আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুলের গ্রামের বাড়িতে আজ বুধবার বন্ধুদের নিয়ে ছিল এই আয়োজন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় হাওলাদার হিমাগার লিমিটেড প্রাঙ্গণে শৈশবের বন্ধুদের আয়োজনে মিলনমেলায় অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব।
আয়োজনের মধ্যমণি হয়ে ওঠেন মির্জা ফখরুল (৭৬)। স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে স্মরণ করেন শৈশবের অনেক সুখস্মৃতি। স্মৃতিকাতর মির্জা ফখরুল স্মরণ করে শৈশবের অনেক বন্ধুকে যারা এরই মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই অসুস্থ। আজ সকালে বন্ধু আনিসুরকে দেখতে গেছিলাম। একেবারেই শয্যাশায়ী, নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছে। জানি না আমরা কে কখন চলে যাব। কিন্তু যাওয়ার আগে অন্তত আজকের দিনটা আমাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
এ সময় কবিতা আবৃত্তির অনুরোধ আসে। মির্জা ফখরুল অবশ্য বন্ধুদের হতাশ করেননি। তিনি বলেন, ‘একসময় আবৃত্তি করতাম, এখন করি না। বক্তৃতা করি। তারপরও আমি চেষ্টা করব। কারণ, একসময় আমিও নাটক করেছি, রং মেখেছি, একসময় নাট্যগোষ্ঠী করতাম।’ প্রিয় কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ আবৃত্তি করে শোনান বন্ধুদের।
নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাতপাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।
জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।
থর থর করি কাঁপিছে ভূধর,
শিলা রাশি রাশি পড়িছে খসে,
ফুলিয়া ফুলিয়া ফেনিল সলিল
গরজি উঠিছে দারুণ রোষে।
হেথায় হোথায় পাগলের প্রায়
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মাতিয়া বেড়ায় –
বাহিরেতে চায়, দেখিতে না পায় কোথায় কারার দ্বার।
কেন রে বিধাতা পাষাণ হেন,
চারি দিকে তার বাঁধন কেন!
ভাঙ্ রে হৃদয়, ভাঙ্ রে বাঁধন,
সাধ্ রে আজিকে প্রাণের সাধন,
লহরীর পরে লহরী তুলিয়া
আঘাতের পরে আঘাত কর্।
মাতিয়া যখন উঠেছে পরান
কিসের আঁধার, কিসের পাষাণ!
উথলি যখন উঠেছে বাসনা
জগতে তখন কিসের ডর!
আমি ঢালিব করুণাধারা,
আমি ভাঙিব পাষাণকারা,
আমি জগৎ প্লাবিয়া বেড়াব গাহিয়া
আকুল পাগল-পারা।
কেশ এলাইয়া, ফুল কুড়াইয়া,
রামধনু-আঁকা পাখা উড়াইয়া,
রবির কিরণে হাসি ছড়াইয়া দিব রে পরান ঢালি।
শিখর হইতে শিখরে ছুটিব,
ভূধর হইতে ভূধরে লুটিব,
হেসে খলখল গেয়ে কলকল তালে তালে দিব তালি।
এত কথা আছে, এত গান আছে, এত প্রাণ আছে মোর,
এত সুখ আছে, এত সাধ আছে – প্রাণ হয়ে আছে ভোর।।
কী জানি কী হল আজি, জাগিয়া উঠিল প্রাণ –
দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান।
ওরে, চারি দিকে মোর
এ কী কারাগার ঘোর –
ভাঙ্ ভাঙ্ ভাঙ্ কারা, আঘাতে আঘাত কর্।
ওরে আজ কী গান গেয়েছে পাখি,
এসেছে রবির কর।

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুলের গ্রামের বাড়িতে আজ বুধবার বন্ধুদের নিয়ে ছিল এই আয়োজন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় হাওলাদার হিমাগার লিমিটেড প্রাঙ্গণে শৈশবের বন্ধুদের আয়োজনে মিলনমেলায় অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব।
আয়োজনের মধ্যমণি হয়ে ওঠেন মির্জা ফখরুল (৭৬)। স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে স্মরণ করেন শৈশবের অনেক সুখস্মৃতি। স্মৃতিকাতর মির্জা ফখরুল স্মরণ করে শৈশবের অনেক বন্ধুকে যারা এরই মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই অসুস্থ। আজ সকালে বন্ধু আনিসুরকে দেখতে গেছিলাম। একেবারেই শয্যাশায়ী, নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছে। জানি না আমরা কে কখন চলে যাব। কিন্তু যাওয়ার আগে অন্তত আজকের দিনটা আমাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
এ সময় কবিতা আবৃত্তির অনুরোধ আসে। মির্জা ফখরুল অবশ্য বন্ধুদের হতাশ করেননি। তিনি বলেন, ‘একসময় আবৃত্তি করতাম, এখন করি না। বক্তৃতা করি। তারপরও আমি চেষ্টা করব। কারণ, একসময় আমিও নাটক করেছি, রং মেখেছি, একসময় নাট্যগোষ্ঠী করতাম।’ প্রিয় কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ আবৃত্তি করে শোনান বন্ধুদের।
নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাতপাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।
জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।
থর থর করি কাঁপিছে ভূধর,
শিলা রাশি রাশি পড়িছে খসে,
ফুলিয়া ফুলিয়া ফেনিল সলিল
গরজি উঠিছে দারুণ রোষে।
হেথায় হোথায় পাগলের প্রায়
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মাতিয়া বেড়ায় –
বাহিরেতে চায়, দেখিতে না পায় কোথায় কারার দ্বার।
কেন রে বিধাতা পাষাণ হেন,
চারি দিকে তার বাঁধন কেন!
ভাঙ্ রে হৃদয়, ভাঙ্ রে বাঁধন,
সাধ্ রে আজিকে প্রাণের সাধন,
লহরীর পরে লহরী তুলিয়া
আঘাতের পরে আঘাত কর্।
মাতিয়া যখন উঠেছে পরান
কিসের আঁধার, কিসের পাষাণ!
উথলি যখন উঠেছে বাসনা
জগতে তখন কিসের ডর!
আমি ঢালিব করুণাধারা,
আমি ভাঙিব পাষাণকারা,
আমি জগৎ প্লাবিয়া বেড়াব গাহিয়া
আকুল পাগল-পারা।
কেশ এলাইয়া, ফুল কুড়াইয়া,
রামধনু-আঁকা পাখা উড়াইয়া,
রবির কিরণে হাসি ছড়াইয়া দিব রে পরান ঢালি।
শিখর হইতে শিখরে ছুটিব,
ভূধর হইতে ভূধরে লুটিব,
হেসে খলখল গেয়ে কলকল তালে তালে দিব তালি।
এত কথা আছে, এত গান আছে, এত প্রাণ আছে মোর,
এত সুখ আছে, এত সাধ আছে – প্রাণ হয়ে আছে ভোর।।
কী জানি কী হল আজি, জাগিয়া উঠিল প্রাণ –
দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান।
ওরে, চারি দিকে মোর
এ কী কারাগার ঘোর –
ভাঙ্ ভাঙ্ ভাঙ্ কারা, আঘাতে আঘাত কর্।
ওরে আজ কী গান গেয়েছে পাখি,
এসেছে রবির কর।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুলের গ্রামের বাড়িতে আজ বুধবার বন্ধুদের নিয়ে ছিল এই আয়োজন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় হাওলাদার হিমাগার লিমিটেড প্রাঙ্গণে শৈশবের বন্ধুদের আয়োজনে মিলনমেলায় অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব।
আয়োজনের মধ্যমণি হয়ে ওঠেন মির্জা ফখরুল (৭৬)। স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে স্মরণ করেন শৈশবের অনেক সুখস্মৃতি। স্মৃতিকাতর মির্জা ফখরুল স্মরণ করে শৈশবের অনেক বন্ধুকে যারা এরই মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই অসুস্থ। আজ সকালে বন্ধু আনিসুরকে দেখতে গেছিলাম। একেবারেই শয্যাশায়ী, নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছে। জানি না আমরা কে কখন চলে যাব। কিন্তু যাওয়ার আগে অন্তত আজকের দিনটা আমাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
এ সময় কবিতা আবৃত্তির অনুরোধ আসে। মির্জা ফখরুল অবশ্য বন্ধুদের হতাশ করেননি। তিনি বলেন, ‘একসময় আবৃত্তি করতাম, এখন করি না। বক্তৃতা করি। তারপরও আমি চেষ্টা করব। কারণ, একসময় আমিও নাটক করেছি, রং মেখেছি, একসময় নাট্যগোষ্ঠী করতাম।’ প্রিয় কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ আবৃত্তি করে শোনান বন্ধুদের।
নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাতপাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।
জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।
থর থর করি কাঁপিছে ভূধর,
শিলা রাশি রাশি পড়িছে খসে,
ফুলিয়া ফুলিয়া ফেনিল সলিল
গরজি উঠিছে দারুণ রোষে।
হেথায় হোথায় পাগলের প্রায়
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মাতিয়া বেড়ায় –
বাহিরেতে চায়, দেখিতে না পায় কোথায় কারার দ্বার।
কেন রে বিধাতা পাষাণ হেন,
চারি দিকে তার বাঁধন কেন!
ভাঙ্ রে হৃদয়, ভাঙ্ রে বাঁধন,
সাধ্ রে আজিকে প্রাণের সাধন,
লহরীর পরে লহরী তুলিয়া
আঘাতের পরে আঘাত কর্।
মাতিয়া যখন উঠেছে পরান
কিসের আঁধার, কিসের পাষাণ!
উথলি যখন উঠেছে বাসনা
জগতে তখন কিসের ডর!
আমি ঢালিব করুণাধারা,
আমি ভাঙিব পাষাণকারা,
আমি জগৎ প্লাবিয়া বেড়াব গাহিয়া
আকুল পাগল-পারা।
কেশ এলাইয়া, ফুল কুড়াইয়া,
রামধনু-আঁকা পাখা উড়াইয়া,
রবির কিরণে হাসি ছড়াইয়া দিব রে পরান ঢালি।
শিখর হইতে শিখরে ছুটিব,
ভূধর হইতে ভূধরে লুটিব,
হেসে খলখল গেয়ে কলকল তালে তালে দিব তালি।
এত কথা আছে, এত গান আছে, এত প্রাণ আছে মোর,
এত সুখ আছে, এত সাধ আছে – প্রাণ হয়ে আছে ভোর।।
কী জানি কী হল আজি, জাগিয়া উঠিল প্রাণ –
দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান।
ওরে, চারি দিকে মোর
এ কী কারাগার ঘোর –
ভাঙ্ ভাঙ্ ভাঙ্ কারা, আঘাতে আঘাত কর্।
ওরে আজ কী গান গেয়েছে পাখি,
এসেছে রবির কর।

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুলের গ্রামের বাড়িতে আজ বুধবার বন্ধুদের নিয়ে ছিল এই আয়োজন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় হাওলাদার হিমাগার লিমিটেড প্রাঙ্গণে শৈশবের বন্ধুদের আয়োজনে মিলনমেলায় অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব।
আয়োজনের মধ্যমণি হয়ে ওঠেন মির্জা ফখরুল (৭৬)। স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে স্মরণ করেন শৈশবের অনেক সুখস্মৃতি। স্মৃতিকাতর মির্জা ফখরুল স্মরণ করে শৈশবের অনেক বন্ধুকে যারা এরই মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই অসুস্থ। আজ সকালে বন্ধু আনিসুরকে দেখতে গেছিলাম। একেবারেই শয্যাশায়ী, নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছে। জানি না আমরা কে কখন চলে যাব। কিন্তু যাওয়ার আগে অন্তত আজকের দিনটা আমাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
এ সময় কবিতা আবৃত্তির অনুরোধ আসে। মির্জা ফখরুল অবশ্য বন্ধুদের হতাশ করেননি। তিনি বলেন, ‘একসময় আবৃত্তি করতাম, এখন করি না। বক্তৃতা করি। তারপরও আমি চেষ্টা করব। কারণ, একসময় আমিও নাটক করেছি, রং মেখেছি, একসময় নাট্যগোষ্ঠী করতাম।’ প্রিয় কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ আবৃত্তি করে শোনান বন্ধুদের।
নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাতপাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।
জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।
থর থর করি কাঁপিছে ভূধর,
শিলা রাশি রাশি পড়িছে খসে,
ফুলিয়া ফুলিয়া ফেনিল সলিল
গরজি উঠিছে দারুণ রোষে।
হেথায় হোথায় পাগলের প্রায়
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মাতিয়া বেড়ায় –
বাহিরেতে চায়, দেখিতে না পায় কোথায় কারার দ্বার।
কেন রে বিধাতা পাষাণ হেন,
চারি দিকে তার বাঁধন কেন!
ভাঙ্ রে হৃদয়, ভাঙ্ রে বাঁধন,
সাধ্ রে আজিকে প্রাণের সাধন,
লহরীর পরে লহরী তুলিয়া
আঘাতের পরে আঘাত কর্।
মাতিয়া যখন উঠেছে পরান
কিসের আঁধার, কিসের পাষাণ!
উথলি যখন উঠেছে বাসনা
জগতে তখন কিসের ডর!
আমি ঢালিব করুণাধারা,
আমি ভাঙিব পাষাণকারা,
আমি জগৎ প্লাবিয়া বেড়াব গাহিয়া
আকুল পাগল-পারা।
কেশ এলাইয়া, ফুল কুড়াইয়া,
রামধনু-আঁকা পাখা উড়াইয়া,
রবির কিরণে হাসি ছড়াইয়া দিব রে পরান ঢালি।
শিখর হইতে শিখরে ছুটিব,
ভূধর হইতে ভূধরে লুটিব,
হেসে খলখল গেয়ে কলকল তালে তালে দিব তালি।
এত কথা আছে, এত গান আছে, এত প্রাণ আছে মোর,
এত সুখ আছে, এত সাধ আছে – প্রাণ হয়ে আছে ভোর।।
কী জানি কী হল আজি, জাগিয়া উঠিল প্রাণ –
দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান।
ওরে, চারি দিকে মোর
এ কী কারাগার ঘোর –
ভাঙ্ ভাঙ্ ভাঙ্ কারা, আঘাতে আঘাত কর্।
ওরে আজ কী গান গেয়েছে পাখি,
এসেছে রবির কর।

তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
২ ঘণ্টা আগে
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অভিযোগ করে বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর তিন জন উপদেষ্টা ভুল পথে পরিচালিত করছেন। এই তিন জন উপদেষ্টার নাম প্রকাশ না করলেও তাঁদের নাম প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠাবেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৮ দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
সরকার একটি দলের প্রতি দুর্বল, তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন জানান জামায়াতের নায়েবে আমির। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না-বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
‘নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে’—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
জামায়াতের নায়েবে আমির তাহের বলেন, ‘গতকাল প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, সরকার সরকার-নিয়োজিত কমিশনের সুপারিশকে গ্রহণ না করে সেখানে যথেষ্ট কাটছাঁট দিয়ে একটি দলের সাথে ব্যাপক কম্প্রোমাইজ করে, জনগণের স্বার্থে নয়, একটি বিশেষ দলের স্বার্থেই অনেক পরিবর্তনের তাঁর ভাষণ দিয়েছেন, যার ফলে জনগণ এবং দেশবাসী অত্যন্ত হতাশ হয়েছে।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বিরোধিতা করেছিলেন; তারা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অভিযোগ করে বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর তিন জন উপদেষ্টা ভুল পথে পরিচালিত করছেন। এই তিন জন উপদেষ্টার নাম প্রকাশ না করলেও তাঁদের নাম প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠাবেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৮ দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
সরকার একটি দলের প্রতি দুর্বল, তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন জানান জামায়াতের নায়েবে আমির। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না-বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
‘নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে’—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
জামায়াতের নায়েবে আমির তাহের বলেন, ‘গতকাল প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, সরকার সরকার-নিয়োজিত কমিশনের সুপারিশকে গ্রহণ না করে সেখানে যথেষ্ট কাটছাঁট দিয়ে একটি দলের সাথে ব্যাপক কম্প্রোমাইজ করে, জনগণের স্বার্থে নয়, একটি বিশেষ দলের স্বার্থেই অনেক পরিবর্তনের তাঁর ভাষণ দিয়েছেন, যার ফলে জনগণ এবং দেশবাসী অত্যন্ত হতাশ হয়েছে।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বিরোধিতা করেছিলেন; তারা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
২ ঘণ্টা আগে
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

সত্তুরোর্ধ্ব বয়সে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে এক আনন্দমুখর ব্যস্ত দিন কাটালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে বাল্যবন্ধুদের শোনালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রিয় কবিতাও।
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
২ ঘণ্টা আগে
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে