যুক্তরাজ্যের কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লারা উইলসন ও তাঁর সহকর্মীরা নতুন এক গবেষণায় দেখেছেন, তীব্র মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে মানুষের কিছু শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শ্বাস-প্রশ্বাস ও ঘামের পরিবর্তন। আর পরিবর্তনগুলো প্রায় ৯৪ শতাংশ পর্যন্ত নির্ভুলভাবে শনাক্ত করতে পারে কুকুর। গবেষণাটি এ সপ্তাহেই প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞান জার্নাল পিলস ওয়ানে।
বিভিন্ন সময়ে দেখা গেছে মানুষের প্যানিক অ্যাটাক, ভীতিকর পরিস্থিতি, উদ্বেগ বা এ রকম তীব্র মানসিক চাপের মুহূর্তে গৃহপালিত কুকুর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এ থেকে গবেষকদের সন্দেহ হয়, কুকুর কোনো সংকেত পায় কি না। পরে গবেষণার মাধ্যমে তাঁরা দেখলেন, মানুষের শরীর থেকে বের হওয়া গন্ধ এক ধরনের রাসায়নিক সংকেত তৈরি করে, যা কিছু প্রজাতির সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পারে। যেমন কুকুর।
সায়েন্স ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন গবেষণার জন্য গবেষকেরা ৩৬ জন অধূমপায়ী ব্যক্তির কাছ থেকে শ্বাস ও ঘামের নমুনা সংগ্রহ করেন। একই সময়ে তারা গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের হৃৎস্পন্দন ও রক্তচাপও লিপিবদ্ধ করেন। সেই সময়ে ওই ব্যক্তিরা মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন এবং তাদের রক্তচাপ উচ্চ ছিল। নমুনা সংগ্রহের তিন ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের প্রশিক্ষিত কুকুরের কাছাকাছি নেওয়া হয়েছিল। এরপর চারটি প্রশিক্ষিত কুকুরকে ইঙ্গিতের মাধ্যমে বলা হয়েছিল, সবচেয়ে মানসিক চাপে থাকা ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে।
প্রথমবারেই কুকুরগুলো ৯৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ পর্যন্ত সঠিক ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে পেরেছে। এটি সম্ভব হয়েছে কুকুরদের অসাধারণ ঘ্রাণশক্তি প্রতিভার কারণে। কখনো কখনো সঠিক ব্যক্তি শনাক্তের হার ৯৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত ছিল।
গবেষকেরা তাঁদের গবেষণা প্রবন্ধে লিখেছেন, তীব্র মানসিক চাপের কারণে মানুষের শরীরে জৈব যৌগের পরিবর্তন হয় এবং এ কারণে যে গন্ধ উৎপন্ন হয়, তা কুকুর শনাক্ত করতে পারে। এই গবেষণা মানুষ ও কুকুরের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপারে নতুন ধারণা দিল। ভবিষ্যতে কুকুরের প্রশিক্ষণে এ গবেষণার ফলাফল কাজে লাগবে।
গবেষকেরা আরও বলেছেন, মানসিক চাপ সৃষ্টিকারী কাজের আগে ও পরে মানুষের শ্বাস ও ঘামের পার্থক্য করতে পারে কুকুরেরা। এই গবেষণা আমাদের আরও জানাল যে, মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের ধরন এবং ঘাম নিঃসরণের ধরন বদলে যায়। আর এই পরিবর্তন গন্ধের মাধ্যমে শনাক্ত করতে পারে কুকুর।
যুক্তরাজ্যের কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লারা উইলসন ও তাঁর সহকর্মীরা নতুন এক গবেষণায় দেখেছেন, তীব্র মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে মানুষের কিছু শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শ্বাস-প্রশ্বাস ও ঘামের পরিবর্তন। আর পরিবর্তনগুলো প্রায় ৯৪ শতাংশ পর্যন্ত নির্ভুলভাবে শনাক্ত করতে পারে কুকুর। গবেষণাটি এ সপ্তাহেই প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞান জার্নাল পিলস ওয়ানে।
বিভিন্ন সময়ে দেখা গেছে মানুষের প্যানিক অ্যাটাক, ভীতিকর পরিস্থিতি, উদ্বেগ বা এ রকম তীব্র মানসিক চাপের মুহূর্তে গৃহপালিত কুকুর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এ থেকে গবেষকদের সন্দেহ হয়, কুকুর কোনো সংকেত পায় কি না। পরে গবেষণার মাধ্যমে তাঁরা দেখলেন, মানুষের শরীর থেকে বের হওয়া গন্ধ এক ধরনের রাসায়নিক সংকেত তৈরি করে, যা কিছু প্রজাতির সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পারে। যেমন কুকুর।
সায়েন্স ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন গবেষণার জন্য গবেষকেরা ৩৬ জন অধূমপায়ী ব্যক্তির কাছ থেকে শ্বাস ও ঘামের নমুনা সংগ্রহ করেন। একই সময়ে তারা গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের হৃৎস্পন্দন ও রক্তচাপও লিপিবদ্ধ করেন। সেই সময়ে ওই ব্যক্তিরা মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন এবং তাদের রক্তচাপ উচ্চ ছিল। নমুনা সংগ্রহের তিন ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের প্রশিক্ষিত কুকুরের কাছাকাছি নেওয়া হয়েছিল। এরপর চারটি প্রশিক্ষিত কুকুরকে ইঙ্গিতের মাধ্যমে বলা হয়েছিল, সবচেয়ে মানসিক চাপে থাকা ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে।
প্রথমবারেই কুকুরগুলো ৯৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ পর্যন্ত সঠিক ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে পেরেছে। এটি সম্ভব হয়েছে কুকুরদের অসাধারণ ঘ্রাণশক্তি প্রতিভার কারণে। কখনো কখনো সঠিক ব্যক্তি শনাক্তের হার ৯৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত ছিল।
গবেষকেরা তাঁদের গবেষণা প্রবন্ধে লিখেছেন, তীব্র মানসিক চাপের কারণে মানুষের শরীরে জৈব যৌগের পরিবর্তন হয় এবং এ কারণে যে গন্ধ উৎপন্ন হয়, তা কুকুর শনাক্ত করতে পারে। এই গবেষণা মানুষ ও কুকুরের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপারে নতুন ধারণা দিল। ভবিষ্যতে কুকুরের প্রশিক্ষণে এ গবেষণার ফলাফল কাজে লাগবে।
গবেষকেরা আরও বলেছেন, মানসিক চাপ সৃষ্টিকারী কাজের আগে ও পরে মানুষের শ্বাস ও ঘামের পার্থক্য করতে পারে কুকুরেরা। এই গবেষণা আমাদের আরও জানাল যে, মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের ধরন এবং ঘাম নিঃসরণের ধরন বদলে যায়। আর এই পরিবর্তন গন্ধের মাধ্যমে শনাক্ত করতে পারে কুকুর।
বহু প্রাচীনকাল থেকেই গল্পকার, কবি, জ্যোতির্বিদ ও মহাকাশচারীদের অভিভূত করে আসছে চাঁদ। আর ভবিষ্যতে খনিজ শিল্পেরও প্রধান আকর্ষণ হয়ে উঠতে পারে পৃথিবীর এই একমাত্র উপগ্রহ। বিজ্ঞানীদের ধারণা, শত কোটি বছর ধরে অ্যাস্টেরয়েডের (গ্রহাণু) আঘাতে চাঁদের পৃষ্ঠে অনেক মূল্যবান ধাতু সঞ্চিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
১ দিন আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
২ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
৩ দিন আগে