টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা সময়ের ধারণা সম্পর্কে প্রচলিত তত্ত্বগুলোকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করবে। তাঁদের কোয়ান্টাম পরীক্ষায় দেখা গেছে, আলো কোনো বস্তুতে প্রবেশ করার আগেই সেখান থেকে উদ্ভাসিত হতে পারে। এটি সময়ের প্রকৃতি নিয়ে কয়েক দশকের প্রচলিত ধারণার বিপরীতে একটি বাস্তব প্রমাণ।
বুধবার এনডিটিভি জানিয়েছে, একটি প্রিপ্রিন্ট সার্ভারে গবেষণার এই ফলাফল প্রকাশিত হলে বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। তবে এটি এখনো কোনো স্বনামধন্য জার্নালে প্রকাশিত না হওয়ায় বৈজ্ঞানিক মহলে কিছুটা সংশয় সৃষ্টি করেছে।
গবেষণায় ব্যবহৃত হয়েছে একটি কোয়ান্টাম প্রক্রিয়া যেখানে ফোটন (আলোর কণা) এবং পদার্থের পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে ‘নেগেটিভ টাইম’ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ এফ্রেইম স্টেইনবার্গ এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমাদের পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফোটন এমনভাবে পরমাণুকে প্রভাবিত করতে পারে যা দেখে মনে হয় তারা উত্তেজিত অবস্থায় নেগেটিভ টাইম কাটাচ্ছে।’
যদিও ‘নেগেটিভ টাইম’ শব্দটি সায়েন্স ফিকশনের মতো শোনায়, স্টেইনবার্গ এই শব্দের ব্যবহারকে সঠিক বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি আশা করেন, এটি কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের রহস্যগুলো নিয়ে গভীর আলোচনার সূত্রপাত করবে।
গবেষণার ধারণাটি প্রথম এসেছিল ২০১৭ সালে। স্টেইনবার্গ এবং তাঁর গবেষণাগারে কাজ করা তৎকালীন পিএইচডি ছাত্র জোসিয়া সিনক্লেয়ার আলোক এবং পদার্থের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে কাজ করছিলেন। তাঁরা বিশেষভাবে মনোযোগ দেন অ্যাটমিক এক্সসাইটেশন (পরমাণুর উত্তেজিত অবস্থা) নামক একটি প্রক্রিয়ায়।
এই প্রক্রিয়ায় ফোটন কোনো মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করার সময় শোষিত হয়। এর ফলে মাধ্যমের পরমাণুর ইলেকট্রন উত্তেজিত অবস্থায় উচ্চ শক্তির স্তরে উঠে যায়। পরে এই উত্তেজিত ইলেকট্রন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার সময় শোষিত শক্তি পুনরায় নির্গত ফোটন হিসেবে প্রকাশ পায়। এই প্রক্রিয়ায় আলোর গতিপথে সময় বিলম্ব ঘটে।
গবেষণার এই ফলাফল কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং সময়ের ধারণা নিয়ে নতুন গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করবে। বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, এটি শুধু কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের রহস্যই নয় বরং মহাবিশ্বের গভীরতর সময়গত প্রশ্নগুলো সমাধানে সহায়ক হবে।
পরীক্ষার এই ফলাফল সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে এবং এর ব্যাপকতা নির্ধারণ করতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় এ নিয়ে আরও গভীর গবেষণা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা সময়ের ধারণা সম্পর্কে প্রচলিত তত্ত্বগুলোকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করবে। তাঁদের কোয়ান্টাম পরীক্ষায় দেখা গেছে, আলো কোনো বস্তুতে প্রবেশ করার আগেই সেখান থেকে উদ্ভাসিত হতে পারে। এটি সময়ের প্রকৃতি নিয়ে কয়েক দশকের প্রচলিত ধারণার বিপরীতে একটি বাস্তব প্রমাণ।
বুধবার এনডিটিভি জানিয়েছে, একটি প্রিপ্রিন্ট সার্ভারে গবেষণার এই ফলাফল প্রকাশিত হলে বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। তবে এটি এখনো কোনো স্বনামধন্য জার্নালে প্রকাশিত না হওয়ায় বৈজ্ঞানিক মহলে কিছুটা সংশয় সৃষ্টি করেছে।
গবেষণায় ব্যবহৃত হয়েছে একটি কোয়ান্টাম প্রক্রিয়া যেখানে ফোটন (আলোর কণা) এবং পদার্থের পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে ‘নেগেটিভ টাইম’ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ এফ্রেইম স্টেইনবার্গ এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমাদের পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফোটন এমনভাবে পরমাণুকে প্রভাবিত করতে পারে যা দেখে মনে হয় তারা উত্তেজিত অবস্থায় নেগেটিভ টাইম কাটাচ্ছে।’
যদিও ‘নেগেটিভ টাইম’ শব্দটি সায়েন্স ফিকশনের মতো শোনায়, স্টেইনবার্গ এই শব্দের ব্যবহারকে সঠিক বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি আশা করেন, এটি কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের রহস্যগুলো নিয়ে গভীর আলোচনার সূত্রপাত করবে।
গবেষণার ধারণাটি প্রথম এসেছিল ২০১৭ সালে। স্টেইনবার্গ এবং তাঁর গবেষণাগারে কাজ করা তৎকালীন পিএইচডি ছাত্র জোসিয়া সিনক্লেয়ার আলোক এবং পদার্থের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে কাজ করছিলেন। তাঁরা বিশেষভাবে মনোযোগ দেন অ্যাটমিক এক্সসাইটেশন (পরমাণুর উত্তেজিত অবস্থা) নামক একটি প্রক্রিয়ায়।
এই প্রক্রিয়ায় ফোটন কোনো মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করার সময় শোষিত হয়। এর ফলে মাধ্যমের পরমাণুর ইলেকট্রন উত্তেজিত অবস্থায় উচ্চ শক্তির স্তরে উঠে যায়। পরে এই উত্তেজিত ইলেকট্রন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার সময় শোষিত শক্তি পুনরায় নির্গত ফোটন হিসেবে প্রকাশ পায়। এই প্রক্রিয়ায় আলোর গতিপথে সময় বিলম্ব ঘটে।
গবেষণার এই ফলাফল কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং সময়ের ধারণা নিয়ে নতুন গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করবে। বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, এটি শুধু কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের রহস্যই নয় বরং মহাবিশ্বের গভীরতর সময়গত প্রশ্নগুলো সমাধানে সহায়ক হবে।
পরীক্ষার এই ফলাফল সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে এবং এর ব্যাপকতা নির্ধারণ করতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় এ নিয়ে আরও গভীর গবেষণা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মানববর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা বায়োচার বা একধরনের শুষ্ক চারকোল সার সংকট মোকাবিলা, পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি কেবল কৃষি নয়, বরং বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভূরাজনীতির
৯ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজার থেকে উদ্ধার হওয়া মঙ্গল গ্রহের বিরল উল্কাপিণ্ডটি গত মাসে নিউইয়র্কে নিলামে বিক্রি হয়েছে। এই উল্কাপিণ্ডটি বিক্রি হয়েছে ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ ডলারেরও বেশি দামে। ২৪ কেজি বেশি ওজনের পাথরটি সাহারা মরুভূমিতে পাওয়া গেছে। তবে পাথরটি বেআইনিভাবে পাচার করা হতে পারে বলে দাবি কর
১২ ঘণ্টা আগেনতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্ব দিয়ে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন একদল পদার্থবিদ। তাঁদের দাবি, মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেনিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
২ দিন আগে