পৃথিবীর অনন্য প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি হলো নর্দার্ন লাইটস (উত্তরের আলো) বা অরোরা বোরিয়ালিস। বাংলায় যাকে বলে মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা। যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও উত্তর গোলার্ধজুড়ে রাতের আকাশকে আলোকিত করেছে অরোরা বোরিয়ালিস। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সৌরঝড় আঘাত হানায় এবার স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা দক্ষিণেও অরোরা দেখা যাচ্ছে। সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
রাতের আকাশে যখন সবুজ কিংবা নিয়ন আলো ছেয়ে যায়, তখন তাকে নর্দার্ন লাইটস (উত্তরের আলো) বা অরোরা বোরিয়ালিস বলে। এ ঘটনা দেখার জন্য সবাই উচ্ছ্বসিত থাকে। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অরোরার ছবির সঙ্গে নিজেদের আবেগজড়িত কথাও তুলে ধরছেন যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও উত্তর গোলার্ধের বাসিন্দারা।
যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব উপকূলে হুইটলি উপসাগর, এসেক্স, কেমব্রিজশায়ার, বার্কশায়ারের ওকিংহাম, সাফোক, কেন্ট, হ্যাম্পশায়ার, লিভারপুলে এ ঘটনা দেখা যায়। এসেক্সের ক্যাথলিন কুনিয়া বলেছেন, ‘এটি দেখতে একেবারেই অসাধারণ ছিল।’
আয়ারল্যান্ডেও অরোরা দেখা গেছে। ডাবলিন ও কাউন্টি ক্লেয়ারের শ্যানন বিমানবন্দরের অরোরাসহ আকাশের ছবি পোস্ট করেছে দেশটির আবহাওয়া পরিষেবা ‘মেট এইরিয়ান’।
আয়ারল্যান্ডে দেখার খবর পাওয়া গেছে যেখানে আবহাওয়া পরিষেবা মেট ইরিয়ান ডাবলিন এবং কাউন্টি ক্লেয়ারের শ্যানন বিমানবন্দরের ওপরে আলোর ছবি পোস্ট করছে।
গত শুক্রবার মেট অফিসের মুখপাত্র বলেন, ‘যদিও রাত ছোট হওয়ায় অরোরা দেখার সময় সীমিত, তবে স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, উত্তর ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কিছু অংশে অরোরা দেখার একটি ভালো সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে শুক্রবার রাতে। সঠিক টুল থাকলে আরও দক্ষিণে থেকে অরোরা দেখা যাবে। শনিবার রাতেও অরোরা দেখা যেতে পারে। তবে এটি ঠিক কোথায় দেখা যাবে, সে সম্পর্কে জানতে আরও গবেষণা করতে হবে।’
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফরমের পোস্টে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞান শিক্ষক ডেভিড বয়েস বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে আমি কোনো ধর্মীয় অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি বা আমাকে কোনো এলিয়েন অপহরণ করেছে। আমার সঙ্গে কোনটি ঘটছে তা আমি নিশ্চিত নই।’
এক্সে আরেক ব্যবহারকারী অরোরার ছবি পোস্ট করে বলেন, স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গকে আজ রাতে একটি ভিন্ন গ্রহ বলে মনে হয়েছে।
সূর্য থেকে বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত কণা (প্রোটন ও ইলেকট্রন) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে গ্যাসের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, তখন একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎচুম্বক) রেডিয়েশন আকাশে দেখা যায়। এর মাধ্যমে আকাশে সবুজাভাব বা নিয়ন আলো দেখা যায়। উত্তর গোলার্ধে এই কার্যকলাপের বেশির ভাগই অরোরা ওভাল নামে পরিচিত একটি ব্যান্ডের মধ্যে সংঘটিত হয়, যা ৬০ ও ৭৫ ডিগ্রির অক্ষাংশজুড়ে থাকে। যখন সূর্যের কার্যকলাপ শক্তিশালী হয়, তখন এটি একটি বৃহত্তর এলাকায় প্রসারিত হয়। এর জন্য অরোরা মাঝে মাঝে আরও দক্ষিণে দেখা যায়।
গত শুক্রবার ভূচুম্বকীয় ঝড়ের সতর্কতা জারি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ)। এটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পৃথিবীর কক্ষপথে মহাকাশযানের অপারেটরদের সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছে। ঝড়টি আলাবামা ও উত্তর ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত দক্ষিণে অরোরা তৈরি করতে পারে।
এনওএএর মহাকাশ আবহাওয়া কেন্দ্রের বিজ্ঞানী রব স্টিনবার্গ বলেছেন, ‘অরোরা দেখার জন্য পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের কিছুই করতে হবে না। এটি মহাকাশের একটি উপহার।
এনওএএ বলছে, সানস্পট ক্লাস্টার বা সূর্যের দাগের গুচ্ছ থেকে গত বুধবার বেশ কয়েকটি মাঝারি থেকে শক্তিশালী সৌর শিখা ছড়িয়ে পড়ায় বিরল ঘটনাটি ঘটেছে। তাই আলোগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে আরও দক্ষিণে দেখা যাচ্ছে।
স্টিনবার্গ এবং তার সহকর্মীরা বলেন, খালি চোখের চেয়ে ফোনের ক্যামেরা দিয়ে অরোরা ভালোভাবে দেখা যাবে। কারণ খালি চোখের চেয়ে ক্যামেরা ভালোভাবে আলো শনাক্ত করতে পারে।
সৌরঝড় শেষ হয়ে গেলেও জিপিএস স্যাটেলাইট ও গ্রাউন্ড রিসিভারের মধ্যে সিগন্যাল বা সংকেতের বিঘ্ন ঘটতে পারে। কিন্তু অনেক নেভিগেশন স্যাটেলাইট আছে, যেখানে এসব বিভ্রাট দীর্ঘস্থায়ী হবে না। ১১ বছরের সৌর চক্র সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল অবস্থায় থাকায় এই সৌর চুম্বকীয় কার্যকলাপ বেড়েছে।
ভালোমতো অরোরা দেখার জন্য সর্বনিম্ন আলোকদূষণসহ একটি জায়গা খুঁজে উত্তর দিকে তাকানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বলেন, অরোরা দেখার জন্য তাদের এত কষ্ট করতে হয়নি।
এক্সের পোস্টে একজন বলেন, ‘প্রত্যেকের শেয়ার করা অরোরা ছবিগুলো সুন্দর। এমন ভালো জিনিস দীর্ঘদিন ধরে টুইটারে দেখেনি।’
নাসা বলেছে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা সাতজন মহাকাশচারীর জন্য ঝড়টি কোনো গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেনি। স্টিনবার্গের বলেন, সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় ছিল—রেডিয়েশনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া ও প্রয়োজনে ক্রুরা যেন সুরক্ষিত জায়গায় আশ্রয় নিতে পারেন।
এসব রেডিয়েশন নাসার কিছু উপগ্রহের জন্য হুমকি তৈরি করতে পারে। স্পেস এজেন্সির হেলিওফিজিক্স বিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক আন্টি পুলকিনেন বলেন, ক্ষতি এড়াতে প্রয়োজনে অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্রগুলো বন্ধ করা হবে। বেশ কয়েকটি সূর্যকেন্দ্রিক মহাকাশযান সূর্যের ক্রিয়াকলাপ পর্যবেক্ষণ করছিল।
পৃথিবীর অনন্য প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি হলো নর্দার্ন লাইটস (উত্তরের আলো) বা অরোরা বোরিয়ালিস। বাংলায় যাকে বলে মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা। যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও উত্তর গোলার্ধজুড়ে রাতের আকাশকে আলোকিত করেছে অরোরা বোরিয়ালিস। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সৌরঝড় আঘাত হানায় এবার স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা দক্ষিণেও অরোরা দেখা যাচ্ছে। সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
রাতের আকাশে যখন সবুজ কিংবা নিয়ন আলো ছেয়ে যায়, তখন তাকে নর্দার্ন লাইটস (উত্তরের আলো) বা অরোরা বোরিয়ালিস বলে। এ ঘটনা দেখার জন্য সবাই উচ্ছ্বসিত থাকে। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অরোরার ছবির সঙ্গে নিজেদের আবেগজড়িত কথাও তুলে ধরছেন যুক্তরাজ্য, ইউরোপ ও উত্তর গোলার্ধের বাসিন্দারা।
যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব উপকূলে হুইটলি উপসাগর, এসেক্স, কেমব্রিজশায়ার, বার্কশায়ারের ওকিংহাম, সাফোক, কেন্ট, হ্যাম্পশায়ার, লিভারপুলে এ ঘটনা দেখা যায়। এসেক্সের ক্যাথলিন কুনিয়া বলেছেন, ‘এটি দেখতে একেবারেই অসাধারণ ছিল।’
আয়ারল্যান্ডেও অরোরা দেখা গেছে। ডাবলিন ও কাউন্টি ক্লেয়ারের শ্যানন বিমানবন্দরের অরোরাসহ আকাশের ছবি পোস্ট করেছে দেশটির আবহাওয়া পরিষেবা ‘মেট এইরিয়ান’।
আয়ারল্যান্ডে দেখার খবর পাওয়া গেছে যেখানে আবহাওয়া পরিষেবা মেট ইরিয়ান ডাবলিন এবং কাউন্টি ক্লেয়ারের শ্যানন বিমানবন্দরের ওপরে আলোর ছবি পোস্ট করছে।
গত শুক্রবার মেট অফিসের মুখপাত্র বলেন, ‘যদিও রাত ছোট হওয়ায় অরোরা দেখার সময় সীমিত, তবে স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, উত্তর ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কিছু অংশে অরোরা দেখার একটি ভালো সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে শুক্রবার রাতে। সঠিক টুল থাকলে আরও দক্ষিণে থেকে অরোরা দেখা যাবে। শনিবার রাতেও অরোরা দেখা যেতে পারে। তবে এটি ঠিক কোথায় দেখা যাবে, সে সম্পর্কে জানতে আরও গবেষণা করতে হবে।’
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফরমের পোস্টে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞান শিক্ষক ডেভিড বয়েস বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে আমি কোনো ধর্মীয় অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি বা আমাকে কোনো এলিয়েন অপহরণ করেছে। আমার সঙ্গে কোনটি ঘটছে তা আমি নিশ্চিত নই।’
এক্সে আরেক ব্যবহারকারী অরোরার ছবি পোস্ট করে বলেন, স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গকে আজ রাতে একটি ভিন্ন গ্রহ বলে মনে হয়েছে।
সূর্য থেকে বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত কণা (প্রোটন ও ইলেকট্রন) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে গ্যাসের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, তখন একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎচুম্বক) রেডিয়েশন আকাশে দেখা যায়। এর মাধ্যমে আকাশে সবুজাভাব বা নিয়ন আলো দেখা যায়। উত্তর গোলার্ধে এই কার্যকলাপের বেশির ভাগই অরোরা ওভাল নামে পরিচিত একটি ব্যান্ডের মধ্যে সংঘটিত হয়, যা ৬০ ও ৭৫ ডিগ্রির অক্ষাংশজুড়ে থাকে। যখন সূর্যের কার্যকলাপ শক্তিশালী হয়, তখন এটি একটি বৃহত্তর এলাকায় প্রসারিত হয়। এর জন্য অরোরা মাঝে মাঝে আরও দক্ষিণে দেখা যায়।
গত শুক্রবার ভূচুম্বকীয় ঝড়ের সতর্কতা জারি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ)। এটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পৃথিবীর কক্ষপথে মহাকাশযানের অপারেটরদের সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছে। ঝড়টি আলাবামা ও উত্তর ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত দক্ষিণে অরোরা তৈরি করতে পারে।
এনওএএর মহাকাশ আবহাওয়া কেন্দ্রের বিজ্ঞানী রব স্টিনবার্গ বলেছেন, ‘অরোরা দেখার জন্য পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের কিছুই করতে হবে না। এটি মহাকাশের একটি উপহার।
এনওএএ বলছে, সানস্পট ক্লাস্টার বা সূর্যের দাগের গুচ্ছ থেকে গত বুধবার বেশ কয়েকটি মাঝারি থেকে শক্তিশালী সৌর শিখা ছড়িয়ে পড়ায় বিরল ঘটনাটি ঘটেছে। তাই আলোগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে আরও দক্ষিণে দেখা যাচ্ছে।
স্টিনবার্গ এবং তার সহকর্মীরা বলেন, খালি চোখের চেয়ে ফোনের ক্যামেরা দিয়ে অরোরা ভালোভাবে দেখা যাবে। কারণ খালি চোখের চেয়ে ক্যামেরা ভালোভাবে আলো শনাক্ত করতে পারে।
সৌরঝড় শেষ হয়ে গেলেও জিপিএস স্যাটেলাইট ও গ্রাউন্ড রিসিভারের মধ্যে সিগন্যাল বা সংকেতের বিঘ্ন ঘটতে পারে। কিন্তু অনেক নেভিগেশন স্যাটেলাইট আছে, যেখানে এসব বিভ্রাট দীর্ঘস্থায়ী হবে না। ১১ বছরের সৌর চক্র সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল অবস্থায় থাকায় এই সৌর চুম্বকীয় কার্যকলাপ বেড়েছে।
ভালোমতো অরোরা দেখার জন্য সর্বনিম্ন আলোকদূষণসহ একটি জায়গা খুঁজে উত্তর দিকে তাকানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বলেন, অরোরা দেখার জন্য তাদের এত কষ্ট করতে হয়নি।
এক্সের পোস্টে একজন বলেন, ‘প্রত্যেকের শেয়ার করা অরোরা ছবিগুলো সুন্দর। এমন ভালো জিনিস দীর্ঘদিন ধরে টুইটারে দেখেনি।’
নাসা বলেছে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা সাতজন মহাকাশচারীর জন্য ঝড়টি কোনো গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেনি। স্টিনবার্গের বলেন, সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় ছিল—রেডিয়েশনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া ও প্রয়োজনে ক্রুরা যেন সুরক্ষিত জায়গায় আশ্রয় নিতে পারেন।
এসব রেডিয়েশন নাসার কিছু উপগ্রহের জন্য হুমকি তৈরি করতে পারে। স্পেস এজেন্সির হেলিওফিজিক্স বিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক আন্টি পুলকিনেন বলেন, ক্ষতি এড়াতে প্রয়োজনে অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্রগুলো বন্ধ করা হবে। বেশ কয়েকটি সূর্যকেন্দ্রিক মহাকাশযান সূর্যের ক্রিয়াকলাপ পর্যবেক্ষণ করছিল।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে