নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করছেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রয়াত কে ওম ওবায়েদুর রহমানের স্ত্রী অধ্যাপক শাহেদা ওবায়েদ। দলটির নাম ডেমোক্রেটিক রিফর্মস পার্টি (ডিআরপি)। আজ শনিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নতুন দল গঠনের কথা জানান।
তবে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলেও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না বলে জানিয়েছেন শাহেদা ওবায়েদ। শাহেদা ওবায়েদ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের মা এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান। নতুন দলের আহ্বায়ক হিসেবে থাকছেন তিনি।
এর আগে ‘গড়ব বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের আহ্বায়ক ছিলেন শিক্ষা ক্যাডারের সাবেক এই কর্মকর্তা। ২০১৯ সালে বিএনপির সমালোচনার মাধ্যমে সংগঠনটি আলোচনায় আসে।
দল গঠনের উদ্দেশ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘৩০-৩৫ বছর ধরে আপনারা সবাই জানেন দেশে দলীয়করণ, তারপরে পরিবারকরণ, বর্তমানে আমিকরণ...এসব ‘করণ’ থেকে আমরা দেশকে মুক্ত দেখতে চাই। আমরা যোগ্য মেধাবী দক্ষ দেশপ্রেমিক মানুষের মূল্যায়ন চাই। আজকে সেই উদ্দেশেই আমাদের পা রাখা।’
দল গঠন করলেও নির্বাচন না করার কথা জানিয়ে শাহেদা ওবায়েদ বলেন, ‘নির্বাচন হবে আরো পাঁচ বছর পরে। এখনো আমার শরীর খুব ভালো নেই, ভালো থাকি না। তারপরেও একটা চেষ্টা যদি একটা শুরু করে দেওয়া যায়। আমি নির্বাচন করব না। কিন্তু তারপরও আমি চাই, একটা শুরু হোক। আমি মনে করি, ভালো একটা শুরু হলে, ভালো কিছু লোক নিয়ে শুরু করতে পারলে নিশ্চয়ই আমরা এগিয়ে যেতে পারব।’
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে দল গঠনের উদ্দেশ্য এবং ঘোষণাপত্র পাঠ করেন নতুন দলের মহা-সমন্বয়ক অবসরপ্রাপ্ত মেজর আমীন আহমেদ আফসারী। তিনি বলেন, ‘আমরা গঠনতন্ত্র তৈরি করব এক মাসে। আগামী দিনগুলোতে দেশে গণতন্ত্র সংস্কার এবং পুনর্গঠনে মুখ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে চাই। ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দল আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত প্রয়োজন ও সময়ের দাবি। আমরা টিম লিডারশিপে বিশ্বাসী। উনার (শাহেদা ওবায়েদ) মত আরও মোট নয়জন সভাপতি থাকবেন এবং একজন কর্মীসহ মোট ১১ জনের সমন্বয়ে কমিটি হবে। আলোচনার ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নেবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাজিয়া চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, আফাজুল হক, কমরেড সাব্বির ও জাহাঙ্গীর আলম।
উল্লেখ্য, শাহেদা ওবায়েদ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ১৯৭৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ওবায়েদুর রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতিমন্ত্রী হন। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। পরে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন ও দলটির মহাসচিব হন।
নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করছেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রয়াত কে ওম ওবায়েদুর রহমানের স্ত্রী অধ্যাপক শাহেদা ওবায়েদ। দলটির নাম ডেমোক্রেটিক রিফর্মস পার্টি (ডিআরপি)। আজ শনিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নতুন দল গঠনের কথা জানান।
তবে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলেও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না বলে জানিয়েছেন শাহেদা ওবায়েদ। শাহেদা ওবায়েদ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের মা এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান। নতুন দলের আহ্বায়ক হিসেবে থাকছেন তিনি।
এর আগে ‘গড়ব বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের আহ্বায়ক ছিলেন শিক্ষা ক্যাডারের সাবেক এই কর্মকর্তা। ২০১৯ সালে বিএনপির সমালোচনার মাধ্যমে সংগঠনটি আলোচনায় আসে।
দল গঠনের উদ্দেশ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘৩০-৩৫ বছর ধরে আপনারা সবাই জানেন দেশে দলীয়করণ, তারপরে পরিবারকরণ, বর্তমানে আমিকরণ...এসব ‘করণ’ থেকে আমরা দেশকে মুক্ত দেখতে চাই। আমরা যোগ্য মেধাবী দক্ষ দেশপ্রেমিক মানুষের মূল্যায়ন চাই। আজকে সেই উদ্দেশেই আমাদের পা রাখা।’
দল গঠন করলেও নির্বাচন না করার কথা জানিয়ে শাহেদা ওবায়েদ বলেন, ‘নির্বাচন হবে আরো পাঁচ বছর পরে। এখনো আমার শরীর খুব ভালো নেই, ভালো থাকি না। তারপরেও একটা চেষ্টা যদি একটা শুরু করে দেওয়া যায়। আমি নির্বাচন করব না। কিন্তু তারপরও আমি চাই, একটা শুরু হোক। আমি মনে করি, ভালো একটা শুরু হলে, ভালো কিছু লোক নিয়ে শুরু করতে পারলে নিশ্চয়ই আমরা এগিয়ে যেতে পারব।’
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে দল গঠনের উদ্দেশ্য এবং ঘোষণাপত্র পাঠ করেন নতুন দলের মহা-সমন্বয়ক অবসরপ্রাপ্ত মেজর আমীন আহমেদ আফসারী। তিনি বলেন, ‘আমরা গঠনতন্ত্র তৈরি করব এক মাসে। আগামী দিনগুলোতে দেশে গণতন্ত্র সংস্কার এবং পুনর্গঠনে মুখ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে চাই। ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দল আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত প্রয়োজন ও সময়ের দাবি। আমরা টিম লিডারশিপে বিশ্বাসী। উনার (শাহেদা ওবায়েদ) মত আরও মোট নয়জন সভাপতি থাকবেন এবং একজন কর্মীসহ মোট ১১ জনের সমন্বয়ে কমিটি হবে। আলোচনার ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নেবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাজিয়া চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, আফাজুল হক, কমরেড সাব্বির ও জাহাঙ্গীর আলম।
উল্লেখ্য, শাহেদা ওবায়েদ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ১৯৭৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ওবায়েদুর রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতিমন্ত্রী হন। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। পরে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন ও দলটির মহাসচিব হন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে