সিরিয়ার একটি প্রাচীন সমাধিতে ছোট মাটির সিলিন্ডারে খোদাই করা বর্ণমালা আবিষ্কার করেছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। ধারণা করা হচ্ছে, এটি মানব ইতিহাসের সবচেয়ে পুরোনো বর্ণমালা। গবেষকেরা দাবি করেন, এই বর্ণমালা ২৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের, যা এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত কোনো বর্ণমালার চেয়ে অন্তত ৫০০ বছরের পুরোনো।
অধ্যাপক গ্লেন শোয়ার্টজের নেতৃত্বে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক পশ্চিম সিরিয়ার প্রাচীন শহর টেল উম–এল মারাতে খনন চালানোর সময় এই যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন। এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের গবেষণায় বর্ণমালা ও ভাষার ইতিহাসে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রেডিও কার্বন ডেটিং বা কার্বন–১৪ ডেটিং ব্যবহার করে সমাধি ও এতে থাকা সামগ্রীগুলো থেকে ধারণা করছেন এগুলো ব্রোঞ্জ যুগের। ওই সমাধিটিতে ছয়টি দেহাবশেষের পাশাপাশি সোনা ও রুপার গয়না, রান্নার সামগ্রী, একটি বর্শার ফলক ও মাটির পাত্র পেয়েছেন গবেষকেরা। পাত্রগুলোর পাশে হালকা তাপে পোড়া মাটির চারটি সিলিন্ডার পাওয়া যায়। বর্ণমালা খোদাই করা আঙুল আকৃতির সিলিন্ডারগুলোর গায়ের ছিদ্র থেকে ধারণা করা হয়, এগুলো কোনো পাত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল।
গবেষক শোয়ার্টজ বলেন, সিলিন্ডারগুলোর গায়ের ছিদ্রগুলো থেকে মনে হচ্ছে এগুলো সম্ভবত লেবেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। বর্ণমালার চিহ্নগুলোর অর্থ বের করা গেলে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।
গবেষকেরা মনে করছেন, সিরিয়ার সমাধিতে পাওয়া বর্ণমালাটি মানব ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি যোগাযোগ ও সংস্কৃতি নিয়ে আমাদের ধারণাকে নতুন রূপ দিতে পারে।
অধ্যাপক শোয়ার্টজ বলেন, বর্ণমালা শুধু ধনী ও ক্ষমতাশালীদের জন্য নয়। সবার কাছেই লেখাকে সহজলভ্য করে তুলেছে। এ বর্ণমালাগুলো থেকে বোঝা যায়, মানুষ বহুকাল আগে থেকেই যোগাযোগের বিভিন্ন পদ্ধতি খুঁজছিল।
খ্রিষ্টের জন্মেরও ২৪০০ বছর পূর্বে এই বর্ণমালা লেখা হয়েছিল—এ বিষয়টি যদি প্রমাণিত হয়, বর্ণমালার প্রকৃত উৎপত্তির ইতিহাস সম্পূর্ণ পাল্টে যেতে পারে। ইতিহাস অনুযায়ী, ১৯০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মিসরীয়দের তৈরি বর্ণমালাই বিশ্বের প্রথম বর্ণমালা।
সিরিয়ার একটি প্রাচীন সমাধিতে ছোট মাটির সিলিন্ডারে খোদাই করা বর্ণমালা আবিষ্কার করেছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। ধারণা করা হচ্ছে, এটি মানব ইতিহাসের সবচেয়ে পুরোনো বর্ণমালা। গবেষকেরা দাবি করেন, এই বর্ণমালা ২৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের, যা এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত কোনো বর্ণমালার চেয়ে অন্তত ৫০০ বছরের পুরোনো।
অধ্যাপক গ্লেন শোয়ার্টজের নেতৃত্বে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক পশ্চিম সিরিয়ার প্রাচীন শহর টেল উম–এল মারাতে খনন চালানোর সময় এই যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন। এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের গবেষণায় বর্ণমালা ও ভাষার ইতিহাসে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রেডিও কার্বন ডেটিং বা কার্বন–১৪ ডেটিং ব্যবহার করে সমাধি ও এতে থাকা সামগ্রীগুলো থেকে ধারণা করছেন এগুলো ব্রোঞ্জ যুগের। ওই সমাধিটিতে ছয়টি দেহাবশেষের পাশাপাশি সোনা ও রুপার গয়না, রান্নার সামগ্রী, একটি বর্শার ফলক ও মাটির পাত্র পেয়েছেন গবেষকেরা। পাত্রগুলোর পাশে হালকা তাপে পোড়া মাটির চারটি সিলিন্ডার পাওয়া যায়। বর্ণমালা খোদাই করা আঙুল আকৃতির সিলিন্ডারগুলোর গায়ের ছিদ্র থেকে ধারণা করা হয়, এগুলো কোনো পাত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল।
গবেষক শোয়ার্টজ বলেন, সিলিন্ডারগুলোর গায়ের ছিদ্রগুলো থেকে মনে হচ্ছে এগুলো সম্ভবত লেবেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। বর্ণমালার চিহ্নগুলোর অর্থ বের করা গেলে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।
গবেষকেরা মনে করছেন, সিরিয়ার সমাধিতে পাওয়া বর্ণমালাটি মানব ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি যোগাযোগ ও সংস্কৃতি নিয়ে আমাদের ধারণাকে নতুন রূপ দিতে পারে।
অধ্যাপক শোয়ার্টজ বলেন, বর্ণমালা শুধু ধনী ও ক্ষমতাশালীদের জন্য নয়। সবার কাছেই লেখাকে সহজলভ্য করে তুলেছে। এ বর্ণমালাগুলো থেকে বোঝা যায়, মানুষ বহুকাল আগে থেকেই যোগাযোগের বিভিন্ন পদ্ধতি খুঁজছিল।
খ্রিষ্টের জন্মেরও ২৪০০ বছর পূর্বে এই বর্ণমালা লেখা হয়েছিল—এ বিষয়টি যদি প্রমাণিত হয়, বর্ণমালার প্রকৃত উৎপত্তির ইতিহাস সম্পূর্ণ পাল্টে যেতে পারে। ইতিহাস অনুযায়ী, ১৯০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মিসরীয়দের তৈরি বর্ণমালাই বিশ্বের প্রথম বর্ণমালা।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১৫ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১৬ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে