জলহস্তীরা খুব ওজনদার প্রাণী, এটা এদের দেখেই যে কেউ বলে দিতে পারবে। তেমনি তাদের বেশির ভাগ সময় কাটে জলে। কিন্তু শুনে অবাক হবেন এই প্রাণীরাও কখনো কখনো শূন্যে ভেসে থাকতে পারে, মানে তখন এদের কোনো পা-ই মাটি স্পর্শ করে না। নতুন এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য।
আর তাদের এই শূন্যে ভেসে থাকার ঘটনাটি ঘটে খুব দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময়। বেশির ভাগ সময় জলে কাটানো এক একটি জলহস্তীর ওজন হয় দুই হাজার কেজির (দুই দশমিক দুই টন) বেশি। আর দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময় তাদের চার পা-ই শূন্যে থাকার বিষয়টি জানা গেল এই প্রথম। যুক্তরাজ্যের রয়েল ভেটেরিনারি কলেজের (আরভিসি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়।
৩২টি জলহস্তীর ১৬৯টি চলাফেরা বা দৌড়ের ভিডিও পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকেরা। এতে দেখা যায় প্রতি বার তীব্র গতিতে ছোটার সময় ১৫ শতাংশ সময় শূন্যে থাকে বিশালাকায় ও ওজনদার প্রাণীটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও আরভিসির বিবর্তনীয় বায়োমেকানিকসের অধ্যাপক জন হাচিনসন সিএনএনকে বলেন, ‘জলহস্তীরা ডাঙায় কীভাবে চলাচল করে সে সম্পর্কে খুব কমই জানি আমরা। ধাঁধার বড় একটি হারানো টুকরো বলতে পারেন এদের। এই প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা করাটা মোটেই সহজ নয়।’
এরা পানিতে বড় একটা সময় কাটানোর পাশাপাশি ‘খুব বেপরোয়া এবং বিপজ্জনক’ বলে জানান হাচিনসন। তেমনি রাতে বেশি সক্রিয় এই প্রাণীরা।
গবেষকেরা জলহস্তীর যে ভিডিওগুলি পর্যবেক্ষণ করেন সেগুলোতে দেখা যায় কিছু তাদের অনুপ্রাণিত করলে দ্রুতগতিতে দৌড়ায় জলহস্তীরা। যেমন একটি প্রতিদ্বন্দ্বীকে জলহস্তীকে তাড়া করা বা সিংহ বা গন্ডারের তাড়া খাওয়ার সময়।
গবেষক দলটি আরও দেখেছে যে জলহস্তীরা প্রায় একচেটিয়াভাবে দুলকি চালে চলে। আর এটাই হঠাৎ তীব্র গতিতে ছোটায় রূপ নেয়।
‘জলহস্তীরা ডাঙার সেই অল্পসংখ্যক চার পায়ের প্রাণীদের একটি যেটি দুলকি চালে চলে।’ বলেন হাচিনসন, ‘এটি একটি চমৎকার আবিষ্কার।’
হাচিনসন বলেন, ফলাফলগুলি জলহস্তীকে বন্দী অবস্থায় রাখার উপায় জানতে সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে এ প্রাণীরা শারীরিক সমস্যায় ভুগছে কিনা তা শনাক্ত করতে এবং নিরীক্ষণ করতে সহায়তা করতে পার।
একটি শিশু পিগমি জলহস্তীর দ্রুতগতিতে চলার ভিডিও হাচিনসনকে ভবিষ্যতের গবেষণার জন্য একটি নতুন দিক নির্দেশনাও দিয়েছে। হাচিনসন জানান, তিনি পরীক্ষা করে দেখতে চান ছোট জলহস্তী কিংবা শিশু পিগমি জলহস্তী বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গতি হারায় কিনা!
সমীক্ষাটি গত বুধবার পিয়ার জে জার্নালে প্রকাশিত হয়।
জলহস্তীরা খুব ওজনদার প্রাণী, এটা এদের দেখেই যে কেউ বলে দিতে পারবে। তেমনি তাদের বেশির ভাগ সময় কাটে জলে। কিন্তু শুনে অবাক হবেন এই প্রাণীরাও কখনো কখনো শূন্যে ভেসে থাকতে পারে, মানে তখন এদের কোনো পা-ই মাটি স্পর্শ করে না। নতুন এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য।
আর তাদের এই শূন্যে ভেসে থাকার ঘটনাটি ঘটে খুব দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময়। বেশির ভাগ সময় জলে কাটানো এক একটি জলহস্তীর ওজন হয় দুই হাজার কেজির (দুই দশমিক দুই টন) বেশি। আর দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময় তাদের চার পা-ই শূন্যে থাকার বিষয়টি জানা গেল এই প্রথম। যুক্তরাজ্যের রয়েল ভেটেরিনারি কলেজের (আরভিসি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়।
৩২টি জলহস্তীর ১৬৯টি চলাফেরা বা দৌড়ের ভিডিও পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকেরা। এতে দেখা যায় প্রতি বার তীব্র গতিতে ছোটার সময় ১৫ শতাংশ সময় শূন্যে থাকে বিশালাকায় ও ওজনদার প্রাণীটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও আরভিসির বিবর্তনীয় বায়োমেকানিকসের অধ্যাপক জন হাচিনসন সিএনএনকে বলেন, ‘জলহস্তীরা ডাঙায় কীভাবে চলাচল করে সে সম্পর্কে খুব কমই জানি আমরা। ধাঁধার বড় একটি হারানো টুকরো বলতে পারেন এদের। এই প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা করাটা মোটেই সহজ নয়।’
এরা পানিতে বড় একটা সময় কাটানোর পাশাপাশি ‘খুব বেপরোয়া এবং বিপজ্জনক’ বলে জানান হাচিনসন। তেমনি রাতে বেশি সক্রিয় এই প্রাণীরা।
গবেষকেরা জলহস্তীর যে ভিডিওগুলি পর্যবেক্ষণ করেন সেগুলোতে দেখা যায় কিছু তাদের অনুপ্রাণিত করলে দ্রুতগতিতে দৌড়ায় জলহস্তীরা। যেমন একটি প্রতিদ্বন্দ্বীকে জলহস্তীকে তাড়া করা বা সিংহ বা গন্ডারের তাড়া খাওয়ার সময়।
গবেষক দলটি আরও দেখেছে যে জলহস্তীরা প্রায় একচেটিয়াভাবে দুলকি চালে চলে। আর এটাই হঠাৎ তীব্র গতিতে ছোটায় রূপ নেয়।
‘জলহস্তীরা ডাঙার সেই অল্পসংখ্যক চার পায়ের প্রাণীদের একটি যেটি দুলকি চালে চলে।’ বলেন হাচিনসন, ‘এটি একটি চমৎকার আবিষ্কার।’
হাচিনসন বলেন, ফলাফলগুলি জলহস্তীকে বন্দী অবস্থায় রাখার উপায় জানতে সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে এ প্রাণীরা শারীরিক সমস্যায় ভুগছে কিনা তা শনাক্ত করতে এবং নিরীক্ষণ করতে সহায়তা করতে পার।
একটি শিশু পিগমি জলহস্তীর দ্রুতগতিতে চলার ভিডিও হাচিনসনকে ভবিষ্যতের গবেষণার জন্য একটি নতুন দিক নির্দেশনাও দিয়েছে। হাচিনসন জানান, তিনি পরীক্ষা করে দেখতে চান ছোট জলহস্তী কিংবা শিশু পিগমি জলহস্তী বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গতি হারায় কিনা!
সমীক্ষাটি গত বুধবার পিয়ার জে জার্নালে প্রকাশিত হয়।
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
১০ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগে