অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।
আজ বুধবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ দাবি করে বিবৃতি পোস্ট করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অসাংবিধানিক ও অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী, তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কোনো সাংবিধানিক ও আইনি ম্যান্ডেট না থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধী ব্যক্তিদের সমন্বয়ে এই অবৈধ নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এর লক্ষ্য হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে দেশের স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর অনুকূলে নগ্ন দলীয়করণ করা। তারা এই কাজটিই করেছে। সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের সকলেই বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সংবিধানের আদর্শকে ভূলুণ্ঠিত করা এবং দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংসের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অকার্যকর করার লক্ষ্যে অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের এই জঘন্য নাটক সাজিয়েছে। গণতন্ত্র হত্যার লক্ষ্যে এই ধরনের ঘৃণ্য উদ্যোগকে আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। দেশের গণতন্ত্রপ্রিয় সংগ্রামী মানুষ গণতন্ত্র হত্যার এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।’
আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনার প্রতিটি সরকারের সময় নির্বাচন কমিশন গঠন তথা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে সাংবিধানিক বিধান ও গণতান্ত্রিক নীতির প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেখানো হয়। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের সময় ২০০০ সালে যখন সাবেক সচিব এম এ সাঈদকে নিয়োগ করা হয়, বিএনপিসহ সকল দল সেই নিয়োগে সন্তোষ প্রকাশ করেছিল।’
দলটির দাবি, ‘তাদের সরকারের সময় প্রত্যেকবারই নির্দলীয়, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সর্বশেষ সিইসি হাবিবুল আউয়াল এবং ওই কমিশনের সকল সদস্যের নিরপেক্ষতা, গ্রহণযোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি ছিল না। সুশীল সমাজসহ রাজনৈতিক মহল এই নিয়োগের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের প্রশংসা করেছিল।’
ফেসবুকের ওই পোস্টে বলা হয়, ‘গণতন্ত্রকে এ দেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া এবং এটিকে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিইসিসহ অন্যদের নিয়োগের ক্ষেত্রে তাঁর সাংবিধানিক প্রাধিকার পরিত্যাগ করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত সার্চ কমিটির মাধ্যমে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া শেখ হাসিনার সরকার নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের লক্ষ্যে ৮২টি উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করেন। গণতন্ত্রকে টেকসই করার লক্ষ্যে তাঁর এই নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কার্যক্রম দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২১ নভেম্বর সিইসি ও চার নির্বাচন কমিশনারকে শপথ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। প্রায় এক সপ্তাহ পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ আজ তাদের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানাল।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।
আজ বুধবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ দাবি করে বিবৃতি পোস্ট করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অসাংবিধানিক ও অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী, তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার তাদের কোনো সাংবিধানিক ও আইনি ম্যান্ডেট না থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধী ব্যক্তিদের সমন্বয়ে এই অবৈধ নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এর লক্ষ্য হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে দেশের স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর অনুকূলে নগ্ন দলীয়করণ করা। তারা এই কাজটিই করেছে। সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের সকলেই বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সংবিধানের আদর্শকে ভূলুণ্ঠিত করা এবং দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংসের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অকার্যকর করার লক্ষ্যে অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের এই জঘন্য নাটক সাজিয়েছে। গণতন্ত্র হত্যার লক্ষ্যে এই ধরনের ঘৃণ্য উদ্যোগকে আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। দেশের গণতন্ত্রপ্রিয় সংগ্রামী মানুষ গণতন্ত্র হত্যার এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।’
আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনার প্রতিটি সরকারের সময় নির্বাচন কমিশন গঠন তথা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে সাংবিধানিক বিধান ও গণতান্ত্রিক নীতির প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেখানো হয়। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের সময় ২০০০ সালে যখন সাবেক সচিব এম এ সাঈদকে নিয়োগ করা হয়, বিএনপিসহ সকল দল সেই নিয়োগে সন্তোষ প্রকাশ করেছিল।’
দলটির দাবি, ‘তাদের সরকারের সময় প্রত্যেকবারই নির্দলীয়, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সর্বশেষ সিইসি হাবিবুল আউয়াল এবং ওই কমিশনের সকল সদস্যের নিরপেক্ষতা, গ্রহণযোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি ছিল না। সুশীল সমাজসহ রাজনৈতিক মহল এই নিয়োগের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের প্রশংসা করেছিল।’
ফেসবুকের ওই পোস্টে বলা হয়, ‘গণতন্ত্রকে এ দেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া এবং এটিকে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিইসিসহ অন্যদের নিয়োগের ক্ষেত্রে তাঁর সাংবিধানিক প্রাধিকার পরিত্যাগ করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত সার্চ কমিটির মাধ্যমে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া শেখ হাসিনার সরকার নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের লক্ষ্যে ৮২টি উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করেন। গণতন্ত্রকে টেকসই করার লক্ষ্যে তাঁর এই নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কার্যক্রম দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২১ নভেম্বর সিইসি ও চার নির্বাচন কমিশনারকে শপথ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। প্রায় এক সপ্তাহ পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ আজ তাদের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানাল।
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
১০ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
১৩ ঘণ্টা আগে