নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এই সরকার নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবে না মন্তব্য করে পূজার পর জোরালো আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা, সম্ভাব্য বিপর্যয় ও জনগণের করণীয়—শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার মনে হয় না সরকার নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবে। আমার মনে হয় না সরকার তফসিল ঘোষণা করতে পারবে। আমরা লড়াই ছাড়ব না। এখানে কোনো আপসকামিতার সুযোগ নেই। পূজার পরে আমরা ভালোভাবে আসব, এমন ভালোভাবে আসব যেটা সরকারের জন্য খারাপ হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সফরে কোনো প্রাপ্তি নেই। প্রধানমন্ত্রী, সরকার, ওবায়দুল কাদেরের করার কিছু আছে বলে দেখছি না। কিছু করার থাকলে পাঁচ দিন ওয়াশিংটনে গিয়ে বসে থাকেন? তিনি সেখানে কী করেছেন, কেউ জানে না। পরে জানলাম চিফ অফিশিয়ালের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি দেখেন। তাঁর কাছে আপনার তদবির করতে হয়? এই সরকারের কী অবস্থা আমরা বুঝতে পারি না?’
গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বেগম জিয়ার যদি কিছু হয়ে যায় তাহলে এর দায় আওয়ামী লীগ কোনোভাবে এড়াতে পারবে না। এ বিষয়ে তাদের পরিষ্কার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। এটা তারা না করলে প্রতিহিংসার রাজনীতির দেয়াল আরও বাড়তে থাকবে। ফলে একটি গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, তফসিল ঘোষণার পাঁয়তারা থেকে বের হয়ে সংসদের শেষ অধিবেশনে নির্দলীয় সরকারের বিধান করে সম্মানে বিদায় নিতে পারেন। সবকিছু উপেক্ষা করে যদি একতরফা নির্বাচনের পথে যান তাহলে বাংলাদেশের জনগণ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নামবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম প্রমুখ।
এই সরকার নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবে না মন্তব্য করে পূজার পর জোরালো আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা, সম্ভাব্য বিপর্যয় ও জনগণের করণীয়—শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার মনে হয় না সরকার নির্বাচন পর্যন্ত যেতে পারবে। আমার মনে হয় না সরকার তফসিল ঘোষণা করতে পারবে। আমরা লড়াই ছাড়ব না। এখানে কোনো আপসকামিতার সুযোগ নেই। পূজার পরে আমরা ভালোভাবে আসব, এমন ভালোভাবে আসব যেটা সরকারের জন্য খারাপ হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সফরে কোনো প্রাপ্তি নেই। প্রধানমন্ত্রী, সরকার, ওবায়দুল কাদেরের করার কিছু আছে বলে দেখছি না। কিছু করার থাকলে পাঁচ দিন ওয়াশিংটনে গিয়ে বসে থাকেন? তিনি সেখানে কী করেছেন, কেউ জানে না। পরে জানলাম চিফ অফিশিয়ালের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি দেখেন। তাঁর কাছে আপনার তদবির করতে হয়? এই সরকারের কী অবস্থা আমরা বুঝতে পারি না?’
গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বেগম জিয়ার যদি কিছু হয়ে যায় তাহলে এর দায় আওয়ামী লীগ কোনোভাবে এড়াতে পারবে না। এ বিষয়ে তাদের পরিষ্কার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। এটা তারা না করলে প্রতিহিংসার রাজনীতির দেয়াল আরও বাড়তে থাকবে। ফলে একটি গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, তফসিল ঘোষণার পাঁয়তারা থেকে বের হয়ে সংসদের শেষ অধিবেশনে নির্দলীয় সরকারের বিধান করে সম্মানে বিদায় নিতে পারেন। সবকিছু উপেক্ষা করে যদি একতরফা নির্বাচনের পথে যান তাহলে বাংলাদেশের জনগণ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নামবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম প্রমুখ।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে