নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের।
বিদ্যমান সংস্কার নির্বাচনের আগেই সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিশের মহাসচিব। তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধন অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যায়, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারে। আমরা গণপরিষদের পক্ষে না। আমরা মনে করি, প্রয়োজনীয় সংস্কার দশ মাসে করা সম্ভব।
আবদুল কাদের বলেন, ‘আমরা ১৬৬টি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের মধ্যে ১৪০টিতে ঐকমত্য পোষণ করেছি। ঐকমত্য হয়নি ১০টিতে। আর ১৬টিতে আংশিকভাবে একমত।’
তিনি বলেন, সংবিধানে মহান আল্লার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। বহুত্ববাদ (সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব) বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৪০০ আসনেই নারীদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেছি। সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছরের পক্ষে মত দিয়েছি। উচ্চকক্ষে (সিনেটে) সংখ্যানুপাতিক ১ শতাংশ ভোটের ভিত্তিতে আসন বণ্টনের অনুরোধ করেছি।
বহুত্ববাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বলেছি গণতন্ত্রই এনাফ, ওনারা অনেক যুক্তি দিয়েছিলেন। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদায় থাকলে সমাজে কোনো ধরনের বিভেদ থাকে না। বহুত্ববাদের কোনো প্রয়োজন নাই।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব বলেন, দ্বিমতের বিষয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছি। আমরা চেষ্টা করেছি, ওনারা চেষ্টা করেছেন, একপর্যায়ে এসে আলোচনা ড্র হয়েছে। আরও সময় লাগবে। কিছু বিষয়ে ওনারা বলেছেন বিবেচনা করবেন, আমরাও বলেছি কিছু বিষয়ে আমরাও বিবেচনা করব। কৌশলগত কিছু বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হলে আমরা আপত্তি করব না।
তিনি বলেন, ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে বিধান থাকতে হবে। এটা সামাজিক ধর্মীয় স্থিতিশীলতা রাখার জন্য। এখানে ধর্মবিরোধী আইন করা হলে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার সময় লিখে দিত, কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন করা হবে না। এটা ৭০-এও বলছিল, গত নির্বাচনেও বলছিল। এটা তারা বরাবরই বলে, কিন্তু অনুশীলন করে না।
আওয়ামী লীগ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে আব্দুল কাদের বলেন, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসর যারা, আগামী নির্বাচনে তাদের আসার সুযোগ নাই। তাদের বিচার করতে হবে। বিচারের পরে কেউ যদি নিরপরাধ প্রমাণিত হয়, তখন আসতে পারে। এই মুহূর্তে কোনো সুযোগ নাই। অনেকের মতো আমরাও আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার বিষয়ে রাজি না। কারণ তারা এখনো ক্ষমা চায়নি। দলটি খুন করল, মানুষ মারল, ছাত্র মারল তাদের বিচার করা প্রয়োজন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ সংলাপে অংশ নেয়।

রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে আজ বুধবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ‘শহীদ জিয়া: শ্রমিক জাগরণ, উৎপাদন ও উন্নয়ন শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে যাঁদের মনোনীত করা হবে, তাঁদের বিজয়ী করার জন্য সবাই মিলে কাজ করতে হবে। ৩১ দফা যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা বলা আছে। শ্রমিকদের কথা বিশেষ করে বলা আছে। আমরা যদি এই পরিবর্তন আমাদের পক্ষে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে আমাদের আকাঙ্ক্ষার অনেক কিছুই পূরণ হবে।’
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, শিশুদের উন্নয়ন, কৃষি, শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সর্বস্তরের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন সবার জন্য উন্নয়ন—কিছু মানুষের জন্য নয়। কিন্তু আজ দেশে অসম উন্নয়ন চলছে। কেউ কোটি টাকার মালিক হচ্ছেন, আবার কেউ দিন দিন দরিদ্র হচ্ছেন—এটা শহীদ জিয়ার চাওয়া বাংলাদেশ নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে আজ বুধবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ‘শহীদ জিয়া: শ্রমিক জাগরণ, উৎপাদন ও উন্নয়ন শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে যাঁদের মনোনীত করা হবে, তাঁদের বিজয়ী করার জন্য সবাই মিলে কাজ করতে হবে। ৩১ দফা যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা বলা আছে। শ্রমিকদের কথা বিশেষ করে বলা আছে। আমরা যদি এই পরিবর্তন আমাদের পক্ষে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে আমাদের আকাঙ্ক্ষার অনেক কিছুই পূরণ হবে।’
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, শিশুদের উন্নয়ন, কৃষি, শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সর্বস্তরের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন সবার জন্য উন্নয়ন—কিছু মানুষের জন্য নয়। কিন্তু আজ দেশে অসম উন্নয়ন চলছে। কেউ কোটি টাকার মালিক হচ্ছেন, আবার কেউ দিন দিন দরিদ্র হচ্ছেন—এটা শহীদ জিয়ার চাওয়া বাংলাদেশ নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
২২ মার্চ ২০২৫
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি ঘটনায় অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং ওই ঘটনায় তাঁর আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে আমাদের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাঁকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সাথে তাঁকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তার যথাযথ ব্যাখ্যা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি ঘটনায় অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং ওই ঘটনায় তাঁর আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে আমাদের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাঁকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সাথে তাঁকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তার যথাযথ ব্যাখ্যা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
২২ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
২২ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।

সংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ যুক্ত করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে খেলাফত মজলিশ। সেই সঙ্গে ইসলামের স্পষ্ট বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না, তা সংবিধানে যুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে দলটি। এ ছাড়া গণপরিষদ নির্বাচনের পরিবর্তনে সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে তারা।
২২ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে