আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চারদিকে দ্বীপ আর সমুদ্রঘেরা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ কেবল টিকে থাকছিল না, বরং তারা গভীর সমুদ্রে গিয়ে শিকার করত বড়সড়, দ্রুতগতির মাছ। যেমন—টুনা ও হাঙর। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে ধরা হয়েছে নতুন এক গবেষণায়।
সেই সময়ের জাহাজ বা নৌকা, দড়ি ইত্যাদি জৈব উপকরণ পচনশীল ছিল, ফলে সেগুলোর প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাওয়া কঠিন। তবে টিকে থাকা মাটির যন্ত্রপাতি, মাছের হাড় এবং পাথরের প্রান্তে ক্ষয়প্রাপ্তির ক্ষুদ্র চিহ্ন থেকে গবেষকেরা পুনর্গঠন করছেন সেই সময়কার সামুদ্রিক দক্ষতার চিত্র।
ফিলিপাইনের আতেনেও দে মানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক রিকজার ফুয়েন্তেস ও তাঁর সহকর্মীরা পাথুরে হাতিয়ারের ক্ষয়চিহ্নের মাধ্যমে উদ্ভিজ্জ আঁশ ও নৌকা নির্মাণের প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করছেন। তাঁদের মতে, উদ্ভিজ্জ আঁশের অস্তিত্ব ও ব্যবহারের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, যা শক্ত দড়ি, জাল ও নৌকার সংযোগস্থলে ব্যবহৃত হতো।
এই গবেষণা পদ্ধতিকে বলা হয় ট্রেসোলজি, যেখানে যন্ত্রে আণুবীক্ষণিক ক্ষয় বিশ্লেষণ করে তা কীভাবে ব্যবহার করা হয়েছে তা জানা যায়।
ফুয়েন্তেস লিখেছেন, ‘দ্বীপসমূহে চলাচল বোঝার জন্য নৌকা নির্মাণসামগ্রীর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রমাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
এত আগের সামুদ্রিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ কেন
দ্বীপের মধ্যে সরু জলপথ পার হওয়ার জন্য কেবল ভেসে থাকাই যথেষ্ট নয়—লাগে পরিকল্পনা, সময়জ্ঞান ও নিয়ন্ত্রণ। বারবার নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছানো নিছক কাকতালীয় নয়, বরং তা চিত্র তুলে ধরে সুসংগঠিত প্রচেষ্টা, দলগত শ্রম এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষক স্যু ও’কনর জানিয়েছেন, উপকূলীয় অঞ্চল টিমর-লেস্টের জেরিমালাই গুহায় ৪২ হাজার বছর আগের গভীর পানির মাছের হাড় পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে টুনা ও হাঙরের অস্তিত্ব রয়েছে।
এই গবেষণাতেই প্রাচীনতম শামুকের খোলের তৈরি মাছ ধরার হুক পাওয়া গেছে, যেগুলোর বয়স ২৩ হাজার থেকে ১৬ হাজার বছরের মধ্যে। খুঁজে পাওয়া গেছে ৩৮ হাজার ৬৮৭টি মাছের হাড়, যা এসেছে ২ হাজার ৮৪৩টি পৃথক মাছ থেকে।
টিমর থেকে ফিলিপাইন পর্যন্ত ছড়ানো নেটওয়ার্ক
টিমর-লেস্টে আবিষ্কৃত সামগ্রী শুধু একক ঘটনা নয়। ফিলিপাইনের মিন্দোরো দ্বীপের গুহা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৩০ হাজার বছর ধরে মানুষের সমুদ্রনির্ভর মাছ ধরা চলছিল।
গবেষকেরা দেখেছেন, কোন সময়ে কোন মাছ ধরা হয়েছে, তীরে ও গভীর পানিতে কোন প্রজাতির আধিক্য ছিল, সেই ধারাবাহিকতা বিশ্লেষণ করে বোঝা যাচ্ছে এটি ছিল একটি পরিকল্পিত, পদ্ধতিগত জীবনযাপন।
এই ধারাবাহিকতা বলছে, মানুষ শিখেছে, শিখিয়েছে এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে জ্ঞান হস্তান্তর করেছে।
নৌকা যেভাবে তৈরি হতো
গবেষণা বলছে, কাঠের তক্তা, সেলাই করা সংযোগ এবং শক্ত বাঁধাইয়ের জন্য প্রয়োজন হতো মজবুত উদ্ভিজ্জ আঁশ। প্রস্তর যুগের হাতিয়ারে পাওয়া ক্ষয়চিহ্ন থেকে বোঝা যায়, এই আঁশ কেটে, মোচড় দিয়ে দড়ি বা জাল তৈরির কাজ করা হতো।
একই সময়ে ইউরোপের ফ্রান্সের আব্রি দু মারাসে পাওয়া গেছে ৪০ হাজার বছরের পুরোনো মোচড়ানো আঁশ, যা প্রমাণ করে, উদ্ভিজ্জ আঁশ দিয়ে দড়ি তৈরির জ্ঞান পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথকভাবে অর্জিত হয়েছিল। যদি দড়ি বানাতে পারা যায়, তাহলে জাল বোনা, নৌকা বাঁধা এবং মাছ ধরার সুতাও তৈরি সম্ভব—আর তাতেই খুলে যায় গভীর সমুদ্রে অভিযান ও পরিকল্পিত শিকারের দরজা।
পাথরের গন্তব্য বলে দেয় যোগাযোগ ছিল
সাউথইস্ট ইন্দোনেশিয়া ও টিমর-লেস্টের দ্বীপগুলোর মধ্যে অবসিডিয়ান পাথরের আদান-প্রদান প্রমাণ করে এটি ছিল একটি নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগবলয়। এই যোগাযোগ একবারের নয়, বরং নিয়মিত আসা-যাওয়া, নৌপথের জ্ঞান ও ঋতুভিত্তিক অভ্যাসের অংশ।
গল্প বদলে যাচ্ছে
এই আবিষ্কারগুলো বলছে, কেবল বিখ্যাত অঞ্চলের ‘বড় আবিষ্কার’ দিয়েই ইতিহাস তৈরি হয় না। প্রযুক্তিগত দক্ষতা মানে শুধু হাতিয়ার নয়—তার মানে দলগত শ্রম, পরিকল্পনা ও রক্ষণাবেক্ষণ।
নৌকা বানানো থেকে শুরু করে আঁশ কাটা, রশি বোনা, জাল তৈরি, মাছ ধরা, সবকিছুতেই ছিল সুসংগঠিত কার্যকলাপ। সূর্য ও লবণাক্ত পানিতে নৌকা ক্ষতিগ্রস্ত হলে দ্রুত মেরামতের প্রয়োজন হতো।
এই সব চিহ্ন একত্রে বলছে, মানুষ তখনই সমুদ্রকে বুঝত এবং জানত কীভাবে তা কাজে লাগাতে হয়। তবে নৌকার কাঠ বা দড়ি সাধারণত সংরক্ষিত থাকে না, তাই অনেক কিছুই রহস্য থেকে যাবে। তবে ভবিষ্যতে পরীক্ষাগারে উদ্ভিজ্জ আঁশ দিয়ে তৈরি দড়ির সহনশীলতা, পাথরের হাতিয়ারের ক্ষয়চিহ্ন বিশ্লেষণ এবং উপকূলবর্তী খননে নতুন উপকরণ যেমন—জালের ওজন বা সংরক্ষিত দড়ি পাওয়া যেতে পারে।
এই প্রতিটি খণ্ডিত খোঁজ মিলিয়ে তৈরি করছে এক স্পষ্ট বার্তা—দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপাঞ্চলে মানুষ বহু আগেই দক্ষ ও সংগঠিত সমুদ্রচারী ছিল।
এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অব আর্কিওলজি সায়েন্স সাময়িকীতে।
তথ্যসূত্র: আর্থ ডট কম
চারদিকে দ্বীপ আর সমুদ্রঘেরা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ কেবল টিকে থাকছিল না, বরং তারা গভীর সমুদ্রে গিয়ে শিকার করত বড়সড়, দ্রুতগতির মাছ। যেমন—টুনা ও হাঙর। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে ধরা হয়েছে নতুন এক গবেষণায়।
সেই সময়ের জাহাজ বা নৌকা, দড়ি ইত্যাদি জৈব উপকরণ পচনশীল ছিল, ফলে সেগুলোর প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাওয়া কঠিন। তবে টিকে থাকা মাটির যন্ত্রপাতি, মাছের হাড় এবং পাথরের প্রান্তে ক্ষয়প্রাপ্তির ক্ষুদ্র চিহ্ন থেকে গবেষকেরা পুনর্গঠন করছেন সেই সময়কার সামুদ্রিক দক্ষতার চিত্র।
ফিলিপাইনের আতেনেও দে মানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক রিকজার ফুয়েন্তেস ও তাঁর সহকর্মীরা পাথুরে হাতিয়ারের ক্ষয়চিহ্নের মাধ্যমে উদ্ভিজ্জ আঁশ ও নৌকা নির্মাণের প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করছেন। তাঁদের মতে, উদ্ভিজ্জ আঁশের অস্তিত্ব ও ব্যবহারের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, যা শক্ত দড়ি, জাল ও নৌকার সংযোগস্থলে ব্যবহৃত হতো।
এই গবেষণা পদ্ধতিকে বলা হয় ট্রেসোলজি, যেখানে যন্ত্রে আণুবীক্ষণিক ক্ষয় বিশ্লেষণ করে তা কীভাবে ব্যবহার করা হয়েছে তা জানা যায়।
ফুয়েন্তেস লিখেছেন, ‘দ্বীপসমূহে চলাচল বোঝার জন্য নৌকা নির্মাণসামগ্রীর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রমাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
এত আগের সামুদ্রিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ কেন
দ্বীপের মধ্যে সরু জলপথ পার হওয়ার জন্য কেবল ভেসে থাকাই যথেষ্ট নয়—লাগে পরিকল্পনা, সময়জ্ঞান ও নিয়ন্ত্রণ। বারবার নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছানো নিছক কাকতালীয় নয়, বরং তা চিত্র তুলে ধরে সুসংগঠিত প্রচেষ্টা, দলগত শ্রম এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষক স্যু ও’কনর জানিয়েছেন, উপকূলীয় অঞ্চল টিমর-লেস্টের জেরিমালাই গুহায় ৪২ হাজার বছর আগের গভীর পানির মাছের হাড় পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে টুনা ও হাঙরের অস্তিত্ব রয়েছে।
এই গবেষণাতেই প্রাচীনতম শামুকের খোলের তৈরি মাছ ধরার হুক পাওয়া গেছে, যেগুলোর বয়স ২৩ হাজার থেকে ১৬ হাজার বছরের মধ্যে। খুঁজে পাওয়া গেছে ৩৮ হাজার ৬৮৭টি মাছের হাড়, যা এসেছে ২ হাজার ৮৪৩টি পৃথক মাছ থেকে।
টিমর থেকে ফিলিপাইন পর্যন্ত ছড়ানো নেটওয়ার্ক
টিমর-লেস্টে আবিষ্কৃত সামগ্রী শুধু একক ঘটনা নয়। ফিলিপাইনের মিন্দোরো দ্বীপের গুহা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৩০ হাজার বছর ধরে মানুষের সমুদ্রনির্ভর মাছ ধরা চলছিল।
গবেষকেরা দেখেছেন, কোন সময়ে কোন মাছ ধরা হয়েছে, তীরে ও গভীর পানিতে কোন প্রজাতির আধিক্য ছিল, সেই ধারাবাহিকতা বিশ্লেষণ করে বোঝা যাচ্ছে এটি ছিল একটি পরিকল্পিত, পদ্ধতিগত জীবনযাপন।
এই ধারাবাহিকতা বলছে, মানুষ শিখেছে, শিখিয়েছে এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে জ্ঞান হস্তান্তর করেছে।
নৌকা যেভাবে তৈরি হতো
গবেষণা বলছে, কাঠের তক্তা, সেলাই করা সংযোগ এবং শক্ত বাঁধাইয়ের জন্য প্রয়োজন হতো মজবুত উদ্ভিজ্জ আঁশ। প্রস্তর যুগের হাতিয়ারে পাওয়া ক্ষয়চিহ্ন থেকে বোঝা যায়, এই আঁশ কেটে, মোচড় দিয়ে দড়ি বা জাল তৈরির কাজ করা হতো।
একই সময়ে ইউরোপের ফ্রান্সের আব্রি দু মারাসে পাওয়া গেছে ৪০ হাজার বছরের পুরোনো মোচড়ানো আঁশ, যা প্রমাণ করে, উদ্ভিজ্জ আঁশ দিয়ে দড়ি তৈরির জ্ঞান পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথকভাবে অর্জিত হয়েছিল। যদি দড়ি বানাতে পারা যায়, তাহলে জাল বোনা, নৌকা বাঁধা এবং মাছ ধরার সুতাও তৈরি সম্ভব—আর তাতেই খুলে যায় গভীর সমুদ্রে অভিযান ও পরিকল্পিত শিকারের দরজা।
পাথরের গন্তব্য বলে দেয় যোগাযোগ ছিল
সাউথইস্ট ইন্দোনেশিয়া ও টিমর-লেস্টের দ্বীপগুলোর মধ্যে অবসিডিয়ান পাথরের আদান-প্রদান প্রমাণ করে এটি ছিল একটি নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগবলয়। এই যোগাযোগ একবারের নয়, বরং নিয়মিত আসা-যাওয়া, নৌপথের জ্ঞান ও ঋতুভিত্তিক অভ্যাসের অংশ।
গল্প বদলে যাচ্ছে
এই আবিষ্কারগুলো বলছে, কেবল বিখ্যাত অঞ্চলের ‘বড় আবিষ্কার’ দিয়েই ইতিহাস তৈরি হয় না। প্রযুক্তিগত দক্ষতা মানে শুধু হাতিয়ার নয়—তার মানে দলগত শ্রম, পরিকল্পনা ও রক্ষণাবেক্ষণ।
নৌকা বানানো থেকে শুরু করে আঁশ কাটা, রশি বোনা, জাল তৈরি, মাছ ধরা, সবকিছুতেই ছিল সুসংগঠিত কার্যকলাপ। সূর্য ও লবণাক্ত পানিতে নৌকা ক্ষতিগ্রস্ত হলে দ্রুত মেরামতের প্রয়োজন হতো।
এই সব চিহ্ন একত্রে বলছে, মানুষ তখনই সমুদ্রকে বুঝত এবং জানত কীভাবে তা কাজে লাগাতে হয়। তবে নৌকার কাঠ বা দড়ি সাধারণত সংরক্ষিত থাকে না, তাই অনেক কিছুই রহস্য থেকে যাবে। তবে ভবিষ্যতে পরীক্ষাগারে উদ্ভিজ্জ আঁশ দিয়ে তৈরি দড়ির সহনশীলতা, পাথরের হাতিয়ারের ক্ষয়চিহ্ন বিশ্লেষণ এবং উপকূলবর্তী খননে নতুন উপকরণ যেমন—জালের ওজন বা সংরক্ষিত দড়ি পাওয়া যেতে পারে।
এই প্রতিটি খণ্ডিত খোঁজ মিলিয়ে তৈরি করছে এক স্পষ্ট বার্তা—দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপাঞ্চলে মানুষ বহু আগেই দক্ষ ও সংগঠিত সমুদ্রচারী ছিল।
এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অব আর্কিওলজি সায়েন্স সাময়িকীতে।
তথ্যসূত্র: আর্থ ডট কম
চাঁদ ধীরে ধীরে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। প্রতি বছর গড়ে ১ দশমিক ৫ ইঞ্চি বা ৩ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার হারে। এই পরিবর্তন অত্যন্ত ধীর, তবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা তা নিখুঁতভাবে পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগেচীনের পাহাড়ি অঞ্চলের গভীরে নির্মিত একটি গবেষণা কেন্দ্র হয়তো উন্মোচন করতে চলেছে মহাবিশ্বের অজানা রহস্য। বহু বছর ধরে পদার্থবিদেরা রহস্যময় ‘ঘোস্ট পার্টিকল’ বা নিউট্রিনো নিয়ে বিভ্রান্ত ছিলেন। এই কণাগুলো বৈদ্যুতিকভাবে নিরপেক্ষ উপ-পারমাণবিক কণা এবং এগুলোকে বিদ্যুৎ বা চৌম্বক বল দিয়ে ধরা যায় না।
২ দিন আগেসৌর ব্যতিচার বা সান আউটেজ হলো একটি সাধারণ মহাজাগতিক ঘটনা, যেখানে পৃথিবী ও একটি জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইটের মধ্যবর্তী সরলরেখায় সূর্য চলে আসে। ফলে স্যাটেলাইট সিগন্যালে সাময়িক বাধা সৃষ্টি হয়। এ সময় সূর্য থেকে আসা বিকিরণ স্যাটেলাইট অ্যানটেনা ও আর্থ স্টেশনকে (ভূ-কেন্দ্র) ক্ষতিগ্রস্ত করে।
২ দিন আগেবিশ্বের প্রাচীনতম মানব মমি চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রায় ১০ হাজার বছর আগে ধোঁয়ায় শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়েছিল বলে জানালেন গবেষকেরা। মমিফিকেশন পদ্ধতি চালু হওয়ার বহু আগেই, যখন মিশর ও চিলেতে মমি তৈরির রেওয়াজ ছিল না, তখন এই অঞ্চলে মৃতদেহ সংরক্ষণের এই অভিনব রীতির প্রচলন ছিল।
২ দিন আগে