চাঁদে বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক মহাকাশযান পাঠিয়ে ইতিহাস গড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনভিত্তিক ইনটুইটিভ মেশিনসের মহাকাশযান আইএম-১ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে। গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একই সঙ্গে এই মহাকাশযানটি সেখানে ‘ওডেসিয়াস’ নামে একটি রোবটকেও নামিয়ে দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইনটুইটিভ মেশিনসের ফ্লাইট ডাইরেক্টর টিম ক্রেইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আপনাদের যা নিশ্চিত করতে পারি তা হলো, আমাদের মেশিনটি চাঁদের পৃষ্ঠে আছে এবং সেখান থেকে আমাদের তথ্য পাঠাচ্ছে।’
বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক যাত্রা হিসেবেই নয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের চন্দ্র অভিযানের ইতিহাসেই একটি নতুন মাইলফলক। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র এর আগে চাঁদে সর্বশেষ মহাকাশযান পাঠিয়েছিল ১৯৭২ সালে। এরপর দীর্ঘ ৫০ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এর পর যুক্তরাষ্ট্র আর কোনো চন্দ্র অভিযান পরিচালনা করেনি।
ইনটুইটিভ মেশিনস-১ এ ওডিসিয়াস নামে রোবট আছে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসারও বেশ কিছু যন্ত্রপাতি আছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাসার প্রশাসক বিল নেলসন। আইএম-১ এর চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করার বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছে একে ‘মাহেন্দ্রক্ষণ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
বিল নেলসন বলেন, ‘আজ মানবেতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান—একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান—মহাকাশ যাত্রায় নেতৃত্ব দিয়েছে এবং সেখানে পৌঁছে গেছে এবং আজ সেই দিন যা নাসার সঙ্গে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অংশীদারত্বের নিদর্শন তুলে ধরে।’
আইএম-১ মহাকাশযানটি যেখানে অবতরণ করেছে তা ম্যালাপার্ট নামে পরিচিত ৫ কিলোমিটার উঁচু পর্বতমালার একটি উপত্যকা। এই মহাকাশযানটি নাসার ৬ বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র নিয়ে গেছে। এই মিশনের মূল গবেষণার বিষয় হবে চন্দ্রপৃষ্ঠে ধূলিকণার আচরণ বোঝা। এই মহাকাশযানে সেলফি তোলার একটি সুবিধা রাখা হয়েছে।
ওডিসিয়াস একটি ১৩ ফুট লম্বা নোভা-সি ল্যান্ডার। এটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কেপ কেনাভিরাল নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ল্যান্ডারটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের একটি ফ্যালকন-৯ রকেট এ যাত্রা শুরু করে। নাসা-স্পেসএক্সের লাইভ ভিডিওতে দেখা গেছে, ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূলে অন্ধকার আকাশে উড্ডয়ন করেছে রকেটটি।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও জাপান চাঁদে মহাকাশ পাঠাতে সফল হয়।
চাঁদে বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক মহাকাশযান পাঠিয়ে ইতিহাস গড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনভিত্তিক ইনটুইটিভ মেশিনসের মহাকাশযান আইএম-১ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে। গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একই সঙ্গে এই মহাকাশযানটি সেখানে ‘ওডেসিয়াস’ নামে একটি রোবটকেও নামিয়ে দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইনটুইটিভ মেশিনসের ফ্লাইট ডাইরেক্টর টিম ক্রেইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আপনাদের যা নিশ্চিত করতে পারি তা হলো, আমাদের মেশিনটি চাঁদের পৃষ্ঠে আছে এবং সেখান থেকে আমাদের তথ্য পাঠাচ্ছে।’
বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক যাত্রা হিসেবেই নয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের চন্দ্র অভিযানের ইতিহাসেই একটি নতুন মাইলফলক। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র এর আগে চাঁদে সর্বশেষ মহাকাশযান পাঠিয়েছিল ১৯৭২ সালে। এরপর দীর্ঘ ৫০ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এর পর যুক্তরাষ্ট্র আর কোনো চন্দ্র অভিযান পরিচালনা করেনি।
ইনটুইটিভ মেশিনস-১ এ ওডিসিয়াস নামে রোবট আছে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসারও বেশ কিছু যন্ত্রপাতি আছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাসার প্রশাসক বিল নেলসন। আইএম-১ এর চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করার বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছে একে ‘মাহেন্দ্রক্ষণ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
বিল নেলসন বলেন, ‘আজ মানবেতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান—একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান—মহাকাশ যাত্রায় নেতৃত্ব দিয়েছে এবং সেখানে পৌঁছে গেছে এবং আজ সেই দিন যা নাসার সঙ্গে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অংশীদারত্বের নিদর্শন তুলে ধরে।’
আইএম-১ মহাকাশযানটি যেখানে অবতরণ করেছে তা ম্যালাপার্ট নামে পরিচিত ৫ কিলোমিটার উঁচু পর্বতমালার একটি উপত্যকা। এই মহাকাশযানটি নাসার ৬ বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র নিয়ে গেছে। এই মিশনের মূল গবেষণার বিষয় হবে চন্দ্রপৃষ্ঠে ধূলিকণার আচরণ বোঝা। এই মহাকাশযানে সেলফি তোলার একটি সুবিধা রাখা হয়েছে।
ওডিসিয়াস একটি ১৩ ফুট লম্বা নোভা-সি ল্যান্ডার। এটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কেপ কেনাভিরাল নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ল্যান্ডারটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের একটি ফ্যালকন-৯ রকেট এ যাত্রা শুরু করে। নাসা-স্পেসএক্সের লাইভ ভিডিওতে দেখা গেছে, ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূলে অন্ধকার আকাশে উড্ডয়ন করেছে রকেটটি।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও জাপান চাঁদে মহাকাশ পাঠাতে সফল হয়।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে