নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে সত্যজিৎ রায়ের ‘হীরক রাজার দেশে’ সিনেমার রাজা হীরকের সঙ্গে তুলনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর অভিযোগ এই সরকার দেশকে নির্যাতনের কারখানা বানিয়েছে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় হীরক রাজার মত বর্তমান সরকারকে ছুড়ে ফেলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এই আহ্বান জানান। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ নানা বিষয় সামনে এনে সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে গোটা দেশটাকে এরা (সরকার) একটা নির্যাতনের কারখানা বানিয়েছে। হীরক রাজার দেশে এই ঘটনাগুলিই ঘটিয়েছিল হীরক রাজা। নির্যাতিতরা রাজার বিশাল মূর্তির গলায় দড়ি বেঁধে টান দিয়েছিল। এখন ওই দড়ি ধরে টান মারতে হবে, খান খান করতে হবে। তাদের তখতে তাউসকে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এখন কথা বললেই মামলা। আকারে-ইঙ্গিতেও যদি আপনি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাহলেও মামলা হবে। মামলা হলে সুবিধা। পুলিশের সুবিধা, বাণিজ্য হতে পারে। আবার কোর্টের সুবিধা, সেখানেও বাণিজ্য হয়।’
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধির সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষের জীবনকে এরা (সরকার) দু:সহ করে তুলেছে। দেশের সম্পদকে লুট করার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার চতুর্দিকে ফাঁদ পেতেছে। বিদেশে তারা টাকা পাঠাচ্ছে। আজকে ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। আমাদের এই ক্ষুধা অতিক্রম করতে হবে। আমাদের ভাই-বোনদের, মা-বোনদের টিসিবির ট্রাকের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শুধু চাল-ডাল আর তেলের দাম কমালেই চলবে না, আমাদের জীবনকে জীবনের মত চলতে দিতে হবে। আমাদের কথা বলতে দিতে হবে। আমাদের বিচার ব্যবস্থাকে ন্যায় বিচার ব্যবস্থা করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে, প্রশাসনকে জনগণের সেবক হতে হবে।’
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে সত্যজিৎ রায়ের ‘হীরক রাজার দেশে’ সিনেমার রাজা হীরকের সঙ্গে তুলনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর অভিযোগ এই সরকার দেশকে নির্যাতনের কারখানা বানিয়েছে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় হীরক রাজার মত বর্তমান সরকারকে ছুড়ে ফেলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এই আহ্বান জানান। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ নানা বিষয় সামনে এনে সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে গোটা দেশটাকে এরা (সরকার) একটা নির্যাতনের কারখানা বানিয়েছে। হীরক রাজার দেশে এই ঘটনাগুলিই ঘটিয়েছিল হীরক রাজা। নির্যাতিতরা রাজার বিশাল মূর্তির গলায় দড়ি বেঁধে টান দিয়েছিল। এখন ওই দড়ি ধরে টান মারতে হবে, খান খান করতে হবে। তাদের তখতে তাউসকে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এখন কথা বললেই মামলা। আকারে-ইঙ্গিতেও যদি আপনি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাহলেও মামলা হবে। মামলা হলে সুবিধা। পুলিশের সুবিধা, বাণিজ্য হতে পারে। আবার কোর্টের সুবিধা, সেখানেও বাণিজ্য হয়।’
দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধির সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষের জীবনকে এরা (সরকার) দু:সহ করে তুলেছে। দেশের সম্পদকে লুট করার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার চতুর্দিকে ফাঁদ পেতেছে। বিদেশে তারা টাকা পাঠাচ্ছে। আজকে ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। আমাদের এই ক্ষুধা অতিক্রম করতে হবে। আমাদের ভাই-বোনদের, মা-বোনদের টিসিবির ট্রাকের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শুধু চাল-ডাল আর তেলের দাম কমালেই চলবে না, আমাদের জীবনকে জীবনের মত চলতে দিতে হবে। আমাদের কথা বলতে দিতে হবে। আমাদের বিচার ব্যবস্থাকে ন্যায় বিচার ব্যবস্থা করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে, প্রশাসনকে জনগণের সেবক হতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, উপদেষ্টা হোক আর রাজনীতিবিদ, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। গতকাল রোববার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেআজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসা ফিরোজায় যান ইসহাক দার। এ সময় খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ট্র্যাডিশনাল নির্বাচনী পদ্ধতির ব্যর্থতা স্পষ্ট হওয়ায় এখন পিআর (আনুপাতিক) পদ্ধতি অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ব্যর্থতার জন্য মূলত দায়ী রাজনৈতিক নেতারা ও দলসমূহ, যারা সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন কেবল ক্ষমতার পরিবর্তন আনে। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থান রাষ্ট্রের কাঠামো বদলায়। সেই কাঠামোগত পরিবর্তন না এলে আমরা এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করব।’
১৭ ঘণ্টা আগে