নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে সন্ত্রাসীদের দল আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘সংলাপের পাট শেষ হয়ে গেছে। একসময় বলেছিলাম, শর্ত তুলে নিলে সংলাপ হতে পারে, সেই সময় শেষ।’
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দুই দল আবার কে? সংলাপ সন্ত্রাসের সঙ্গে হয় না। এবার আরও প্রমাণ করেছে। তারা আগুন-সন্ত্রাসে দল। এখন তারা যা করেছে এরপর আর সংলাপের পরিবেশ নাই।’
বিএনপি নেতারা পাহাড়ের গুহায় বসে কথা বলছে মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘তাদের দেখা যায় না। বিএনপির এক কোটি নেতাকে ঘর ছাড়া করা হয়েছে, আর আট হাজার নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে—এসব মুখে না বলে তারা তালিকা দিক। আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কাছে সেটা দেব। তাদের এক কোটি ঘর ছাড়া, আট হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারের কথা মিথ্যা। এসব মিথ্যা কথা বলে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিচ্ছে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির থাবা থেকে রক্ষার জন্য বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এমনিতেই ভয়ে আছে।’
২৮ অক্টোবর বিএনপির নেতাদের নির্দেশে সন্ত্রাস হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তাদের বিচার হতেই হবে। ২৮ অক্টোবর পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে। এই অপরাধের কি ছাড় দেওয়া হবে? না, ছাড় দেওয়া হবে না। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এই অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া হবে না? তাদের কি ছাড় দেওয়া উচিত?’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী থাকুক না বাইরে। দুই-একজন কথা বলার লোক থাকা দরকার। তবে ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময় গ্রেপ্তার করা যায় না। তাদের তো বিভিন্ন সারির নেতারা রয়েছে। তাদের আসল নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো আছেই। সে স্কাইপে বিদেশ থেকে নির্দেশ দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ১২টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১২ দেশ পোশাক নেবে না, এটা গুজব। এ খবরের কোনো ভিত্তি নেই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
বিএনপিকে সন্ত্রাসীদের দল আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘সংলাপের পাট শেষ হয়ে গেছে। একসময় বলেছিলাম, শর্ত তুলে নিলে সংলাপ হতে পারে, সেই সময় শেষ।’
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দুই দল আবার কে? সংলাপ সন্ত্রাসের সঙ্গে হয় না। এবার আরও প্রমাণ করেছে। তারা আগুন-সন্ত্রাসে দল। এখন তারা যা করেছে এরপর আর সংলাপের পরিবেশ নাই।’
বিএনপি নেতারা পাহাড়ের গুহায় বসে কথা বলছে মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘তাদের দেখা যায় না। বিএনপির এক কোটি নেতাকে ঘর ছাড়া করা হয়েছে, আর আট হাজার নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে—এসব মুখে না বলে তারা তালিকা দিক। আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কাছে সেটা দেব। তাদের এক কোটি ঘর ছাড়া, আট হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারের কথা মিথ্যা। এসব মিথ্যা কথা বলে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিচ্ছে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির থাবা থেকে রক্ষার জন্য বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এমনিতেই ভয়ে আছে।’
২৮ অক্টোবর বিএনপির নেতাদের নির্দেশে সন্ত্রাস হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তাদের বিচার হতেই হবে। ২৮ অক্টোবর পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে। এই অপরাধের কি ছাড় দেওয়া হবে? না, ছাড় দেওয়া হবে না। সাংবাদিকদের পিটিয়েছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এই অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া হবে না? তাদের কি ছাড় দেওয়া উচিত?’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী থাকুক না বাইরে। দুই-একজন কথা বলার লোক থাকা দরকার। তবে ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময় গ্রেপ্তার করা যায় না। তাদের তো বিভিন্ন সারির নেতারা রয়েছে। তাদের আসল নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো আছেই। সে স্কাইপে বিদেশ থেকে নির্দেশ দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ১২টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১২ দেশ পোশাক নেবে না, এটা গুজব। এ খবরের কোনো ভিত্তি নেই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে