নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য তিনটি শর্তের কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, তিনটি ‘ম্যান্ডেটরি’ দাবি পূরণ হলেই রোজার আগে নির্বাচন হতে পারে।
ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
গতকাল বুধবার শফিকুর রহমান বলেছিলেন, ‘জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে বর্ষা, ঝড়ঝাপটা, বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে। তখন ইলেকশন না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে। আমরা চাচ্ছি, ওই আশঙ্কার আগেই রমজানের আগে নির্বাচনটা হয়ে যাক।’
ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য সফরের বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরে জামায়াত আমির বলেন, ‘তারা (বিদেশিরা) আমাদের দেশের নির্বাচন নিয়ে জানতে চেয়েছেন। আমরা বলেছি, অনেক ত্যাগ এবং চেষ্টার বিনিময়ে যে পরিবেশ এসেছে, সেই পরিবেশ তিনটি ম্যান্ডেটরি জিনিস দাবি করছে। প্রথম হলো, দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার। কিছু সুনির্দিষ্ট জায়গা আমরা মেনশন (উল্লেখ) করেছি। আমাদের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব কমিশনগুলোর কাছে জমা দিয়েছি। আমরা বলেছি, সংস্কারগুলো সাধন না করে যেই নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচন গণতন্ত্রের কোনো ভিত্তি রচনা করতে পারবে না। বরং অতীতের যেসব নির্বাচন দেশ ও জাতির কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য হয়নি, সে রকম হয়তো আরেকটা খারাপ নির্বাচন হবে। আমরা ওই নির্বাচন চাই না।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘দ্বিতীয় দাবি হলো, যাঁরা নিহত ও আহত হয়েছেন, এই খুনের দায় যাদের, তাদের বিচারের আওতায় এনে দৃশ্যমান বিচার এই জাতিকে দেখাতে হবে। যাতে খুনিদের বিচারের বিষয়ে জাতির আস্থা ফিরে আসে যে খুনিদের বিচার হবে। শহীদ পরিবারগুলোর আত্মা যেন শান্তি পায়। আমরা দৃশ্যমান ন্যায়বিচার দেখতে চাই।’
তৃতীয় দাবির বিষয়টি জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোকে পরস্পরকে সম্মান করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আমি জিতে গেলে নির্বাচন সুষ্ঠু, আর হেরে গেলে দুষ্ট—এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তবে সেই নির্বাচনটা এমন হতে হবে, যে নির্বাচন নিয়ে কেউ সহজে প্রশ্ন তুলতে না পারে। এই দুইটাই নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য অনেক ডায়ালগ ও এনগেজমেন্টের (আলাপ-আলোচনা-সম্পৃক্ততা) প্রয়োজন।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘তাঁরা (বিদেশিরা) নির্বাচনের সময় জানতে চেয়েছেন। আমরা বলেছি, প্রধান উপদেষ্টা জাতির সামনে বারবার বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা মনে করি, আনুষঙ্গিক প্রস্তুতির জন্য, সংস্কারের জন্য, বিচারের জন্য এই সময়টা গ্রহণযোগ্য। এই সময়ের সীমা যাতে অতিক্রম করে না যায়, আমরা সেই বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখব।’
আসন্ন রমজানের আগে নির্বাচনের বিষয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘এটা তখনই হতে পারে, যখন এই শর্তগুলো পূরণ হতে পারে। শর্ত পূরণ ছাড়া মার্চ, ফেব্রুয়ারি—কোনো কিছুই ঠিক থাকবে কি না, আল্লাহই ভালো জানেন। তাই আসলেই যারা সচেতনভাবে নির্বাচন চাচ্ছি, তাদের সকলের আন্তরিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে হবে। আমরা সকল সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত।’
একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দেশে ‘দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার’ প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, হাজার প্রাণের বিনিময়ে, হাজার হাজার মানুষের পঙ্গুত্বের বিনিময়ে, আহত হওয়ার বিনিময়ে দেশে এই পরিবর্তন এসেছে। তাই অবশ্যই সংস্কার সাধন করতেই হবে। এই সংস্কার কারা করবে? সংস্কারের প্রধান অংশীজন হলো রাজনৈতিক দলগুলো। রাজনৈতিক দলগুলো যত তাড়াতাড়ি ও আন্তরিকভাবে সংস্কারে সহযোগিতা করবে, তত তাড়াতাড়ি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হবে।
তিনি বলেন, সংস্কার যদি না হয়, তাহলে দেশের মানুষের যে প্রত্যাশা যে সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করা হোক, সে দাবি পূরণ না হয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে পড়বে। আর তার দায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিতে হবে। এ জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বাস্তবতার কাতারে এসে জনপ্রত্যাশা পূরণে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সংস্কারে সহযোগিতা করতে হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের দাবি করতে পারি, দিনক্ষণ ঠিক করে দিতে পারি না। আমরা বলেছি, নির্বাচন এই সময়েই হতে পারে। দাবি পূরণ হলে তার আগে হলে আপত্তি নেই, পরে হলেও সমস্যা নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জামায়েতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, প্রচার সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, হামিদুর রহমান আজাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এ টি এম মাসুম, নায়েবে আমির মজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।
দেশে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য তিনটি শর্তের কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, তিনটি ‘ম্যান্ডেটরি’ দাবি পূরণ হলেই রোজার আগে নির্বাচন হতে পারে।
ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
গতকাল বুধবার শফিকুর রহমান বলেছিলেন, ‘জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে বর্ষা, ঝড়ঝাপটা, বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে। তখন ইলেকশন না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে। আমরা চাচ্ছি, ওই আশঙ্কার আগেই রমজানের আগে নির্বাচনটা হয়ে যাক।’
ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য সফরের বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরে জামায়াত আমির বলেন, ‘তারা (বিদেশিরা) আমাদের দেশের নির্বাচন নিয়ে জানতে চেয়েছেন। আমরা বলেছি, অনেক ত্যাগ এবং চেষ্টার বিনিময়ে যে পরিবেশ এসেছে, সেই পরিবেশ তিনটি ম্যান্ডেটরি জিনিস দাবি করছে। প্রথম হলো, দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার। কিছু সুনির্দিষ্ট জায়গা আমরা মেনশন (উল্লেখ) করেছি। আমাদের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব কমিশনগুলোর কাছে জমা দিয়েছি। আমরা বলেছি, সংস্কারগুলো সাধন না করে যেই নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচন গণতন্ত্রের কোনো ভিত্তি রচনা করতে পারবে না। বরং অতীতের যেসব নির্বাচন দেশ ও জাতির কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য হয়নি, সে রকম হয়তো আরেকটা খারাপ নির্বাচন হবে। আমরা ওই নির্বাচন চাই না।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘দ্বিতীয় দাবি হলো, যাঁরা নিহত ও আহত হয়েছেন, এই খুনের দায় যাদের, তাদের বিচারের আওতায় এনে দৃশ্যমান বিচার এই জাতিকে দেখাতে হবে। যাতে খুনিদের বিচারের বিষয়ে জাতির আস্থা ফিরে আসে যে খুনিদের বিচার হবে। শহীদ পরিবারগুলোর আত্মা যেন শান্তি পায়। আমরা দৃশ্যমান ন্যায়বিচার দেখতে চাই।’
তৃতীয় দাবির বিষয়টি জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোকে পরস্পরকে সম্মান করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আমি জিতে গেলে নির্বাচন সুষ্ঠু, আর হেরে গেলে দুষ্ট—এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তবে সেই নির্বাচনটা এমন হতে হবে, যে নির্বাচন নিয়ে কেউ সহজে প্রশ্ন তুলতে না পারে। এই দুইটাই নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য অনেক ডায়ালগ ও এনগেজমেন্টের (আলাপ-আলোচনা-সম্পৃক্ততা) প্রয়োজন।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘তাঁরা (বিদেশিরা) নির্বাচনের সময় জানতে চেয়েছেন। আমরা বলেছি, প্রধান উপদেষ্টা জাতির সামনে বারবার বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা মনে করি, আনুষঙ্গিক প্রস্তুতির জন্য, সংস্কারের জন্য, বিচারের জন্য এই সময়টা গ্রহণযোগ্য। এই সময়ের সীমা যাতে অতিক্রম করে না যায়, আমরা সেই বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখব।’
আসন্ন রমজানের আগে নির্বাচনের বিষয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘এটা তখনই হতে পারে, যখন এই শর্তগুলো পূরণ হতে পারে। শর্ত পূরণ ছাড়া মার্চ, ফেব্রুয়ারি—কোনো কিছুই ঠিক থাকবে কি না, আল্লাহই ভালো জানেন। তাই আসলেই যারা সচেতনভাবে নির্বাচন চাচ্ছি, তাদের সকলের আন্তরিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে হবে। আমরা সকল সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত।’
একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দেশে ‘দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার’ প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, হাজার প্রাণের বিনিময়ে, হাজার হাজার মানুষের পঙ্গুত্বের বিনিময়ে, আহত হওয়ার বিনিময়ে দেশে এই পরিবর্তন এসেছে। তাই অবশ্যই সংস্কার সাধন করতেই হবে। এই সংস্কার কারা করবে? সংস্কারের প্রধান অংশীজন হলো রাজনৈতিক দলগুলো। রাজনৈতিক দলগুলো যত তাড়াতাড়ি ও আন্তরিকভাবে সংস্কারে সহযোগিতা করবে, তত তাড়াতাড়ি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হবে।
তিনি বলেন, সংস্কার যদি না হয়, তাহলে দেশের মানুষের যে প্রত্যাশা যে সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করা হোক, সে দাবি পূরণ না হয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে পড়বে। আর তার দায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিতে হবে। এ জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বাস্তবতার কাতারে এসে জনপ্রত্যাশা পূরণে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সংস্কারে সহযোগিতা করতে হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের দাবি করতে পারি, দিনক্ষণ ঠিক করে দিতে পারি না। আমরা বলেছি, নির্বাচন এই সময়েই হতে পারে। দাবি পূরণ হলে তার আগে হলে আপত্তি নেই, পরে হলেও সমস্যা নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জামায়েতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, প্রচার সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, হামিদুর রহমান আজাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এ টি এম মাসুম, নায়েবে আমির মজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
৭ ঘণ্টা আগে