শক্তি ধরে রাখতে টেকসই ব্যাটারির চাহিদা অনেক পুরোনো। এবার সেই চাহিদায় নতুন আশার আলো জ্বালতে চলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী। তাঁরা সামুদ্রিক চিংড়ির খোলসে এমন একধরনের রাসায়নিকের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়েছেন যা দিয়ে টেকসই ব্যাটারি তৈরি সম্ভব। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে প্রখ্যাত মার্কিন সাময়িকী নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকেরা সামুদ্রিক চিংড়ির খোলস তৈরির অন্যতম উপাদান কাইটিন থেকে ব্যাটারি তৈরির গাঠনিক ফ্রেমওয়ার্ক এরই মধ্যে তৈরি করেছেন।
মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লিয়ানবিং হু-এর নেতৃত্বাধীন একদল গবেষক এই বিষয়ে বিজ্ঞান সাময়িকী ম্যাটারে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ‘আ সাস্টেইনেবল কাইটোসান–জিংক ইলেকট্রোলাইট ফর হাই-রেট জিংক-মেটাল ব্যাটারিজ’—শীর্ষক ওই গবেষণায় এই ব্যাটারি তৈরির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
এ বিষয়ে অধ্যাপক লিয়ানবিং হু বলেছেন, ‘আমরা পদার্থটির প্রকৃতিতে মিশে যাওয়ার সক্ষমতা এবং এর পরিবেশের ওপর কী প্রভাব হবে সেই বিষয়টি নিয়ে ভেবেছি। একই সঙ্গে আমরা ব্যাটারির জন্য যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কর্মদক্ষতা, সেই বিষয়টি নিয়েও ভেবেছি। সবকিছু ঠিক থাকলে এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনাও রয়েছে।’ এদিকে ওই গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে, এই ব্যাটারিতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে তা খুবই পরিবেশবান্ধব। কারণ, পৃথিবী এরই মধ্যে সবুজ জ্বালানি এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানে বাজারে প্রচলিত ব্যাটারি লিথিয়াম–আয়ন ব্যাটারি যে রাসায়নিক যৌগ ব্যবহার করা হয় সেগুলো প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে কয়েক শ বছর থেকে শুরু করে কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। এসব রাসায়নিক একই সঙ্গে ক্ষয়কারী এবং দাহ্যও। ফলে এই ব্যাটারিগুলো থেকে অনেক সময়ই আগুনের সূত্রপাত হয়।
কার্বোহাইড্রেটের একটি ধরন হলো কাইটিন। এই পদার্থটি চিংড়ির মতো প্রাণীগুলোর খোল গঠন এবং তা শক্ত হওয়ার পেছনে অবদান রাখে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেই সামুদ্রিক চিংড়ি খাওয়া হয় নিয়মিতই। ফলে এসব সামুদ্রিক চিংড়ির খোল ব্যাটারি তৈরির জন্য একটি টেকসই উৎস বলেও বিবেচিত হবে।
শক্তি ধরে রাখতে টেকসই ব্যাটারির চাহিদা অনেক পুরোনো। এবার সেই চাহিদায় নতুন আশার আলো জ্বালতে চলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী। তাঁরা সামুদ্রিক চিংড়ির খোলসে এমন একধরনের রাসায়নিকের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়েছেন যা দিয়ে টেকসই ব্যাটারি তৈরি সম্ভব। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে প্রখ্যাত মার্কিন সাময়িকী নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকেরা সামুদ্রিক চিংড়ির খোলস তৈরির অন্যতম উপাদান কাইটিন থেকে ব্যাটারি তৈরির গাঠনিক ফ্রেমওয়ার্ক এরই মধ্যে তৈরি করেছেন।
মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লিয়ানবিং হু-এর নেতৃত্বাধীন একদল গবেষক এই বিষয়ে বিজ্ঞান সাময়িকী ম্যাটারে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ‘আ সাস্টেইনেবল কাইটোসান–জিংক ইলেকট্রোলাইট ফর হাই-রেট জিংক-মেটাল ব্যাটারিজ’—শীর্ষক ওই গবেষণায় এই ব্যাটারি তৈরির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
এ বিষয়ে অধ্যাপক লিয়ানবিং হু বলেছেন, ‘আমরা পদার্থটির প্রকৃতিতে মিশে যাওয়ার সক্ষমতা এবং এর পরিবেশের ওপর কী প্রভাব হবে সেই বিষয়টি নিয়ে ভেবেছি। একই সঙ্গে আমরা ব্যাটারির জন্য যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কর্মদক্ষতা, সেই বিষয়টি নিয়েও ভেবেছি। সবকিছু ঠিক থাকলে এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনাও রয়েছে।’ এদিকে ওই গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে, এই ব্যাটারিতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে তা খুবই পরিবেশবান্ধব। কারণ, পৃথিবী এরই মধ্যে সবুজ জ্বালানি এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানে বাজারে প্রচলিত ব্যাটারি লিথিয়াম–আয়ন ব্যাটারি যে রাসায়নিক যৌগ ব্যবহার করা হয় সেগুলো প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে কয়েক শ বছর থেকে শুরু করে কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। এসব রাসায়নিক একই সঙ্গে ক্ষয়কারী এবং দাহ্যও। ফলে এই ব্যাটারিগুলো থেকে অনেক সময়ই আগুনের সূত্রপাত হয়।
কার্বোহাইড্রেটের একটি ধরন হলো কাইটিন। এই পদার্থটি চিংড়ির মতো প্রাণীগুলোর খোল গঠন এবং তা শক্ত হওয়ার পেছনে অবদান রাখে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেই সামুদ্রিক চিংড়ি খাওয়া হয় নিয়মিতই। ফলে এসব সামুদ্রিক চিংড়ির খোল ব্যাটারি তৈরির জন্য একটি টেকসই উৎস বলেও বিবেচিত হবে।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে