নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সংলাপের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তাঁর মতে, পরিবেশ তৈরি হলেই কেবল সংলাপের প্রশ্ন আসতে পারে।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইইউ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংলাপ প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই। মানবাধিকার, গণমাধ্যম, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ। এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অনুপস্থিত। সংলাপের জন্য একটা পরিবেশ লাগে। আগে পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। তারপরে সংলাপের প্রশ্ন আসবে।
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘তাদের (ইইউ) আসার উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার, বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হয় না। তারা নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা কোথাও যাচ্ছে না, বাংলাদেশে আসছে। বিষয়টা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। বাংলাদেশে নির্বাচন হয় না। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনও যে হবে না, সেটার লক্ষণও আমরা প্রতিদিনই দেখছি। আক্রমণ, জেল, মিথ্যা মামলা, পুলিশের পোস্টিং, ডিসির পোস্টিং, দুর্নীতি দমন কমিশনকে ব্যবহার করা, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করা—এগুলো প্রতিনিয়ত চলছে। এই বিষয়গুলো তারাও জানে, আমরাও আমাদের দিক থেকে বলেছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশকে নিয়ে সারা বিশ্বের নজর কেন? এটা হচ্ছে প্রশ্ন। কেন ইইউ টিম বাংলাদেশে? বাংলাদেশে নির্বাচন যে প্রশ্নবিদ্ধ, গ্রহণযোগ্য না, এটাই তো ভিত্তি। এই ভিত্তির ওপরই তো সারা বিশ্ব বাংলাদেশের ওপর নজর দিয়েছে, তাদের মতামত জানিয়েছে। এখানে নির্বাচন এতটাই প্রশ্নবিদ্ধ যে, তারা জানতে চাইছে আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন ভোটের মাধ্যমে সম্ভব হবে কি হবে না। আমাদের দিক থেকে আমরা যা সব সময় বলে আসছি, বিশ্ববিবেক যেটা বলছে যে, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না, সম্ভব না। কারণগুলো অনেক এবং তা সবারই জানা। যে কারণে তাঁরা আসছে।’
আগামী নির্বাচনে ইইউ পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না, জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না, সেটা তাঁদের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। পর্যবেক্ষক পাঠানোর প্রশ্ন আসে তখন, যখন নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে ভোট দিয়ে সরকার গঠন হয়েছে, গণতান্ত্রিক বিশ্বের কেউ এটা বিশ্বাস করে না। এই প্রেক্ষাপটে যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা তাদের ব্যাপার।’
সকাল ৯টায় শুরু হওয়া বৈঠক ঘণ্টাব্যাপী চলে। বৈঠকে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ অংশ নেন।
দেশে সংলাপের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তাঁর মতে, পরিবেশ তৈরি হলেই কেবল সংলাপের প্রশ্ন আসতে পারে।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইইউ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংলাপ প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই। মানবাধিকার, গণমাধ্যম, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ। এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অনুপস্থিত। সংলাপের জন্য একটা পরিবেশ লাগে। আগে পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। তারপরে সংলাপের প্রশ্ন আসবে।
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘তাদের (ইইউ) আসার উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার, বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হয় না। তারা নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা কোথাও যাচ্ছে না, বাংলাদেশে আসছে। বিষয়টা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। বাংলাদেশে নির্বাচন হয় না। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনও যে হবে না, সেটার লক্ষণও আমরা প্রতিদিনই দেখছি। আক্রমণ, জেল, মিথ্যা মামলা, পুলিশের পোস্টিং, ডিসির পোস্টিং, দুর্নীতি দমন কমিশনকে ব্যবহার করা, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করা—এগুলো প্রতিনিয়ত চলছে। এই বিষয়গুলো তারাও জানে, আমরাও আমাদের দিক থেকে বলেছি।’
আমীর খসরু বলেন, ‘নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশকে নিয়ে সারা বিশ্বের নজর কেন? এটা হচ্ছে প্রশ্ন। কেন ইইউ টিম বাংলাদেশে? বাংলাদেশে নির্বাচন যে প্রশ্নবিদ্ধ, গ্রহণযোগ্য না, এটাই তো ভিত্তি। এই ভিত্তির ওপরই তো সারা বিশ্ব বাংলাদেশের ওপর নজর দিয়েছে, তাদের মতামত জানিয়েছে। এখানে নির্বাচন এতটাই প্রশ্নবিদ্ধ যে, তারা জানতে চাইছে আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন ভোটের মাধ্যমে সম্ভব হবে কি হবে না। আমাদের দিক থেকে আমরা যা সব সময় বলে আসছি, বিশ্ববিবেক যেটা বলছে যে, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না, সম্ভব না। কারণগুলো অনেক এবং তা সবারই জানা। যে কারণে তাঁরা আসছে।’
আগামী নির্বাচনে ইইউ পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি না, জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না, সেটা তাঁদের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। পর্যবেক্ষক পাঠানোর প্রশ্ন আসে তখন, যখন নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে ভোট দিয়ে সরকার গঠন হয়েছে, গণতান্ত্রিক বিশ্বের কেউ এটা বিশ্বাস করে না। এই প্রেক্ষাপটে যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা তাদের ব্যাপার।’
সকাল ৯টায় শুরু হওয়া বৈঠক ঘণ্টাব্যাপী চলে। বৈঠকে অন্যদের মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ অংশ নেন।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৭ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
১১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগে