নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩০ অক্টোবর ঢাকায় জনসভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ১৪ দলীয় জোট। আজ মঙ্গলবার এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। রাজধানীর ইস্কাটনে আমুর বাসায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি, জাতীয় নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে বিভিন্ন যে তৎপরতা, এটা আমাদের দেশের মানুষের কাম্য নয়। আমাদের দেশেরও একটা পক্ষের সংবিধানবিরোধী কার্যক্রমে মনে হয় তাদেরই অনুসরণ করছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এ ধারা অব্যাহত থাকা দরকার। আর এ জন্য সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার। এতে আমাদের জোটের সমর্থন আছে। আমরা চাই, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হোক। ১৪ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবেই নির্বাচনে অংশ নেবে।’
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যেকোনো অপতৎপরতা প্রতিহত করতে ১৪ দল প্রস্তুত বলে জানান আমু। জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘নির্বাচনসহ যা-ই হোক, সংবিধানের মধ্যে থেকে হতে হবে। সংবিধানবিরোধী যেকোনো তৎপরতা আমরা প্রতিহত করব।’
৩০ অক্টোবর ১৪ দলীয় জোটের ভিত্তিতে জনসভা করা হবে বলে জানান আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে করব। তবে সেখানে যদি আওয়ামী লীগ করে, তাহলে আমরা অন্য জায়গায় করব।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জোটের আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আমু বলেন, এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সংলাপের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের মতামত বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যেহেতু মূল দলগুলো সংলাপে আগ্রহী না, সেহেতু আমরা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে চাই না।’
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘ফিলিস্তিনে গণহত্যা চলছে। বিশেষ করে, নারী শিশুদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এই গণহত্যার নিন্দা জানাই। অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধে জাতিসংঘের কাছে আহ্বান জানাই। পাশাপাশি এই ক্ষতি পুষিয়ে তুলতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘের প্রতি আমাদের আবেদন রইল।’
২৮ অক্টোবর বিএনপি-আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না এমন প্রশ্নে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘একই জায়গায় তো সমাবেশ হচ্ছে না। তাহলে মুখোমুখি কেন? বাংলাদেশে যে যার মতো মিটিং করতেছে, এখানে মুখোমুখি অবস্থান নেই। আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচনী ট্রেনে উঠবেন (বিএনপি)। আর না হলে খোদা হাফেজ।’
বৈঠকে অংশ নেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
৩০ অক্টোবর ঢাকায় জনসভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ১৪ দলীয় জোট। আজ মঙ্গলবার এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। রাজধানীর ইস্কাটনে আমুর বাসায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি, জাতীয় নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে বিভিন্ন যে তৎপরতা, এটা আমাদের দেশের মানুষের কাম্য নয়। আমাদের দেশেরও একটা পক্ষের সংবিধানবিরোধী কার্যক্রমে মনে হয় তাদেরই অনুসরণ করছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এ ধারা অব্যাহত থাকা দরকার। আর এ জন্য সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার। এতে আমাদের জোটের সমর্থন আছে। আমরা চাই, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হোক। ১৪ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবেই নির্বাচনে অংশ নেবে।’
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যেকোনো অপতৎপরতা প্রতিহত করতে ১৪ দল প্রস্তুত বলে জানান আমু। জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘নির্বাচনসহ যা-ই হোক, সংবিধানের মধ্যে থেকে হতে হবে। সংবিধানবিরোধী যেকোনো তৎপরতা আমরা প্রতিহত করব।’
৩০ অক্টোবর ১৪ দলীয় জোটের ভিত্তিতে জনসভা করা হবে বলে জানান আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে করব। তবে সেখানে যদি আওয়ামী লীগ করে, তাহলে আমরা অন্য জায়গায় করব।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জোটের আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আমু বলেন, এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সংলাপের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের মতামত বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যেহেতু মূল দলগুলো সংলাপে আগ্রহী না, সেহেতু আমরা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে চাই না।’
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘ফিলিস্তিনে গণহত্যা চলছে। বিশেষ করে, নারী শিশুদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এই গণহত্যার নিন্দা জানাই। অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধে জাতিসংঘের কাছে আহ্বান জানাই। পাশাপাশি এই ক্ষতি পুষিয়ে তুলতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘের প্রতি আমাদের আবেদন রইল।’
২৮ অক্টোবর বিএনপি-আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে সহিংসতার আশঙ্কা আছে কি না এমন প্রশ্নে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘একই জায়গায় তো সমাবেশ হচ্ছে না। তাহলে মুখোমুখি কেন? বাংলাদেশে যে যার মতো মিটিং করতেছে, এখানে মুখোমুখি অবস্থান নেই। আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচনী ট্রেনে উঠবেন (বিএনপি)। আর না হলে খোদা হাফেজ।’
বৈঠকে অংশ নেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এক মামলা থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির ৬৫ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেএনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স–মালয়েশিয়া চ্যাপ্টারের আমন্ত্রণে আগামীকাল শুক্রবার (২২ আগস্ট) মালয়েশিয়া যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ২৪ আগস্ট পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়ায় অবস্থান করবেন। এনসিপির মিডিয়া সেল আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে বিএনপির তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। অন্য সদস্যরা হলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন।
৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
২০ ঘণ্টা আগে