নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময় পর এই বছর বাংলাদেশের তরুণ মেধাবী ক্রীড়াবিদদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছিল ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলোয়াড় কোটায় ভর্তির দুয়ার। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফল করা ক্রীড়াবিদরাও সুযোগটাকে লুফে নিয়েছিলেন।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ক্রিকেটার তাওহীদ হৃদয়, ফুটবলার আনিসুর রহমান জিকো, শেখ মোরসালিন, তিরন্দাজ দিয়া সিদ্দিকীদের মতো বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় খেলোয়াড়েরা।
তিন অনুষদে খেলোয়াড় কোটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের ৪৯ ক্রীড়াবিদ। সর্বোচ্চ ১২ জন সুযোগ পেয়েছেন ক্রিকেট থেকে; ফুটবল থেকে প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন ৬ জন। কলা অনুষদে ভর্তির জন্য ভর্তির আবেদন করেছিলেন ১৭০-এর বেশি ক্রীড়াবিদ।
কলা, আইন ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদে ডিন অফিস থেকে প্রাথমিকভাবে ৪৯ জনকে মনোনীত করা হয়েছে। মনোনীতদের তালিকা ভিসি অফিসে পাঠানো হয়েছে। এখন শুধু বাণিজ্য বিভাগেই ভর্তি প্রক্রিয়া বাকি আছে। জাতীয় দলের ক্রিকেটার তাওহীদ হৃদয়, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের আরিফুল ইসলাম, নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দলের রিয়া আক্তার শিখা ঢাবিতে প্রাথমিকভাবে সুযোগ পেয়েছেন।
জাতীয় ফুটবল দলের গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো, মিডফিল্ডার শেখ মোরসালিন, নারী দলের ঋতুপর্ণা চাকমা, নিলুফার ইয়াসমিন নিলা ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন। ফুটবল ও ক্রিকেটের পর বড় নাম তিরন্দাজ দিয়া সিদ্দিকী। প্রাথমিকভাবে মনোনীত তিন তিরন্দাজের একজন হচ্ছেন এ তারকা। এ ছাড়া অ্যাথলেটিকস থেকে চারজন এবং খো খো থেকে দুজন প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন। সাঁতার, রোল বল, উশু এবং ব্যাডমিন্টন থেকে একজন করে প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন।
প্রাথমিকভাবে সুযোগ পাওয়া ক্রীড়াবিদদের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পছন্দের বিষয়ের ফরম কলা অনুষদের অফিস থেকে নির্ধারিত ফি প্রদান করে ও পূরণ করে জমা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এশিয়ান গেমস বা জাতীয় দলের সঙ্গে দেশের বাইরে থাকায় যেসব অ্যাথলেট স্বশরীরে উপস্থিত হতে পারবেন না তাদের অভিভাবক চাইলে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।
দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময় পর এই বছর বাংলাদেশের তরুণ মেধাবী ক্রীড়াবিদদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছিল ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলোয়াড় কোটায় ভর্তির দুয়ার। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফল করা ক্রীড়াবিদরাও সুযোগটাকে লুফে নিয়েছিলেন।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ক্রিকেটার তাওহীদ হৃদয়, ফুটবলার আনিসুর রহমান জিকো, শেখ মোরসালিন, তিরন্দাজ দিয়া সিদ্দিকীদের মতো বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় খেলোয়াড়েরা।
তিন অনুষদে খেলোয়াড় কোটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের ৪৯ ক্রীড়াবিদ। সর্বোচ্চ ১২ জন সুযোগ পেয়েছেন ক্রিকেট থেকে; ফুটবল থেকে প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন ৬ জন। কলা অনুষদে ভর্তির জন্য ভর্তির আবেদন করেছিলেন ১৭০-এর বেশি ক্রীড়াবিদ।
কলা, আইন ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদে ডিন অফিস থেকে প্রাথমিকভাবে ৪৯ জনকে মনোনীত করা হয়েছে। মনোনীতদের তালিকা ভিসি অফিসে পাঠানো হয়েছে। এখন শুধু বাণিজ্য বিভাগেই ভর্তি প্রক্রিয়া বাকি আছে। জাতীয় দলের ক্রিকেটার তাওহীদ হৃদয়, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের আরিফুল ইসলাম, নারী অনূর্ধ্ব-১৯ দলের রিয়া আক্তার শিখা ঢাবিতে প্রাথমিকভাবে সুযোগ পেয়েছেন।
জাতীয় ফুটবল দলের গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো, মিডফিল্ডার শেখ মোরসালিন, নারী দলের ঋতুপর্ণা চাকমা, নিলুফার ইয়াসমিন নিলা ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন। ফুটবল ও ক্রিকেটের পর বড় নাম তিরন্দাজ দিয়া সিদ্দিকী। প্রাথমিকভাবে মনোনীত তিন তিরন্দাজের একজন হচ্ছেন এ তারকা। এ ছাড়া অ্যাথলেটিকস থেকে চারজন এবং খো খো থেকে দুজন প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন। সাঁতার, রোল বল, উশু এবং ব্যাডমিন্টন থেকে একজন করে প্রাথমিকভাবে মনোনীত হয়েছেন।
প্রাথমিকভাবে সুযোগ পাওয়া ক্রীড়াবিদদের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পছন্দের বিষয়ের ফরম কলা অনুষদের অফিস থেকে নির্ধারিত ফি প্রদান করে ও পূরণ করে জমা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এশিয়ান গেমস বা জাতীয় দলের সঙ্গে দেশের বাইরে থাকায় যেসব অ্যাথলেট স্বশরীরে উপস্থিত হতে পারবেন না তাদের অভিভাবক চাইলে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।
অবশেষে ইতিহাস গড়ল কেপ ভার্দে। ঘরের মাঠে এসওয়াতিনিকে গতকাল ৩–০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল তারা। আইসল্যান্ডের পর জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে টিকিট কাটল বিশ্বকাপে।
৪ ঘণ্টা আগেমেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। এগিয়ে গিয়েও সোমবার জর্ডানের বিপক্ষে মাঠ ছাড়তে হয়েছে ১-১ গোলের ড্র নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন সুরভী আকন্দ প্রীতি।
৫ ঘণ্টা আগেশেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার জেতার জন্য দরকার ছিল ৮ রান। নাহিদা আক্তার প্রথম বলে চার ও তৃতীয় বলে ছক্কা মেরে নাটকীয় জয় নিশ্চিত করেন নাদিনে ডি ক্লার্ক। আর রোমাঞ্চ জাগিয়ে বাংলাদেশকে পুড়তে হয় হারের বেদনায়।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর এর চেয়ে চাপে আগে কখনো পড়েননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। দলে হামজা চৌধুরী-শমিত শোমের মতো উঁচু মানের খেলোয়াড় থাকলেও খুঁজে পাচ্ছেন না সঠিক কম্বিনেশন। এনে দিতে পারছেন না কাঙ্ক্ষিত তৃপ্তি।
৬ ঘণ্টা আগে