সমুদ্রে নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত হাঙর। কারণ, অন্যান্য মাছের মতো শব্দ উৎপাদনকারী অঙ্গ এদের নেই। তবে এক নতুন গবেষণায় প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন যে, বেলুন ফাটানোর মতো শব্দ তৈরি করতে পারে এক প্রজাতির হাঙর।
এই গবেষণা ‘রয়্যাল সোসাইটি ওপেন সায়েন্স’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়, রিগ শার্ক (Mustelus lenticulatus) তাদের দাঁতের সঙ্গে দাঁত ঘষে একধরনের শব্দ তৈরি করে।
এ বিষয়ে আটলান্টিক শার্ক এক্সপেডিশনসের সভাপতি এবং শার্ক রিসার্চ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিল হামারশ্লাগ বলেন, আগে মনে করা হতো হাঙর সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে বা যোগাযোগ করতে শরীরী ভাষা ও রাসায়নিক সংকেত ব্যবহার করে। তবে এর কোনো প্রমাণ পাননি তাঁরা। এদিকে এই গবেষণা নতুন একটি সম্ভাবনা উন্মোচন করেছে যে, হাঙর সম্ভবত শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে।
নিউজিল্যান্ডের উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস করে রিগ শার্ক। অঞ্চলটির বাণিজ্যিক মৎস্যশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই হাঙর। এরা সাধারণত সমুদ্রতলের কাছে বাস করে। অন্য মাছে বায়ুবাহী থলির মতো একটি গ্যাসভর্তি অঙ্গ থাকে, যা তাদের উত্তেজনা ও শব্দ তৈরি এবং কোনো কিছু শনাক্ত করতে সাহায্য করে। তবে হাঙরের এ ধরনের কোনো অঙ্গ নেই। ফলে তাদের কাছ থেকে শব্দ উৎপাদনের বিষয়টি আশ্চর্যজনক বলে মনে হয়।
হাঙর শব্দ তৈরি করতে পারে, সে সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন গবেষণার প্রধান লেখক ড. ক্যারোলিন নিডার। ২০২১ সালে ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ডে তাঁর পিএইচডি গবেষণার সময় আচমকা একটি টিকটিক শব্দ শুনে তিনি অবাক হন। এই শব্দ পরবর্তী সময়ে তাঁর গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে তিনি ট. অ্যারান মুনিরি ল্যাবে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে কাজ করছেন।
যদিও তিনি তখন ওই রহস্যময় শব্দ নিয়ে গবেষণা করতে পারেননি, তবু এটি তার আগ্রহ ধরে রেখেছিল। এখন নিডার ও তাঁর দল নিউজিল্যান্ড উপকূলে থেকে সংগৃহীত ১০টি কিশোর রিগ হাঙরের বিষয়ে চমৎকার ফলাফল প্রকাশ করেছে। এসব হাঙরের মধ্যে পাঁচটি পুরুষ এবং পাঁচটি স্ত্রী হাঙর ছিল।
বিজ্ঞানীরা হাঙরগুলোকে বড় সামুদ্রিক ট্যাংকে রেখে গবেষণা করেছেন। এই ট্যাংকে সমুদ্রের পানি ও খাবারের ব্যবস্থা ছিল। ২০২১ সালের মে থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ট্যাংকে হাঙরের উপযোগী এই পরিবেশ বজায় রাখা হয়।
যেকোনো শব্দ সঠিকভাবে রেকর্ড করার জন্য হাঙরগুলোকে পৃথক ট্যাংকে স্থানান্তরিত করেছিল দলটি। এসব ট্যাংকে পানিরোধী মাইক্রোফোন বা হাইড্রোফোন স্থাপন করা ছিল। যখন হাঙরগুলো ট্যাংকের মধ্যে স্থানান্তরিত হতো বা সতর্কতার সঙ্গে ধরা হতো, তখন তারা দাঁতে দাঁত ঘষার মতো শব্দ তৈরি করতে শুরু করেছিল। শব্দগুলো খুবই দ্রুত ও সংক্ষিপ্ত ছিল। এই শব্দের গড় সময়কাল ছিল মাত্র ৪৮ মিলিসেকেন্ড (যা মানুষের চোখের পলক ফেলানোর থেকেও দ্রুত)।
শব্দের তীব্রতা ছিল ১৫৬ ডেসিবেল, যা বেশ উচ্চ। গবেষণাপত্রে বলা হয়, অধিকাংশ শব্দ প্রথম ১০ সেকেন্ডের মধ্যে তৈরি হয় এবং পরে তা কমতে থাকে। প্রথম ১০ সেকেন্ডে হাঙরগুলো গড়ে সাতটি শব্দ তৈরি করেছিল, আর শেষের ১০ সেকেন্ডে তা কমে গিয়ে গড়ে মাত্র দুটি শব্দ তৈরি করে।
গবেষকেরা হাঙরের শব্দগুলো ব্রডব্যান্ড হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, অর্থাৎ এটি ২ দশমিক ৪ থেকে ১৮ দশমিক ৫ কিলোহার্টজ পরিসরের মধ্যে বিভিন্ন কম্পাঙ্কে ঘটছিল, যার মধ্যে কিছু কম্পাঙ্ক মানুষও শনাক্ত করতে পারবে।
গবেষকেরা আরও পর্যবেক্ষণ করেছেন যে, হাঙর ধীরে ধীরে এদিক-ওদিক দোলার সময় প্রায় ৭০ শতাংশ শব্দ তৈরি করে। আর প্রায় ২৫ শতাংশ শব্দ তৈরি হয়, যখন হাঙরগুলো দ্রুত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাড়ায়। যেমন: মাথা বা শরীর দোলানো।
হাঙর শব্দ তৈরি করে যেভাবে
হাঙরের মধ্যে কোনো বিশেষ শব্দ উৎপাদনকারী অঙ্গ নেই। তবে গবেষকেরা নিশ্চিত যে, যখন শার্কের ওপরের দাঁত নিচের দাঁতের সঙ্গে খাপে খাপে মিলে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করে, তখন শব্দগুলো তৈরি করে। হাঙরের শক্তিশালী দাঁত শামুকজাতীয় প্রাণীর খোলস ভাঙতে পারে। তাই এদের দাঁতই এই বিশেষ শব্দ করতে পারে।
তবে রিগ হাঙর কেন এ ধরনের শব্দ তৈরি করে, তা নিয়ে এখনো গবেষণা হচ্ছে। একটি সম্ভাবনা হলো, এই শব্দগুলো ‘একটি বিপৎসংকেত’ হিসেবে কাজ করতে পারে।
গবেষকদের মতে, বেশির ভাগ রিগ হাঙরের এসব শব্দ শ্রবণ পরিসীমার বাইরে ছিল, এগুলো প্রায় ৮০০ হার্টজ পর্যন্ত বিস্তৃত। যদি হাঙরগুলো নিজেদের কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তবে শিকার বা বিপজ্জনক পরিস্থিতির জন্য সবুজসংকেত হতে পারে এসব শব্দ।
বিশ্বব্যাপী পাঁচ শতাধিক হাঙর প্রজাতি থাকার কারণে এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, অন্যান্য হাঙর প্রজাতির মধ্যে এই শব্দ উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে কি না। আর যেহেতু শব্দগুলো একটি নিয়ন্ত্রিত গবেষণাগারে রেকর্ড করা হয়েছে, তাই রিগ হাঙর প্রাকৃতিক পরিবেশে এবং কোন পরিস্থিতিতে এ ধরনের শব্দ তৈরি করে, তা জানতে আগ্রহী গবেষকেরা।
তথ্যসূত্র: সিএনএন
সমুদ্রে নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত হাঙর। কারণ, অন্যান্য মাছের মতো শব্দ উৎপাদনকারী অঙ্গ এদের নেই। তবে এক নতুন গবেষণায় প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন যে, বেলুন ফাটানোর মতো শব্দ তৈরি করতে পারে এক প্রজাতির হাঙর।
এই গবেষণা ‘রয়্যাল সোসাইটি ওপেন সায়েন্স’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়, রিগ শার্ক (Mustelus lenticulatus) তাদের দাঁতের সঙ্গে দাঁত ঘষে একধরনের শব্দ তৈরি করে।
এ বিষয়ে আটলান্টিক শার্ক এক্সপেডিশনসের সভাপতি এবং শার্ক রিসার্চ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিল হামারশ্লাগ বলেন, আগে মনে করা হতো হাঙর সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে বা যোগাযোগ করতে শরীরী ভাষা ও রাসায়নিক সংকেত ব্যবহার করে। তবে এর কোনো প্রমাণ পাননি তাঁরা। এদিকে এই গবেষণা নতুন একটি সম্ভাবনা উন্মোচন করেছে যে, হাঙর সম্ভবত শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে।
নিউজিল্যান্ডের উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাস করে রিগ শার্ক। অঞ্চলটির বাণিজ্যিক মৎস্যশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই হাঙর। এরা সাধারণত সমুদ্রতলের কাছে বাস করে। অন্য মাছে বায়ুবাহী থলির মতো একটি গ্যাসভর্তি অঙ্গ থাকে, যা তাদের উত্তেজনা ও শব্দ তৈরি এবং কোনো কিছু শনাক্ত করতে সাহায্য করে। তবে হাঙরের এ ধরনের কোনো অঙ্গ নেই। ফলে তাদের কাছ থেকে শব্দ উৎপাদনের বিষয়টি আশ্চর্যজনক বলে মনে হয়।
হাঙর শব্দ তৈরি করতে পারে, সে সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন গবেষণার প্রধান লেখক ড. ক্যারোলিন নিডার। ২০২১ সালে ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ডে তাঁর পিএইচডি গবেষণার সময় আচমকা একটি টিকটিক শব্দ শুনে তিনি অবাক হন। এই শব্দ পরবর্তী সময়ে তাঁর গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে তিনি ট. অ্যারান মুনিরি ল্যাবে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসেবে কাজ করছেন।
যদিও তিনি তখন ওই রহস্যময় শব্দ নিয়ে গবেষণা করতে পারেননি, তবু এটি তার আগ্রহ ধরে রেখেছিল। এখন নিডার ও তাঁর দল নিউজিল্যান্ড উপকূলে থেকে সংগৃহীত ১০টি কিশোর রিগ হাঙরের বিষয়ে চমৎকার ফলাফল প্রকাশ করেছে। এসব হাঙরের মধ্যে পাঁচটি পুরুষ এবং পাঁচটি স্ত্রী হাঙর ছিল।
বিজ্ঞানীরা হাঙরগুলোকে বড় সামুদ্রিক ট্যাংকে রেখে গবেষণা করেছেন। এই ট্যাংকে সমুদ্রের পানি ও খাবারের ব্যবস্থা ছিল। ২০২১ সালের মে থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ট্যাংকে হাঙরের উপযোগী এই পরিবেশ বজায় রাখা হয়।
যেকোনো শব্দ সঠিকভাবে রেকর্ড করার জন্য হাঙরগুলোকে পৃথক ট্যাংকে স্থানান্তরিত করেছিল দলটি। এসব ট্যাংকে পানিরোধী মাইক্রোফোন বা হাইড্রোফোন স্থাপন করা ছিল। যখন হাঙরগুলো ট্যাংকের মধ্যে স্থানান্তরিত হতো বা সতর্কতার সঙ্গে ধরা হতো, তখন তারা দাঁতে দাঁত ঘষার মতো শব্দ তৈরি করতে শুরু করেছিল। শব্দগুলো খুবই দ্রুত ও সংক্ষিপ্ত ছিল। এই শব্দের গড় সময়কাল ছিল মাত্র ৪৮ মিলিসেকেন্ড (যা মানুষের চোখের পলক ফেলানোর থেকেও দ্রুত)।
শব্দের তীব্রতা ছিল ১৫৬ ডেসিবেল, যা বেশ উচ্চ। গবেষণাপত্রে বলা হয়, অধিকাংশ শব্দ প্রথম ১০ সেকেন্ডের মধ্যে তৈরি হয় এবং পরে তা কমতে থাকে। প্রথম ১০ সেকেন্ডে হাঙরগুলো গড়ে সাতটি শব্দ তৈরি করেছিল, আর শেষের ১০ সেকেন্ডে তা কমে গিয়ে গড়ে মাত্র দুটি শব্দ তৈরি করে।
গবেষকেরা হাঙরের শব্দগুলো ব্রডব্যান্ড হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, অর্থাৎ এটি ২ দশমিক ৪ থেকে ১৮ দশমিক ৫ কিলোহার্টজ পরিসরের মধ্যে বিভিন্ন কম্পাঙ্কে ঘটছিল, যার মধ্যে কিছু কম্পাঙ্ক মানুষও শনাক্ত করতে পারবে।
গবেষকেরা আরও পর্যবেক্ষণ করেছেন যে, হাঙর ধীরে ধীরে এদিক-ওদিক দোলার সময় প্রায় ৭০ শতাংশ শব্দ তৈরি করে। আর প্রায় ২৫ শতাংশ শব্দ তৈরি হয়, যখন হাঙরগুলো দ্রুত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাড়ায়। যেমন: মাথা বা শরীর দোলানো।
হাঙর শব্দ তৈরি করে যেভাবে
হাঙরের মধ্যে কোনো বিশেষ শব্দ উৎপাদনকারী অঙ্গ নেই। তবে গবেষকেরা নিশ্চিত যে, যখন শার্কের ওপরের দাঁত নিচের দাঁতের সঙ্গে খাপে খাপে মিলে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করে, তখন শব্দগুলো তৈরি করে। হাঙরের শক্তিশালী দাঁত শামুকজাতীয় প্রাণীর খোলস ভাঙতে পারে। তাই এদের দাঁতই এই বিশেষ শব্দ করতে পারে।
তবে রিগ হাঙর কেন এ ধরনের শব্দ তৈরি করে, তা নিয়ে এখনো গবেষণা হচ্ছে। একটি সম্ভাবনা হলো, এই শব্দগুলো ‘একটি বিপৎসংকেত’ হিসেবে কাজ করতে পারে।
গবেষকদের মতে, বেশির ভাগ রিগ হাঙরের এসব শব্দ শ্রবণ পরিসীমার বাইরে ছিল, এগুলো প্রায় ৮০০ হার্টজ পর্যন্ত বিস্তৃত। যদি হাঙরগুলো নিজেদের কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তবে শিকার বা বিপজ্জনক পরিস্থিতির জন্য সবুজসংকেত হতে পারে এসব শব্দ।
বিশ্বব্যাপী পাঁচ শতাধিক হাঙর প্রজাতি থাকার কারণে এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, অন্যান্য হাঙর প্রজাতির মধ্যে এই শব্দ উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে কি না। আর যেহেতু শব্দগুলো একটি নিয়ন্ত্রিত গবেষণাগারে রেকর্ড করা হয়েছে, তাই রিগ হাঙর প্রাকৃতিক পরিবেশে এবং কোন পরিস্থিতিতে এ ধরনের শব্দ তৈরি করে, তা জানতে আগ্রহী গবেষকেরা।
তথ্যসূত্র: সিএনএন
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে