচ্ছে। টি–টোয়েন্টিতে এখন যেখানে হরহামেশাই ২০০ রানের ওপর স্কোর উঠছে, সেখানে বাংলাদেশ ২০০ রানের বেশি স্কোর গড়তে পেরেছে সাকল্য তিনবার। টি–টোয়েন্টি সর্বোচ্চ স্কোরের তালিকায় বাংলাদেশের ২১৫ রানের অবস্থান তাই ৪৯ নম্বরে! ক্রিকেটের এই সংস্করণে হংকংয়ের কাছে হারার ইতিহাসও অবশ্য আছে বাংলাদেশের।
অথচ একটু বড় লক্ষ্যে দিতে পারলেই যে জয় আসে–সেটি দেখিয়েছেন সাকিবেরা। বাংলাদেশ ১৯০ এর ওপর প্রতিপক্ষকে লক্ষ্যে দিতে পেরেছে পাঁচবার, চারবারই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশের সুযোগ টি–টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটা ভাঙার!
কাজটা অবশ্য অনেক কঠিন। প্রতিপক্ষের নাম কিন্তু অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডে জিতে সিরিজ আগেই নিজেদের করে নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিরা ধবলধোলাই এড়াতে পারে কি না, সেটাই ছিল দেখার। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচেই অস্ট্রেলিয়া জ্বলে উঠল বারুদের মতো। ম্যাকের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনাতে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে স্বাগতিকদের কাছে পাত্তাই পায়নি প্রোটিয়া
১ ঘণ্টা আগে২০ আগস্ট বাংলাদেশ নারী দলকে ৮৭ রানে হারিয়েছিল ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৫ দল। সেই ম্যাচে ১৮২ রানের লক্ষ্য পেলেও নারী ক্রিকেট দল গুটিয়ে গিয়েছিল ১০০-এর আগেই। এক সপ্তাহ না যেতেই কিশোরদের কাছে ফের বাজেভাবে হেরেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতি-নাহিদা আক্তাররা।
১ ঘণ্টা আগেভারতের হয়ে ৫ ওয়ানডে খেললেও সবশেষ এই সংস্করণে চেতেশ্বর পূজারা খেলেছিলেন ২০১৪ সালে। খেলতেন শুধু টেস্ট। সেই সংস্করণেও গত দুই বছর ধরে ছিলেন তিনি ব্রাত্য। অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পূজারা।
২ ঘণ্টা আগেপিছিয়ে থেকে ম্যাচ জয়ের ‘ওস্তাদ’ মনে করা হয় রিয়াল মাদ্রিদকে। যখনই ভক্ত-সমর্থকেরা নির্দিষ্ট এক অবস্থার পর ম্যাচের ফল অবশ্যম্ভাবী ধরে নেন, সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় রিয়াল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা গতকাল তেমন কিছুই করে দেখিয়েছে। বার্সা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক এখানে দারুণ ক্যারিশমা দেখিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে