পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ অভিমুখে বেশ কয়েকটি মিশনের পরিকল্পনা করেছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। কিন্তু যেসব স্পেসক্রাফট বা মহাকাশযানে করে এমন মিশন পরিচালিত হবে সেগুলোতে প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেওয়ায় মিশনগুলো বিলম্বিত হতে পারে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত নাসার চারটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবারই বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে পারে নাসা। মূলত স্পেসক্রাফট নির্মাণ ও এর উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের পর এই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। এমনকি, এর ফলে ১৯৭২ সালে মনুষ্যবাহী চন্দ্র অভিযানের পর আবার চাঁদে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে যে পরিকল্পনা করেছে নাসা সেটিও বিলম্বিত হতে পারে।
দুই ব্যক্তি জানিয়েছেন, ভাইব্রেশন টেস্ট বা কম্পন পরীক্ষার সময় লকহিড মার্টিন নির্মিত ওরিয়ন ক্রু ক্যাপসুলের ব্যাটারিতে বেশ কিছু সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। এ কারণে নাসা আর্টেমিস-২ মিশনটি নির্ধারিত সময়ের পরে গিয়ে শুরু করতে পারে। সে ক্ষেত্রে ২০২৪ সালের শেষ দিকে যে সম্ভাব্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে তা আরও পিছিয়ে যেতে পারে ব্যাটারি প্রতিস্থাপনের কারণে।
এমনকি চাঁদে মানুষ পাঠানোর জন্য যে আর্টেমিস-৩ মিশন নির্ধারণ করা হয়েছে তাও পিছিয়ে দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই চারজন। এই মিশনটি ২০২৫ সালের শেষ দিকে পাঠানোর জন্য সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে যে রকেটে করে নাসার আর্টেমিস মিশন পাঠানো হবে সেই স্টারশিপ রকেটের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সও রকেটের উন্নয়নে বেশি সময় নেওয়ায় এই মিশনের সময়ও পিছিয়ে যেতে পারে।
নাসা এই বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য দেয়নি। বিগত কয়েক মাস ধরেই নাসার কর্মকর্তারা আর্টেমিস-৪ নামে আরও একটি মিশনের জন্য ভাবনা চিন্তা করছেন। এই মিশনেও মানুষ নিয়ে চাঁদে যাওয়া হবে। তবে এই মিশন কোন পথে, কবে এবং কীভাবে যাবে সে বিষয়টি নিয়ে কোনো প্রাথমিক তথ্য জানায়নি নাসা।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ অভিমুখে বেশ কয়েকটি মিশনের পরিকল্পনা করেছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। কিন্তু যেসব স্পেসক্রাফট বা মহাকাশযানে করে এমন মিশন পরিচালিত হবে সেগুলোতে প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেওয়ায় মিশনগুলো বিলম্বিত হতে পারে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত নাসার চারটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবারই বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে পারে নাসা। মূলত স্পেসক্রাফট নির্মাণ ও এর উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের পর এই সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। এমনকি, এর ফলে ১৯৭২ সালে মনুষ্যবাহী চন্দ্র অভিযানের পর আবার চাঁদে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে যে পরিকল্পনা করেছে নাসা সেটিও বিলম্বিত হতে পারে।
দুই ব্যক্তি জানিয়েছেন, ভাইব্রেশন টেস্ট বা কম্পন পরীক্ষার সময় লকহিড মার্টিন নির্মিত ওরিয়ন ক্রু ক্যাপসুলের ব্যাটারিতে বেশ কিছু সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। এ কারণে নাসা আর্টেমিস-২ মিশনটি নির্ধারিত সময়ের পরে গিয়ে শুরু করতে পারে। সে ক্ষেত্রে ২০২৪ সালের শেষ দিকে যে সম্ভাব্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে তা আরও পিছিয়ে যেতে পারে ব্যাটারি প্রতিস্থাপনের কারণে।
এমনকি চাঁদে মানুষ পাঠানোর জন্য যে আর্টেমিস-৩ মিশন নির্ধারণ করা হয়েছে তাও পিছিয়ে দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই চারজন। এই মিশনটি ২০২৫ সালের শেষ দিকে পাঠানোর জন্য সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে যে রকেটে করে নাসার আর্টেমিস মিশন পাঠানো হবে সেই স্টারশিপ রকেটের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সও রকেটের উন্নয়নে বেশি সময় নেওয়ায় এই মিশনের সময়ও পিছিয়ে যেতে পারে।
নাসা এই বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য দেয়নি। বিগত কয়েক মাস ধরেই নাসার কর্মকর্তারা আর্টেমিস-৪ নামে আরও একটি মিশনের জন্য ভাবনা চিন্তা করছেন। এই মিশনেও মানুষ নিয়ে চাঁদে যাওয়া হবে। তবে এই মিশন কোন পথে, কবে এবং কীভাবে যাবে সে বিষয়টি নিয়ে কোনো প্রাথমিক তথ্য জানায়নি নাসা।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে