নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে পর দলীয় নেতা-কর্মীদের পরস্পরকে দোষারোপ ও অপরাধ খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করার আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ যৌথ সভা হয়।
সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা নির্বাচন করেছে, কেউ জয়ী হয়েছে, কেউ পারে নাই। সে ক্ষেত্রে আমি সকলকে অনুরোধ করব, একজন আরেকজনকে দোষারোপ করা বা কার কী অপরাধ—সেগুলো খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনটা যাতে না হয়, সে জন্য অনেক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র ছিল। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা নির্বাচন অনুষ্ঠিত করেছি। আমরা নির্বাচনে সব সময় মনোনয়ন দিই, মনোনয়ন দিয়েছি। আমাদের বড় দল, অনেকেই নির্বাচন করতে চায়, সেই জন্য নির্বাচনটাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম যে যারা করতে চায় করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দল ছাড়া আরও কয়েকটি দল অংশগ্রহণ করেছে। আমরা জনগণের যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা কাজের স্বীকৃতি হিসেবে। দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি, সেই ভোট দিয়েছে।’
পঁচাত্তর-পরবর্তী বাংলাদেশের জনগণ অবহেলিত ছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। এ সময় নির্বাসন থেকে দেশে ফিরে আসার কারণও উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আসার পরেই অবস্থার পরিবর্তন ঘটে। এখন বলতে পারি, মানুষের দুরবস্থা নেই। আমি বাংলাদেশ ঘুরে মানুষের অবস্থা দেখেছি। আমার নিজেরও অবস্থান ছিল—আমি যাব, দেখব আমার বাবার রক্ত নিয়ে, মায়ের রক্ত নিয়ে, ভাইয়ের রক্ত নিয়ে এ দেশের মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না। সাধারণ মানুষের জীবনের পরিবর্তন হয়নি। হয়েছিল তখনকার অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী এবং তাদের সৃষ্ট এলিট শ্রেণির। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে পর দলীয় নেতা-কর্মীদের পরস্পরকে দোষারোপ ও অপরাধ খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করার আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ যৌথ সভা হয়।
সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা নির্বাচন করেছে, কেউ জয়ী হয়েছে, কেউ পারে নাই। সে ক্ষেত্রে আমি সকলকে অনুরোধ করব, একজন আরেকজনকে দোষারোপ করা বা কার কী অপরাধ—সেগুলো খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনটা যাতে না হয়, সে জন্য অনেক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র ছিল। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা নির্বাচন অনুষ্ঠিত করেছি। আমরা নির্বাচনে সব সময় মনোনয়ন দিই, মনোনয়ন দিয়েছি। আমাদের বড় দল, অনেকেই নির্বাচন করতে চায়, সেই জন্য নির্বাচনটাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম যে যারা করতে চায় করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দল ছাড়া আরও কয়েকটি দল অংশগ্রহণ করেছে। আমরা জনগণের যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা কাজের স্বীকৃতি হিসেবে। দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি, সেই ভোট দিয়েছে।’
পঁচাত্তর-পরবর্তী বাংলাদেশের জনগণ অবহেলিত ছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। এ সময় নির্বাসন থেকে দেশে ফিরে আসার কারণও উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আসার পরেই অবস্থার পরিবর্তন ঘটে। এখন বলতে পারি, মানুষের দুরবস্থা নেই। আমি বাংলাদেশ ঘুরে মানুষের অবস্থা দেখেছি। আমার নিজেরও অবস্থান ছিল—আমি যাব, দেখব আমার বাবার রক্ত নিয়ে, মায়ের রক্ত নিয়ে, ভাইয়ের রক্ত নিয়ে এ দেশের মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না। সাধারণ মানুষের জীবনের পরিবর্তন হয়নি। হয়েছিল তখনকার অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী এবং তাদের সৃষ্ট এলিট শ্রেণির। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১০ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১৪ ঘণ্টা আগে