নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির মতো গুপ্ত হত্যা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও, তালতলা ও শ্যামলী এলাকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার গণসংযোগ শুরুর আগে গণমাধ্যমে এমন অভিযোগ করেন নানক। এর আগে তালতলার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে থেকে ষষ্ঠ দিনের প্রচারণা শুরু করেন নৌকার এই প্রার্থী।
নানক বলেন, বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যেভাবে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই বিএনপি-জামায়াত রয়েছে। উৎসবের নির্বাচনে বিএনপি বাধা সৃষ্টি করছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন তিনি।
নানকের বিপুল কর্মী ও সমর্থক ওই গণসংযোগে অংশ নেন। নৌকা নৌকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। একটি খোলা জিপে নানক জনসাধারণের উদ্দেশ্যে অভিবাদন জানান। পরে শতদল কমপ্লেক্স থেকে শোভাযাত্রাসহ পশ্চিম আগারগাঁও ঈদগাহ মাঠ এলাকায় যান তিনি। সেখানে এলাকাবাসী ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় আওয়ামী লীগের এই প্রার্থীকে। পরে সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালান নানক। পরে পশ্চিম আগারগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালান।
এর আগে ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে নির্বাচন নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন নানক। নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকার একটি আসনে প্রচারাভিযানে এসে দেখছি নির্বাচনে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই নির্বাচনী আসনে ২০০৮ সাল থেকে আমি দশ বছর জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। এই এলাকা মাদকের স্বর্গরাজ্য ও সন্ত্রাসপূর্ণ মুখ থুবড়ে পড়া এলাকা ছিল। এলাকায় পানির সংকট, জলাবদ্ধতা ও সুয়ারেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। এখানে বিএনপি বস্তি নামে একটি মাদকের পাইকারি বাজার ছিল। এলাকাটিতে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর আমি মাদক ও সন্ত্রাস সমূলে উৎপাটন করেছি। এলাকাটির পানির সমস্যার সমাধানসহ, মৌলিক সমস্যার সমাধান, মুখ থুবড়ে পড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়েছি। এই এলাকার আস্থার ঠিকানা, বিশ্বাসের জায়গা আমি। সেই আস্থা, বিশ্বাসের জায়গা থেকে মানুষ আমার কাছে কোনো প্রতিশ্রুতি চায় না। মানুষ জানে এই এলাকার উন্নয়নে আমি সর্বাত্মক নিজেকে নিয়োগ করব।’
বিএনপি অসহযোগ আন্দোলনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন কি না—এমন প্রশ্নে নানক বলেন, ‘বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই গেছে। মানুষ যখন নির্বাচনমুখী, তখন তারা নির্বাচনের বিপক্ষ শক্তি হয়ে দাঁড়িয়ে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন-নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।’
নানক বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে আমার নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই ভোট উৎসবে দেশের মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এই উৎসবে মাতোয়ারা যখন দেশের মানুষ, তখন বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করতে চায়।’
শেরেবাংলা নগর এলাকাকেন্দ্রিক নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, জানতে চাইলে নানক বলেন, ‘এই এলাকা সেকেন্ড ক্যাপিটাল খ্যাত বর্ধিঞ্চু এলাকা। এলাকাটিকে আমি তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করেছি। এলাকাটিতে আগে কোনো রাস্তাঘাট ছিল না। এখনো কমিউনিটি সেন্টারসহ বহুবিধ সমস্যা রয়েছে। সেই সমস্যাগুলো আমি সমাধান করব ইনশা আল্লাহ।’
বিএনপি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির মতো গুপ্ত হত্যা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও, তালতলা ও শ্যামলী এলাকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার গণসংযোগ শুরুর আগে গণমাধ্যমে এমন অভিযোগ করেন নানক। এর আগে তালতলার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে থেকে ষষ্ঠ দিনের প্রচারণা শুরু করেন নৌকার এই প্রার্থী।
নানক বলেন, বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যেভাবে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই বিএনপি-জামায়াত রয়েছে। উৎসবের নির্বাচনে বিএনপি বাধা সৃষ্টি করছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন তিনি।
নানকের বিপুল কর্মী ও সমর্থক ওই গণসংযোগে অংশ নেন। নৌকা নৌকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। একটি খোলা জিপে নানক জনসাধারণের উদ্দেশ্যে অভিবাদন জানান। পরে শতদল কমপ্লেক্স থেকে শোভাযাত্রাসহ পশ্চিম আগারগাঁও ঈদগাহ মাঠ এলাকায় যান তিনি। সেখানে এলাকাবাসী ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় আওয়ামী লীগের এই প্রার্থীকে। পরে সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালান নানক। পরে পশ্চিম আগারগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালান।
এর আগে ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে নির্বাচন নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন নানক। নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকার একটি আসনে প্রচারাভিযানে এসে দেখছি নির্বাচনে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই নির্বাচনী আসনে ২০০৮ সাল থেকে আমি দশ বছর জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। এই এলাকা মাদকের স্বর্গরাজ্য ও সন্ত্রাসপূর্ণ মুখ থুবড়ে পড়া এলাকা ছিল। এলাকায় পানির সংকট, জলাবদ্ধতা ও সুয়ারেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। এখানে বিএনপি বস্তি নামে একটি মাদকের পাইকারি বাজার ছিল। এলাকাটিতে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর আমি মাদক ও সন্ত্রাস সমূলে উৎপাটন করেছি। এলাকাটির পানির সমস্যার সমাধানসহ, মৌলিক সমস্যার সমাধান, মুখ থুবড়ে পড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়েছি। এই এলাকার আস্থার ঠিকানা, বিশ্বাসের জায়গা আমি। সেই আস্থা, বিশ্বাসের জায়গা থেকে মানুষ আমার কাছে কোনো প্রতিশ্রুতি চায় না। মানুষ জানে এই এলাকার উন্নয়নে আমি সর্বাত্মক নিজেকে নিয়োগ করব।’
বিএনপি অসহযোগ আন্দোলনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন কি না—এমন প্রশ্নে নানক বলেন, ‘বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই গেছে। মানুষ যখন নির্বাচনমুখী, তখন তারা নির্বাচনের বিপক্ষ শক্তি হয়ে দাঁড়িয়ে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন-নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।’
নানক বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে আমার নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই ভোট উৎসবে দেশের মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এই উৎসবে মাতোয়ারা যখন দেশের মানুষ, তখন বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করতে চায়।’
শেরেবাংলা নগর এলাকাকেন্দ্রিক নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, জানতে চাইলে নানক বলেন, ‘এই এলাকা সেকেন্ড ক্যাপিটাল খ্যাত বর্ধিঞ্চু এলাকা। এলাকাটিকে আমি তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করেছি। এলাকাটিতে আগে কোনো রাস্তাঘাট ছিল না। এখনো কমিউনিটি সেন্টারসহ বহুবিধ সমস্যা রয়েছে। সেই সমস্যাগুলো আমি সমাধান করব ইনশা আল্লাহ।’
সদ্য প্রয়াত লেখক ও গবেষক বদরুদ্দীন উমর বলেছেন, শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে এমনভাবে ব্যবহার করেছেন, যেন সেটি তার পারিবারিক সম্পত্তি। এই চেতনা একসময় কাজ করেছে—মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছে, আবেগে ভেসেছে। কিন্তু পরে দেখা গেছে, তার দমননীতি ও নির্যাতনের ফলে এই চেতনা ধরা পড়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅভ্যুত্থানের ফলে আওয়ামী লীগ শুধু ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হয়নি, তারা জনগণের বিশ্বাস থেকেও বিতাড়িত হয়েছে—আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে এ কথা বলেছিলেন সদ্য প্রয়াত লেখক, গবেষক ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর।
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও রাজবাড়ীতে কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, আগামী নির্বাচনের দিন যদি কোনো প্রার্থী পেশিশক্তি দেখিয়ে ব্যালট বাক্স নিয়ে যায়, পুলিশ কি সেই প্রার্থীকে বাধা দেবে?
৮ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৃত্য ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। নতুন প্রজন্মকে সৎ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগে