আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানো বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের অন্যতম ইচ্ছে। আর এই স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করবে তাঁর কোম্পানি স্পেসএক্সের তৈরি স্টারশিপ। আর ২০২৯ সালেই মঙ্গলে স্টারশিপ পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন তিনি।
সম্প্রতি এক্সে স্টারশিপের একটি চমকপ্রদ ছবি শেয়ার করেন মাস্ক। সেই সঙ্গে জানান, স্টারশিপ বাস্তব। এর ডিজাইনে কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করা হয়নি। এরপর মাস্কের কাছে এক্সে ব্যবহারকারী মঙ্গলযাত্রার টাইমলাইন সম্পর্কে জানতে চান। এর জবাবে মাস্ক লেখেন, আগামী বছরের নভেম্বর বা ডিসেম্বরে স্টারশিপে করে অপটিমাস (Optimus) রোবটের একটি মহাকাশচারী দল নিয়ে মঙ্গলের উদ্দেশে রওনা দেবে। তবে এর জন্য অনেক কিছু সঠিক হতে হবে। মনুষ্যবিহীন প্রথম ফ্লাইট এর প্রায় সাড়ে তিন বছর পর (২০২৯ সালে) হতে পারে। আর মানুষ নিয়ে দ্বিতীয় ফ্লাইট হবে এর প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পর। মঙ্গল গ্রহে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ শহর তৈরি হতে ২০–৩০ বছর লাগবে।’
এদিকে জনপ্রিয় মহাকাশ ফটোগ্রাফার জন ক্রাউসের তোলা ছবিটি প্রকাশের পর দ্রুত ভাইরাল হয়। এর ফিউচারিস্টিক বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির মতো ডিজাইন নিয়ে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে মাস্ক জোর দিয়ে বলেছেন, এটি কোনো কনসেপ্ট আর্ট নয়, বাস্তব একটি যান। এটি মানুষকে একদিন মঙ্গল গ্রহে নিয়ে যাবে।
ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, স্টারশিপের ডিজাইন ও উন্নয়নের পেছনে এআই নয়, রয়েছে মানবমেধা, দ্রুত নমুনা মডেল তৈরি ও ধারাবাহিক পরীক্ষার ওপর নির্ভরশীল প্রকৌশল।
এ ছাড়া স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারশিপের ৯০ শতাংশ যন্ত্রাংশ এখন থ্রিডি প্রিন্টেড। এর ফলে রকেটটির নির্মাণ খরচ অর্ধেকে নেমে গেছে। মাস্ক এই সাফল্যকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে বলেন, উন্নত প্রকৌশল চর্চা এআই ছাড়াও সম্ভব।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারশিপের ডিজাইন ও উৎপাদন এগিয়ে চলেছে ধারাবাহিকভাবে। ইলন মাস্কের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হলো মানবজাতিকে পৃথিবীর বাইরে অন্য গ্রহেও বসবাসের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া।
বর্তমানে প্রকল্পটি বিভিন্ন কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি। এর মধ্যে রয়েছে—
তবে ইলন মাস্ক ও তাঁর দল আশাবাদী, এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেই এক দিন মানুষ মঙ্গলে পৌঁছাবে এবং সেই যাত্রার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে স্টারশিপ।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানো বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের অন্যতম ইচ্ছে। আর এই স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করবে তাঁর কোম্পানি স্পেসএক্সের তৈরি স্টারশিপ। আর ২০২৯ সালেই মঙ্গলে স্টারশিপ পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন তিনি।
সম্প্রতি এক্সে স্টারশিপের একটি চমকপ্রদ ছবি শেয়ার করেন মাস্ক। সেই সঙ্গে জানান, স্টারশিপ বাস্তব। এর ডিজাইনে কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করা হয়নি। এরপর মাস্কের কাছে এক্সে ব্যবহারকারী মঙ্গলযাত্রার টাইমলাইন সম্পর্কে জানতে চান। এর জবাবে মাস্ক লেখেন, আগামী বছরের নভেম্বর বা ডিসেম্বরে স্টারশিপে করে অপটিমাস (Optimus) রোবটের একটি মহাকাশচারী দল নিয়ে মঙ্গলের উদ্দেশে রওনা দেবে। তবে এর জন্য অনেক কিছু সঠিক হতে হবে। মনুষ্যবিহীন প্রথম ফ্লাইট এর প্রায় সাড়ে তিন বছর পর (২০২৯ সালে) হতে পারে। আর মানুষ নিয়ে দ্বিতীয় ফ্লাইট হবে এর প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পর। মঙ্গল গ্রহে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ শহর তৈরি হতে ২০–৩০ বছর লাগবে।’
এদিকে জনপ্রিয় মহাকাশ ফটোগ্রাফার জন ক্রাউসের তোলা ছবিটি প্রকাশের পর দ্রুত ভাইরাল হয়। এর ফিউচারিস্টিক বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির মতো ডিজাইন নিয়ে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে মাস্ক জোর দিয়ে বলেছেন, এটি কোনো কনসেপ্ট আর্ট নয়, বাস্তব একটি যান। এটি মানুষকে একদিন মঙ্গল গ্রহে নিয়ে যাবে।
ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, স্টারশিপের ডিজাইন ও উন্নয়নের পেছনে এআই নয়, রয়েছে মানবমেধা, দ্রুত নমুনা মডেল তৈরি ও ধারাবাহিক পরীক্ষার ওপর নির্ভরশীল প্রকৌশল।
এ ছাড়া স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারশিপের ৯০ শতাংশ যন্ত্রাংশ এখন থ্রিডি প্রিন্টেড। এর ফলে রকেটটির নির্মাণ খরচ অর্ধেকে নেমে গেছে। মাস্ক এই সাফল্যকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে বলেন, উন্নত প্রকৌশল চর্চা এআই ছাড়াও সম্ভব।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারশিপের ডিজাইন ও উৎপাদন এগিয়ে চলেছে ধারাবাহিকভাবে। ইলন মাস্কের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হলো মানবজাতিকে পৃথিবীর বাইরে অন্য গ্রহেও বসবাসের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া।
বর্তমানে প্রকল্পটি বিভিন্ন কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি। এর মধ্যে রয়েছে—
তবে ইলন মাস্ক ও তাঁর দল আশাবাদী, এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেই এক দিন মানুষ মঙ্গলে পৌঁছাবে এবং সেই যাত্রার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে স্টারশিপ।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
প্রাচীনকাল থেকেই একটি বিষয় স্পষ্ট—পুরুষেরা নারীর তুলনায় কম দিন বাঁচেন। প্রাচীন গ্রিসের পুরুষেরা সাধারণত যুদ্ধে অকালমৃত্যু বরণ করতেন। ভিক্টোরিয়ান যুগের সমাধিফলকে দেখা যায়—বিধবারা তাঁদের স্বামীকে টপকে অনেক বছর বেঁচে থেকেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেশুক্রের সঙ্গে একই কক্ষপথে ঘুরে বেড়ানো একদল প্রায় অদৃশ্য গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে এগুলো আমাদের নজরের বাইরে রয়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে এদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে পৃথিবীর জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি হতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেজীববিজ্ঞান এবং প্রজননবিদ্যার ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। মানুষের ত্বকের কোষ থেকে ডিএনএ নিয়ে সেটিকে শুক্রাণুর মাধ্যমে নিষিক্ত করে গবেষণাগারে মানবভ্রূণের প্রাথমিক পর্যায় তৈরি করা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে ডিএনএ বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিলুপ্ত প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে। তবে ডিএনএ–এর আয়ু নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এই প্রশ্নের উত্তর বহুদিন ধরেই খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগে