লালমনিরহাট প্রতিনিধি
এবারের নির্বাচনে লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সমাজ কল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের বার্ষিক আয় ও জমি কমেছে। তবে ব্যাংকে জমা বেড়েছে। এ ছাড়া শেয়ার, সঞ্চয়পত্রে আমানত কমলেও মুনাফা বেড়েছে কয়েক গুণ।
হলফনামায় নুরুজ্জামান আহমেদ নিজেকে বিকম পাস এবং তামাক ব্যবসায়ী, কৃষি ও মৎস্যচাষি উল্লেখ করেছেন।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে অস্থাবর সম্পদের তালিকায় নগদ অর্থের পরিমাণ দেখিয়েছিলেন ১ কোটি ৪২ লাখ ৮২ হাজার ২১০ টাকা এবং ব্যাংকে জমা ১ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার ৫৮৩ টাকা। তবে দ্বাদশের হলফনামায় নগদ ৯৫ লাখ ৭৮ হাজার ২৫৪ টাকা দেখালেও ব্যাংকে জমা রয়েছে ২ কোটি ১৪ লাখ ৪ হাজার ৯৯৭ টাকা।
এ ছাড়া মন্ত্রী এবার পোস্টাল ও সঞ্চয়পত্রে স্থায়ী আমানত দেখিয়েছেন ২০ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ খাতে আমানত দেখিয়েছিলেন কোটি টাকার ওপরে। আর পোস্টাল ও সঞ্চয়পত্র থেকে এবার মুনাফা দেখিয়েছেন ৮ লাখ ৫৪ হাজার ৯০৬ টাকা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখান থেকে মুনাফা দেখিয়েছিলেন শূন্য।
স্থাবর সম্পদের বর্ণনায় কৃষিজমি ও মৎস্য খামার মিলে একাদশে ৬০ বিঘা জমি দেখানো হলেও এবার ১০ বিঘা জমি কমেছে মন্ত্রীর। দালান বা আবাসিক ভবন না থাকলেও ২০১৮ সালে রাজউকে ৩০ লাখ টাকার একটি প্লট রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। তবে এবার বাড়েনি প্লট বা আবাসিক ভবন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতোই এবারেও তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের নামে কোনো সম্পদ নেই উল্লেখ করেছেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী।
উৎস একই থাকলেও একাদশের তুলনায় এবার বার্ষিক আয় কমেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ তাঁর বার্ষিক আয় ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮৫৫ টাকা দেখিয়েছিলেন। কিন্তু এবার নির্বাচনের হলফনামায় তিনি বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩২ লাখ ৬ হাজার ৪০৬ টাকা।
একাদশে মন্ত্রী আয়ের বড় অংশ মৎস্য চাষ থেকে বছরে ১৩ লাখ ৫৭ হাজার ৫৬০ টাকা আসার দাবি করেছিলেন। দ্বাদশে মৎস্য খামার ও তামাকের ব্যবসার বিবরণ থাকলেও মৎস্য থেকে কোনো আয় নেই নুরুজ্জামানের। ব্যবসায় আয় দেখানো হয়েছে ৬ লাখ টাকা। কৃষি খাতে একাদশে আয় ছিল ১ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা। দ্বাদশে বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬০০ টাকা। বাড়ি ও গুদামভাড়ায় একাদশে ৯২ হাজার ৪০০ টাকা উল্লেখ করা হলেও দ্বাদশে বেড়ে আয় হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ টাকা।
ফৌজদারি মামলা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ছিল না, এবারও তাঁর নামে কোনো মামলা নেই। তবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা ঋণ থাকলেও একাদশ ও দ্বাদশে কোনো দেনা নেই বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী।
এবারের নির্বাচনে লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সমাজ কল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের বার্ষিক আয় ও জমি কমেছে। তবে ব্যাংকে জমা বেড়েছে। এ ছাড়া শেয়ার, সঞ্চয়পত্রে আমানত কমলেও মুনাফা বেড়েছে কয়েক গুণ।
হলফনামায় নুরুজ্জামান আহমেদ নিজেকে বিকম পাস এবং তামাক ব্যবসায়ী, কৃষি ও মৎস্যচাষি উল্লেখ করেছেন।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে অস্থাবর সম্পদের তালিকায় নগদ অর্থের পরিমাণ দেখিয়েছিলেন ১ কোটি ৪২ লাখ ৮২ হাজার ২১০ টাকা এবং ব্যাংকে জমা ১ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার ৫৮৩ টাকা। তবে দ্বাদশের হলফনামায় নগদ ৯৫ লাখ ৭৮ হাজার ২৫৪ টাকা দেখালেও ব্যাংকে জমা রয়েছে ২ কোটি ১৪ লাখ ৪ হাজার ৯৯৭ টাকা।
এ ছাড়া মন্ত্রী এবার পোস্টাল ও সঞ্চয়পত্রে স্থায়ী আমানত দেখিয়েছেন ২০ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ খাতে আমানত দেখিয়েছিলেন কোটি টাকার ওপরে। আর পোস্টাল ও সঞ্চয়পত্র থেকে এবার মুনাফা দেখিয়েছেন ৮ লাখ ৫৪ হাজার ৯০৬ টাকা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখান থেকে মুনাফা দেখিয়েছিলেন শূন্য।
স্থাবর সম্পদের বর্ণনায় কৃষিজমি ও মৎস্য খামার মিলে একাদশে ৬০ বিঘা জমি দেখানো হলেও এবার ১০ বিঘা জমি কমেছে মন্ত্রীর। দালান বা আবাসিক ভবন না থাকলেও ২০১৮ সালে রাজউকে ৩০ লাখ টাকার একটি প্লট রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। তবে এবার বাড়েনি প্লট বা আবাসিক ভবন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতোই এবারেও তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের নামে কোনো সম্পদ নেই উল্লেখ করেছেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী।
উৎস একই থাকলেও একাদশের তুলনায় এবার বার্ষিক আয় কমেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ তাঁর বার্ষিক আয় ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮৫৫ টাকা দেখিয়েছিলেন। কিন্তু এবার নির্বাচনের হলফনামায় তিনি বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩২ লাখ ৬ হাজার ৪০৬ টাকা।
একাদশে মন্ত্রী আয়ের বড় অংশ মৎস্য চাষ থেকে বছরে ১৩ লাখ ৫৭ হাজার ৫৬০ টাকা আসার দাবি করেছিলেন। দ্বাদশে মৎস্য খামার ও তামাকের ব্যবসার বিবরণ থাকলেও মৎস্য থেকে কোনো আয় নেই নুরুজ্জামানের। ব্যবসায় আয় দেখানো হয়েছে ৬ লাখ টাকা। কৃষি খাতে একাদশে আয় ছিল ১ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা। দ্বাদশে বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬০০ টাকা। বাড়ি ও গুদামভাড়ায় একাদশে ৯২ হাজার ৪০০ টাকা উল্লেখ করা হলেও দ্বাদশে বেড়ে আয় হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ টাকা।
ফৌজদারি মামলা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ছিল না, এবারও তাঁর নামে কোনো মামলা নেই। তবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা ঋণ থাকলেও একাদশ ও দ্বাদশে কোনো দেনা নেই বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ নিয়ে সার্বিক প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজনৈতিক দলগুলোও নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে। জামায়াতে ইসলামীসহ বেশ কয়েকটি দল এরই মধ্যে দেশব্যাপী সম্ভাব্য প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
৪১ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল চীন সফরে যাচ্ছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) চীনের উদ্দেশে তারা ঢাকা ছাড়বে। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসীন রিয়াজ বলেন, চীন সফরে আট সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেনারীর রাজনৈতিক অবস্থান যা-ই হোক না কেন, তাঁর শরীর, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত জীবনকে টেনে এনে স্লাট-শেমিংয়ের অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে নিজের...
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণার পর থেকেই ভোট নিয়ে মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ ফেব্রুয়ারিতে ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে।’
৬ ঘণ্টা আগে