দিনাজপুর প্রতিনিধি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা এই দেশের গণতন্ত্রকে, নির্বাচনব্যবস্থাকে একটা তামাশায় পরিণত করেছে। গোটা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। অথচ ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতাযুদ্ধ করেছিলাম একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য।’
আজ বুধবার বিকেলে দিনাজপুরের ইনস্টিটিউট মাঠে রংপুর বিভাগীয় পদযাত্রা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
দিনাজপুরের মানুষ সংগ্রামী মানুষ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগ গোটা জাতিকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলেছে। এই আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসের রাজনীতি করছে। আগুনের রাজনীতি করে হামলার রাজনীতি করে গায়ের জোরে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তারা ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৪ জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে সংসদে নিয়ে গেছে। ২০১৮ সালে আগের রাতে ভোট করেছে। আওয়ামী লীগ কাউকেই সহ্য করতে পারে না, এমনকি হিরো আলমকেও সহ্য করতে পারে না। কী লজ্জা, কী লজ্জা। বেচারা হিরো আলম ভেবেছিল বোধ হয় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। কিন্তু বেচারা জানে না এটা আওয়ামী লীগ।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এই সমাবেশকে বাধা দেওয়ার জন্য আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বহু চেষ্টা করেছে। হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে তারা আমাদের গাড়িবহরে হামলা করে বেশ কয়েকটি গাড়ি ভেঙে দিয়ে অসংখ্য নেতা-কর্মীকে আহত করেছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৫০-৬০ জন হাসপাতালে আছে।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সে আন্দোলনকে এভাবে ঠেকানো যাবে না। কারণ, এই আন্দোলন শুধু বিএনপির নয়, এই আন্দোলন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের আন্দোলন, তাদের মুক্তির আন্দোলন, বেঁচে থাকার আন্দোলন, ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলন।’
সাবেক মন্ত্রী ও বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন প্রয়াত খুরশীদ জাহান হকের নাম উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, হার্ট ফাউন্ডেশন, শিক্ষা বোর্ড—সবকিছুই করেছেন তিনি। অথচ এখন নাম পরিবর্তন করা হচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলোর।
পরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে পদযাত্রাটি শহরের লিলির মোড়, বুটিবাবুর মোড়, নিমতলা মোড়, মডার্ন মোড় হয়ে আবার দিনাজপুর ইনস্টিটিউটে গিয়ে এটি শেষ হয়। পদযাত্রায় রংপুর বিভাগের ১০টি সাংগঠনিক জেলার ১০ সহস্রাধিক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হাসান জাফির তুহিনের সভাপতিত্বে এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুল হাবীব দুলু, শিমুল বিশ্বাস, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন দুলালসহ রংপুর বিভাগের নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা এই দেশের গণতন্ত্রকে, নির্বাচনব্যবস্থাকে একটা তামাশায় পরিণত করেছে। গোটা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। অথচ ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতাযুদ্ধ করেছিলাম একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য।’
আজ বুধবার বিকেলে দিনাজপুরের ইনস্টিটিউট মাঠে রংপুর বিভাগীয় পদযাত্রা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
দিনাজপুরের মানুষ সংগ্রামী মানুষ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগ গোটা জাতিকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলেছে। এই আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসের রাজনীতি করছে। আগুনের রাজনীতি করে হামলার রাজনীতি করে গায়ের জোরে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তারা ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৪ জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে সংসদে নিয়ে গেছে। ২০১৮ সালে আগের রাতে ভোট করেছে। আওয়ামী লীগ কাউকেই সহ্য করতে পারে না, এমনকি হিরো আলমকেও সহ্য করতে পারে না। কী লজ্জা, কী লজ্জা। বেচারা হিরো আলম ভেবেছিল বোধ হয় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। কিন্তু বেচারা জানে না এটা আওয়ামী লীগ।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এই সমাবেশকে বাধা দেওয়ার জন্য আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বহু চেষ্টা করেছে। হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে তারা আমাদের গাড়িবহরে হামলা করে বেশ কয়েকটি গাড়ি ভেঙে দিয়ে অসংখ্য নেতা-কর্মীকে আহত করেছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৫০-৬০ জন হাসপাতালে আছে।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সে আন্দোলনকে এভাবে ঠেকানো যাবে না। কারণ, এই আন্দোলন শুধু বিএনপির নয়, এই আন্দোলন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের আন্দোলন, তাদের মুক্তির আন্দোলন, বেঁচে থাকার আন্দোলন, ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলন।’
সাবেক মন্ত্রী ও বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন প্রয়াত খুরশীদ জাহান হকের নাম উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, হার্ট ফাউন্ডেশন, শিক্ষা বোর্ড—সবকিছুই করেছেন তিনি। অথচ এখন নাম পরিবর্তন করা হচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলোর।
পরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে পদযাত্রাটি শহরের লিলির মোড়, বুটিবাবুর মোড়, নিমতলা মোড়, মডার্ন মোড় হয়ে আবার দিনাজপুর ইনস্টিটিউটে গিয়ে এটি শেষ হয়। পদযাত্রায় রংপুর বিভাগের ১০টি সাংগঠনিক জেলার ১০ সহস্রাধিক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হাসান জাফির তুহিনের সভাপতিত্বে এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুল হাবীব দুলু, শিমুল বিশ্বাস, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন দুলালসহ রংপুর বিভাগের নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর নতুন বাংলাদেশ গড়তে গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের উদ্যোগ নিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই ঘোষণাপত্র তৈরির আশ্বাস দেওয়ায় তখন সে কর্মসূচি স্থগিত করে সংগঠনটি। কিন্তু এরপর ৬
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শতভাগ প্রস্তাবের সঙ্গে সব পক্ষের একমত হওয়ার বিষয়ে চাপাচাপির যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, যে বিষয়গুলোতে সব দল একমত হবে, সেগুলো নিয়েই জুলাই সনদ বা জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা থাকলেও এখন সব বিষয়ে ঐকমত্যের জন্য বাধ্য
৩ ঘণ্টা আগেক্ষমতায় এসে শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। এতে অংশ নেবেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৬ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার মুরাদনগরে সনাতন ধর্মাবলম্বী প্রবাসীর স্ত্রীকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার (২৯ জুন) এক বিবৃতিতে ওই ঘটনাকে ‘নির্মম কলঙ্কজনক ঘৃণ্য’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে