নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের আসনে জাতীয় পার্টিই বসবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (এমপি) স্বতন্ত্রই আছে। আর দল যদি বলেন তাহলে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
সংসদে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জিতেছে আর স্বতন্ত্ররা জিতছে ৬২ আসনে—এমন পরিস্থিতিতে বিরোধী দল কে হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন করেন, বিরোধী দল কে হওয়া উচিত? পরে সাংবাদিকেরা বলেন, দ্বিতীয় বৃহত্তম দলের হওয়া উচিত। এ সময় কাদের বলেন, তাহলে ধরে নিন তারাই হচ্ছে।
বিরোধী দলের ভূমিকা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সব দলই তো মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে থাকতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের দল, তারা তো স্বাধীনতার বিপক্ষে। যে মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না, সে স্বাধীনতায়ও বিশ্বাস করে না। কাজেই ওইরকম বিরোধিতা আমরা চাই না। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে সংসদে বিকৃত করবে, এমন আমরা প্রত্যাশা করি না।’
সরকারের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার অঙ্গীকারের প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী সব মন্ত্রণালয়কে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি এটা নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। এটা তো এক দিন দুই দিনের ব্যাপার নয়। খুব দ্রুত এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সবাই দেখতে পারবে।
রাজনীতিতে বিএনপিকে মিস করেন কি না এর জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তারা বড় বড় সমাবেশ করেছে, মিছিল করেছে, তাদের আমি দুর্বল বলে উড়িয়ে দিতে চাই না। আন্দোলনের ব্যাপারে তারা সাবজেক্টিভ প্রস্তুতি গড়ে তুলতে পারেনি। তারা আগুন সন্ত্রাসের মতো জঘন্য সন্ত্রাসী পথ বেছে নিয়েছে সরকার পতনের জন্য। তারা কতগুলো ট্রাজিক ঘটনা ঘটিয়েছে। এতে সরকারের কোনো লাভ হয়নি। তাদের কি লাভ হয়েছে জানি না, তারাই জানে।’
নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ও উন্মুক্ত রাখাতে দলের ক্ষতি হচ্ছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে অনেক কিছু ওপেন করে দেওয়ার পরেও নৌকার জনপ্রিয়তা নৌকার জায়গায় রয়েছে। নির্বাচনের ২২৩টি আসন নৌকা পেয়েছে, তাহলে কীভাবে আপনি মনে করেন নৌকার জনপ্রিয়তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জনমতের প্রতিফলন ২২৩ সিটে নৌকার জয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংঘাত সহিংসতা আমাদের দেশে হয়। কখনো বেশি কখনো কম। এবার নির্বাচনে খুব কি রক্তক্ষয় ঘটনা ঘটেছে? কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের আসনে জাতীয় পার্টিই বসবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (এমপি) স্বতন্ত্রই আছে। আর দল যদি বলেন তাহলে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
সংসদে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জিতেছে আর স্বতন্ত্ররা জিতছে ৬২ আসনে—এমন পরিস্থিতিতে বিরোধী দল কে হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন করেন, বিরোধী দল কে হওয়া উচিত? পরে সাংবাদিকেরা বলেন, দ্বিতীয় বৃহত্তম দলের হওয়া উচিত। এ সময় কাদের বলেন, তাহলে ধরে নিন তারাই হচ্ছে।
বিরোধী দলের ভূমিকা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সব দলই তো মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে থাকতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের দল, তারা তো স্বাধীনতার বিপক্ষে। যে মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না, সে স্বাধীনতায়ও বিশ্বাস করে না। কাজেই ওইরকম বিরোধিতা আমরা চাই না। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে সংসদে বিকৃত করবে, এমন আমরা প্রত্যাশা করি না।’
সরকারের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার অঙ্গীকারের প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী সব মন্ত্রণালয়কে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি এটা নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। এটা তো এক দিন দুই দিনের ব্যাপার নয়। খুব দ্রুত এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সবাই দেখতে পারবে।
রাজনীতিতে বিএনপিকে মিস করেন কি না এর জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তারা বড় বড় সমাবেশ করেছে, মিছিল করেছে, তাদের আমি দুর্বল বলে উড়িয়ে দিতে চাই না। আন্দোলনের ব্যাপারে তারা সাবজেক্টিভ প্রস্তুতি গড়ে তুলতে পারেনি। তারা আগুন সন্ত্রাসের মতো জঘন্য সন্ত্রাসী পথ বেছে নিয়েছে সরকার পতনের জন্য। তারা কতগুলো ট্রাজিক ঘটনা ঘটিয়েছে। এতে সরকারের কোনো লাভ হয়নি। তাদের কি লাভ হয়েছে জানি না, তারাই জানে।’
নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ও উন্মুক্ত রাখাতে দলের ক্ষতি হচ্ছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে অনেক কিছু ওপেন করে দেওয়ার পরেও নৌকার জনপ্রিয়তা নৌকার জায়গায় রয়েছে। নির্বাচনের ২২৩টি আসন নৌকা পেয়েছে, তাহলে কীভাবে আপনি মনে করেন নৌকার জনপ্রিয়তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জনমতের প্রতিফলন ২২৩ সিটে নৌকার জয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংঘাত সহিংসতা আমাদের দেশে হয়। কখনো বেশি কখনো কম। এবার নির্বাচনে খুব কি রক্তক্ষয় ঘটনা ঘটেছে? কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে।’
মিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
২০ ঘণ্টা আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
২০ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
২০ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার প্রয়োজন, মানসিক সংস্কার প্রয়োজন। এটাই আমাদের সামাজিক আন্দোলন হওয়া উচিত। সমাজ, রাষ্ট্র—এমনকি দলকেও প্রতিদিনই সংস্কারের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠন করতে পারব।’
২১ ঘণ্টা আগে