নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিকে ‘চক্রান্তমূলক’ বলছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, জনদৃষ্টি ভিন্ন দিকে সরিয়ে মসনদকে উল্টে পড়া থেকে শেষবারের মতো ধরে রাখার চক্রান্ত করছে সরকার। কিন্তু এবার জনগণ চূড়ান্ত আঘাত হানবে।
আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে এই কর্মসূচির পালন করে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল।
রিজভী বলেন, তারেক রহমান অনেক দূরে থেকে গোটা জাতিকে সুসংগঠিত করেছেন। সেই নেতাকে পরিকল্পিতভাবে টার্গেট করেছেন শেখ হাসিনা। শুধু তাকে নয়, তারেক রহমানের সহধর্মিণী, রাজনীতির সঙ্গে যার কোনো সম্পর্ক নাই, তার নামেও মিথ্যা ও চক্রান্তমূলক মামলা দিয়েছেন।
‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা চলছে’। প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আমি বলব- ঘোলা পানিতে না। আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) প্রকাশ্যে রাজপথে মানুষ মোকাবিলা করবে। তারা এখন ঐক্যবদ্ধ ও সংঘবদ্ধ। তাদের উদ্বেল অভিযাত্রায় মিছিলে মিছিলে আপনার পদত্যাগের ধ্বনি উচ্চারিত হচ্ছে। তারা আপনার সিংহাসন ধরে টান দেবে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘আজকে আমাদের সমাবেশ ঠেকাতে ছাত্রলীগ, যুবলীগকে লেলিয়ে দিয়েছেন। বিএনপির সমাবেশে যাতে লোকজন না হয়। বিএনপি ও লোকজনকে আঘাত করার জন্য। তারপরও মানুষ পায়ে হেঁটে, নদী সাঁতরে, সাইকেল নিয়ে চিড়া-মুড়ি বেঁধে নছিমন-করিমন-ভটভটিতে করে জনগণ সমাবেশে যাচ্ছে। তিনি বাস বন্ধ করে দিলেন, অন্য যানবাহন বন্ধ করেও বিএনপির জনসভায় এত লোক হচ্ছে কেন? ৬৫ কিলোমিটার পথ হেঁটে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন বাগেরহাটের একজন। মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল অসুস্থ অবস্থায় রংপুরের সমাবেশে স্ট্রোক করে মারা গেছেন। এসব দেখে শেখ হাসিনা ভাবছেন, তিনি তো নড়বড়ে সিংহাসনে বসে আছেন। বিদেশি প্রভু ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে সেই চেয়ারের চারটি খুঁটি ধরে রেখেছেন।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিকে ‘চক্রান্তমূলক’ বলছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, জনদৃষ্টি ভিন্ন দিকে সরিয়ে মসনদকে উল্টে পড়া থেকে শেষবারের মতো ধরে রাখার চক্রান্ত করছে সরকার। কিন্তু এবার জনগণ চূড়ান্ত আঘাত হানবে।
আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে এই কর্মসূচির পালন করে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল।
রিজভী বলেন, তারেক রহমান অনেক দূরে থেকে গোটা জাতিকে সুসংগঠিত করেছেন। সেই নেতাকে পরিকল্পিতভাবে টার্গেট করেছেন শেখ হাসিনা। শুধু তাকে নয়, তারেক রহমানের সহধর্মিণী, রাজনীতির সঙ্গে যার কোনো সম্পর্ক নাই, তার নামেও মিথ্যা ও চক্রান্তমূলক মামলা দিয়েছেন।
‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা চলছে’। প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আমি বলব- ঘোলা পানিতে না। আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) প্রকাশ্যে রাজপথে মানুষ মোকাবিলা করবে। তারা এখন ঐক্যবদ্ধ ও সংঘবদ্ধ। তাদের উদ্বেল অভিযাত্রায় মিছিলে মিছিলে আপনার পদত্যাগের ধ্বনি উচ্চারিত হচ্ছে। তারা আপনার সিংহাসন ধরে টান দেবে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘আজকে আমাদের সমাবেশ ঠেকাতে ছাত্রলীগ, যুবলীগকে লেলিয়ে দিয়েছেন। বিএনপির সমাবেশে যাতে লোকজন না হয়। বিএনপি ও লোকজনকে আঘাত করার জন্য। তারপরও মানুষ পায়ে হেঁটে, নদী সাঁতরে, সাইকেল নিয়ে চিড়া-মুড়ি বেঁধে নছিমন-করিমন-ভটভটিতে করে জনগণ সমাবেশে যাচ্ছে। তিনি বাস বন্ধ করে দিলেন, অন্য যানবাহন বন্ধ করেও বিএনপির জনসভায় এত লোক হচ্ছে কেন? ৬৫ কিলোমিটার পথ হেঁটে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন বাগেরহাটের একজন। মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল অসুস্থ অবস্থায় রংপুরের সমাবেশে স্ট্রোক করে মারা গেছেন। এসব দেখে শেখ হাসিনা ভাবছেন, তিনি তো নড়বড়ে সিংহাসনে বসে আছেন। বিদেশি প্রভু ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে সেই চেয়ারের চারটি খুঁটি ধরে রেখেছেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে