নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
র্যাব যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি, সরকারের এমন বক্তব্যে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে আবদুর রব বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশের এলিট ফোর্স অন্য দেশের পরিকল্পনায় পরিচালিত হতে পারে না। এটা খুবই বিব্রতকর এবং অমর্যদাকর, এতে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ন হয়।
র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিপর্যয়কে সরকার কূটনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে না পেরে যুক্তরাষ্ট্রকে ভর্ৎসনা করার মতো অকূটনীতিসূলভ আচরণ করেছে। র্যাবের কার্যক্রমের সব দায়-দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিয়ে সরকার নিজের দায়মুক্তির পথ খুঁজতে চাচ্ছে বলে বিবৃতিতে মন্তব্য করেন আব্দুর রব।
আবদুর রব বলেন, ‘রাষ্ট্র যদি স্বীয় স্বার্থে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বা প্রতিষ্ঠান এবং কাঠামোর ওপর আইনি নির্দেশ বা সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন করতে না পারে তাহলে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নস্যাৎ হয়ে যায়, পরিশেষে রাষ্ট্র ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় আমাদের অস্তিত্বের স্বার্থেই এসব বিষয়ে অনেক বেশি সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মনে রাখা উচিত, অপরাধমুক্ত সমাজ গঠনে ‘র্যাব’ কোনো যৌক্তিক সমাধান নয়। মূলত যে আর্থসামাজিক কারণে অপরাধসমূহ সংঘটিত হচ্ছে তা নিরসনে বিদ্যমান উপনিবেশিক শাসনব্যবস্থা অকার্যকর। স্বাধীন দেশের উপযোগী রাষ্ট্রকাঠামো প্রবর্তনই হচ্ছে এর সমাধান। র্যাব গঠনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের মূল সংকটকে উপেক্ষা করা হয়েছে মাত্র। শুধু তাই নয়, র্যাব আজ মানবাধিকার লংঘনের দায়েও অভিযুক্ত।
আবদুর রব বলেন, প্রচলিত নিপীড়নমূলক উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তে স্বাধীন দেশের উপযোগী রাষ্ট্রকাঠামো প্রবর্তনের লক্ষ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের সকল পর্যায়ে শ্রম, কর্ম ও পেশার প্রতিনিধি সমন্বয়ে সমাজের সকল অংশীজনের অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়নে দেশবাসীর প্রতি গণজাগরণ গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শে র্যাব সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা যেমন প্রশিক্ষণ দিয়েছে, র্যাব সেভাবেই কাজ করেছে।
র্যাব যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি, সরকারের এমন বক্তব্যে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে আবদুর রব বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশের এলিট ফোর্স অন্য দেশের পরিকল্পনায় পরিচালিত হতে পারে না। এটা খুবই বিব্রতকর এবং অমর্যদাকর, এতে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ন হয়।
র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিপর্যয়কে সরকার কূটনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে না পেরে যুক্তরাষ্ট্রকে ভর্ৎসনা করার মতো অকূটনীতিসূলভ আচরণ করেছে। র্যাবের কার্যক্রমের সব দায়-দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিয়ে সরকার নিজের দায়মুক্তির পথ খুঁজতে চাচ্ছে বলে বিবৃতিতে মন্তব্য করেন আব্দুর রব।
আবদুর রব বলেন, ‘রাষ্ট্র যদি স্বীয় স্বার্থে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বা প্রতিষ্ঠান এবং কাঠামোর ওপর আইনি নির্দেশ বা সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন করতে না পারে তাহলে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নস্যাৎ হয়ে যায়, পরিশেষে রাষ্ট্র ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় আমাদের অস্তিত্বের স্বার্থেই এসব বিষয়ে অনেক বেশি সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মনে রাখা উচিত, অপরাধমুক্ত সমাজ গঠনে ‘র্যাব’ কোনো যৌক্তিক সমাধান নয়। মূলত যে আর্থসামাজিক কারণে অপরাধসমূহ সংঘটিত হচ্ছে তা নিরসনে বিদ্যমান উপনিবেশিক শাসনব্যবস্থা অকার্যকর। স্বাধীন দেশের উপযোগী রাষ্ট্রকাঠামো প্রবর্তনই হচ্ছে এর সমাধান। র্যাব গঠনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের মূল সংকটকে উপেক্ষা করা হয়েছে মাত্র। শুধু তাই নয়, র্যাব আজ মানবাধিকার লংঘনের দায়েও অভিযুক্ত।
আবদুর রব বলেন, প্রচলিত নিপীড়নমূলক উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তে স্বাধীন দেশের উপযোগী রাষ্ট্রকাঠামো প্রবর্তনের লক্ষ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের সকল পর্যায়ে শ্রম, কর্ম ও পেশার প্রতিনিধি সমন্বয়ে সমাজের সকল অংশীজনের অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়নে দেশবাসীর প্রতি গণজাগরণ গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শে র্যাব সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা যেমন প্রশিক্ষণ দিয়েছে, র্যাব সেভাবেই কাজ করেছে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৭ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৮ ঘণ্টা আগে