শীতকালে কথা বলার সময় মুখ থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। শীতের সকালে বা সন্ধ্যায় এটি আরও বেশি চোখে পড়ে। এ ঘটনায় সবাই অভ্যস্ত এবং বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নেয়। তবে এই ধোঁয়া গরম কালে দেখা যায় না কেন—এমন প্রশ্ন মনে আসতে পারে।
এটি প্রায় সবাই জানে যে আমরা বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং শ্বাস ছাড়ার সময় আমাদের নাক দিয়ে কার্বন ডাই-অক্সাইড বের হয়। তবে শ্বাস ছাড়ার সময় কার্বন ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে সঙ্গে পানিও (জলীয় বাষ্প) বের হয়। এটি গরম কালেও বের হয়। তবে আমরা সে সময় এই বাষ্প দেখতে পাই না। আর যদি আপনি একই কাজ মুখ দিয়ে করেন, অর্থাৎ যদি মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়েন, তাহলে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি (জলীয় বাষ্প) একইভাবে বের হবে। তবে তা আর্দ্রতা (ময়েশ্চার) হিসেবে, অদৃশ্য অবস্থায় থাকবে।
মানব দেহের প্রায় ৭০ শতাংশ পানি দিয়ে গঠিত এবং আমাদের ফুসফুসে থাকা বাতাসও জলীয় বাষ্পে ভরা থাকে। যেহেতু শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা (স্বাভাবিকভাবে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস) উষ্ণ থাকে, সেই পানি ফুসফুসে জলীয় বাষ্প (গ্যাস আকারে পানি) হিসেবে থাকে। শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার চেয়ে বাইরের তাপমাত্রা ৭-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম থাকে। তাই শীতকালে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ার সময় জলীয় বাষ্প বের হয়ে আসে এবং বাইরের ঠান্ডা বাতাসে এসে তা দ্রুত আরও বেশি ঠান্ডা হয়ে যায়। এর ফলে জলীয় বাষ্পের তাপমাত্রা কমে যায় এবং সে আর গ্যাস হিসেবে মুক্তভাবে চলতে থাকে না। বরং ঠান্ডা বাতাসের সংস্পর্শে সেই উষ্ণ আর্দ্রতা (জলীয় বাষ্প) ছোট ছোট পানি বিন্দুতে পরিণত হতে শুরু করে, যা কনডেন্সেশন (ঘনীভবন) নামে পরিচিত।
এর ফলে জলীয় বাষ্পগুলো আমাদের সামনে দৃশ্যমান হতে শুরু করে এবং এটি একটি নির্দিষ্ট রূপে প্রকাশ পায়, যা আমরা শীতকালীন কুয়াশার মতো একটি ছোট মেঘ হিসেবে দেখতে পাই। এই বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াকে ‘কনডেন্সেশন’ বলা হয়। তবে যখন বাইরের তাপমাত্রা উষ্ণ থাকে। তখন জলীয় বাষ্প অদৃশ্যই থাকে। যেমন—গ্রীষ্মকালে।
শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা এবং বাইরের ঠান্ডা পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে বিশাল পার্থক্যের কারণে এ ঘটনা দৃশ্যমান হয়। সহজভাবে বললে গরম পানি যখন হঠাৎ ঠান্ডা হয়ে যায়, তখন এটি অদৃশ্য থেকে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তাই মুখ থেকে ঠান্ডার সময় ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়।
শীতকালে কথা বলার সময় মুখ থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। শীতের সকালে বা সন্ধ্যায় এটি আরও বেশি চোখে পড়ে। এ ঘটনায় সবাই অভ্যস্ত এবং বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নেয়। তবে এই ধোঁয়া গরম কালে দেখা যায় না কেন—এমন প্রশ্ন মনে আসতে পারে।
এটি প্রায় সবাই জানে যে আমরা বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং শ্বাস ছাড়ার সময় আমাদের নাক দিয়ে কার্বন ডাই-অক্সাইড বের হয়। তবে শ্বাস ছাড়ার সময় কার্বন ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে সঙ্গে পানিও (জলীয় বাষ্প) বের হয়। এটি গরম কালেও বের হয়। তবে আমরা সে সময় এই বাষ্প দেখতে পাই না। আর যদি আপনি একই কাজ মুখ দিয়ে করেন, অর্থাৎ যদি মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়েন, তাহলে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি (জলীয় বাষ্প) একইভাবে বের হবে। তবে তা আর্দ্রতা (ময়েশ্চার) হিসেবে, অদৃশ্য অবস্থায় থাকবে।
মানব দেহের প্রায় ৭০ শতাংশ পানি দিয়ে গঠিত এবং আমাদের ফুসফুসে থাকা বাতাসও জলীয় বাষ্পে ভরা থাকে। যেহেতু শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা (স্বাভাবিকভাবে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস) উষ্ণ থাকে, সেই পানি ফুসফুসে জলীয় বাষ্প (গ্যাস আকারে পানি) হিসেবে থাকে। শীতকালে শরীরের তাপমাত্রার চেয়ে বাইরের তাপমাত্রা ৭-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম থাকে। তাই শীতকালে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ার সময় জলীয় বাষ্প বের হয়ে আসে এবং বাইরের ঠান্ডা বাতাসে এসে তা দ্রুত আরও বেশি ঠান্ডা হয়ে যায়। এর ফলে জলীয় বাষ্পের তাপমাত্রা কমে যায় এবং সে আর গ্যাস হিসেবে মুক্তভাবে চলতে থাকে না। বরং ঠান্ডা বাতাসের সংস্পর্শে সেই উষ্ণ আর্দ্রতা (জলীয় বাষ্প) ছোট ছোট পানি বিন্দুতে পরিণত হতে শুরু করে, যা কনডেন্সেশন (ঘনীভবন) নামে পরিচিত।
এর ফলে জলীয় বাষ্পগুলো আমাদের সামনে দৃশ্যমান হতে শুরু করে এবং এটি একটি নির্দিষ্ট রূপে প্রকাশ পায়, যা আমরা শীতকালীন কুয়াশার মতো একটি ছোট মেঘ হিসেবে দেখতে পাই। এই বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াকে ‘কনডেন্সেশন’ বলা হয়। তবে যখন বাইরের তাপমাত্রা উষ্ণ থাকে। তখন জলীয় বাষ্প অদৃশ্যই থাকে। যেমন—গ্রীষ্মকালে।
শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা এবং বাইরের ঠান্ডা পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে বিশাল পার্থক্যের কারণে এ ঘটনা দৃশ্যমান হয়। সহজভাবে বললে গরম পানি যখন হঠাৎ ঠান্ডা হয়ে যায়, তখন এটি অদৃশ্য থেকে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তাই মুখ থেকে ঠান্ডার সময় ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১৪ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১৬ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে