কলকাতা প্রতিনিধি
ভারত মহাকাশ গবেষণায় আরও একটি বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে। তামিলনাড়ুর তুতিকোরিন জেলায় দেশের দ্বিতীয় মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়েছে, যা শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ইসরো) চেয়ারম্যান ভি. নারায়ণন জানিয়েছেন, এই নতুন কেন্দ্র থেকে প্রতিবছর ২০-২৫টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা যাবে।
গতকাল বুধবার কুলশেখরপট্টিনম উপকূলীয় গ্রামে নতুন উৎক্ষেপণকেন্দ্রের জন্য ভূমিপূজা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন নারায়ণন। তিনি জানান, ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ যান (এসএসএলভি) ব্যবহার করে স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। এই যান সর্বোচ্চ ৫০০ কেজি পর্যন্ত ওজনের স্যাটেলাইটকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম।
তিনি বলেন, ‘সব কাজ শেষ করার লক্ষ্য ডিসেম্বর ২০২৬। আগামী বছরের শেষ চতুর্থাংশেই প্রথম রকেট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সঠিক সময়ে উৎক্ষেপণের তারিখ ঘোষণা করবেন।’
এই নতুন মহাকাশ কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে প্রায় ২৩০০ একর জমিতে। বর্তমানে ভারতের একমাত্র মহাকাশ কেন্দ্র হলো অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটা, যেখান থেকে বড় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (পিএসএলভি) ও জিওসিঙ্ক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (জিএসএলভি) ব্যবহৃত হয়।
নতুন কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপিত ছোট স্যাটেলাইটগুলো মূলত যোগাযোগ, আবহাওয়া পূর্বাভাস, কৃষি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজে ব্যবহৃত হবে। এতে ভারতের বাণিজ্যিক স্যাটেলাইট বাজারও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারত ইতিমধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে। নতুন মহাকাশ কেন্দ্র চালু হলে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ বাণিজ্যেও ভারতের অবস্থান আরও শক্তিশালী হবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইসরোর শীর্ষ কর্মকর্তারা, বিক্রম সারাভাই মহাকাশ কেন্দ্রের পরিচালক এ রাজারাজনসহ আরও অনেকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাকাশ গবেষণা শুধু প্রযুক্তিগত সাফল্যের প্রতীক নয়, এটি অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও ভারতের জন্য বড় সম্পদ। দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে এই নতুন কেন্দ্র স্থাপনের ফলে আঞ্চলিক উন্নয়নও ত্বরান্বিত হবে।
ভারত মহাকাশ গবেষণায় আরও একটি বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে। তামিলনাড়ুর তুতিকোরিন জেলায় দেশের দ্বিতীয় মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়েছে, যা শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ইসরো) চেয়ারম্যান ভি. নারায়ণন জানিয়েছেন, এই নতুন কেন্দ্র থেকে প্রতিবছর ২০-২৫টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা যাবে।
গতকাল বুধবার কুলশেখরপট্টিনম উপকূলীয় গ্রামে নতুন উৎক্ষেপণকেন্দ্রের জন্য ভূমিপূজা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন নারায়ণন। তিনি জানান, ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ যান (এসএসএলভি) ব্যবহার করে স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। এই যান সর্বোচ্চ ৫০০ কেজি পর্যন্ত ওজনের স্যাটেলাইটকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম।
তিনি বলেন, ‘সব কাজ শেষ করার লক্ষ্য ডিসেম্বর ২০২৬। আগামী বছরের শেষ চতুর্থাংশেই প্রথম রকেট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সঠিক সময়ে উৎক্ষেপণের তারিখ ঘোষণা করবেন।’
এই নতুন মহাকাশ কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে প্রায় ২৩০০ একর জমিতে। বর্তমানে ভারতের একমাত্র মহাকাশ কেন্দ্র হলো অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটা, যেখান থেকে বড় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (পিএসএলভি) ও জিওসিঙ্ক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (জিএসএলভি) ব্যবহৃত হয়।
নতুন কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপিত ছোট স্যাটেলাইটগুলো মূলত যোগাযোগ, আবহাওয়া পূর্বাভাস, কৃষি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজে ব্যবহৃত হবে। এতে ভারতের বাণিজ্যিক স্যাটেলাইট বাজারও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারত ইতিমধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে। নতুন মহাকাশ কেন্দ্র চালু হলে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ বাণিজ্যেও ভারতের অবস্থান আরও শক্তিশালী হবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইসরোর শীর্ষ কর্মকর্তারা, বিক্রম সারাভাই মহাকাশ কেন্দ্রের পরিচালক এ রাজারাজনসহ আরও অনেকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাকাশ গবেষণা শুধু প্রযুক্তিগত সাফল্যের প্রতীক নয়, এটি অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও ভারতের জন্য বড় সম্পদ। দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে এই নতুন কেন্দ্র স্থাপনের ফলে আঞ্চলিক উন্নয়নও ত্বরান্বিত হবে।
প্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
১৪ ঘণ্টা আগেমহাবিশ্বের একেবারে প্রারম্ভিক যুগে একটি বিশাল আকারের ব্ল্যাকহলো বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। তবে এটি তাত্ত্বিক সীমার চেয়েও ২ দশমিক ৪ গুণ বেশি হারে বড় হচ্ছে। এই আবিষ্কারটি মহাবিশ্বের শুরুর দিকে জন্ম নেওয়া কৃষ্ণগহ্বরগুলো কীভাবে এত দ্রুত এত বিশাল হয়ে উঠেছে, সেই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে।
২ দিন আগেফুটবল ম্যাচে দর্শকেরা প্রায়ই দেখতে পান, খেলোয়াড়েরা পানীয়ের বোতল থেকে এক চুমুক নিয়ে তা কিছুক্ষণ পরই মুখ থেকে ফেলে দিচ্ছেন। ব্যাপারটি দেখে অবাক লাগলেও এর পেছনে রয়েছে পুরোদস্তুর কৌশল এবং বৈজ্ঞানিক কারণ।
২ দিন আগেপৃথিবী হয়তো সৌরজগতের একমাত্র বাসযোগ্য গ্রহ। তবে এর মানে এই নয় যে, আমরা একা। প্রায়ই ছোট-বড় গ্রহাণু আমাদের পাশ কাটিয়ে চলে যায়। সাম্প্রতিক এমনই এক নতুন অতিথি ধরা দিয়েছে—গ্রহাণু ২০২৫ পিএন ৭ পিএন৭।
৩ দিন আগে