নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম জাহিদ হোসেন। বিদেশে কোন হাসপাতালে তাঁকে নেওয়া হবে সেটিও চূড়ান্ত বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি এখন মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতাল থেকে বাসায় আনার পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) শারীরিক সুস্থতাটা হচ্ছে নম্বর ওয়ান প্রায়োরিটি। এ জন্যই মেডিকেল বোর্ড যখনই মনে করবে যে, তাঁকে নেওয়া সম্ভব, আমরা তখনই নিয়ে যাব।’
এজেডএম জাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসকেরা এখনো মনে করতে পারছেন না ১২-১৩ ঘণ্টা ভ্রমণ করার মতো অবস্থায় তিনি আছেন। একটু এদিক-সেদিক হলেই তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করেন, বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়। এ জন্যই তাঁকে সার্বক্ষণিক নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেশের বাইরে নেওয়ার প্রস্তুতি সম্পর্কে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি যেটা দরকার, সেটা পুরো সম্পন্ন হয়েছে। যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোন হাসপাতালে নেব, সেটা চূড়ান্ত করেছি। কীভাবে নেব, সেটাও ঠিক করে রেখেছি। আইনগত যে জটিলতা আছে, সেটা বর্তমান সরকারে যারা আইনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাঁদের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি।’
গত ১১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কেবিনে রেখে তাঁর চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস ও কিডনি জটিলতা, আর্থরাইটিস, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে নেওয়া দরকার। অন্যদিকে সেখানে নিতে হলেও তাঁর শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন। যত দিন যাচ্ছে, প্রত্যেকটা রোগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। যে কারণে কখনো দেখা যাচ্ছে, উনি ভালো আছেন আবার অল্পতেই দেখা যাচ্ছে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।’
অধ্যাপক সাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল বোর্ড দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয় গত বছরের ২৭ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে তাঁর রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।
এর আগেও জুলাই মাসের শুরুতে গভীর রাতে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সাজামুক্ত বিএনপি চেয়ারপারসন এক মাস ১২ দিন পর ২১ আগস্ট বাসায় ফেরেন। তখন থেকে তাঁর চিকিৎসা বাসাতেই চলছিল।
উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম জাহিদ হোসেন। বিদেশে কোন হাসপাতালে তাঁকে নেওয়া হবে সেটিও চূড়ান্ত বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি এখন মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতাল থেকে বাসায় আনার পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) শারীরিক সুস্থতাটা হচ্ছে নম্বর ওয়ান প্রায়োরিটি। এ জন্যই মেডিকেল বোর্ড যখনই মনে করবে যে, তাঁকে নেওয়া সম্ভব, আমরা তখনই নিয়ে যাব।’
এজেডএম জাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসকেরা এখনো মনে করতে পারছেন না ১২-১৩ ঘণ্টা ভ্রমণ করার মতো অবস্থায় তিনি আছেন। একটু এদিক-সেদিক হলেই তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করেন, বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়। এ জন্যই তাঁকে সার্বক্ষণিক নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেশের বাইরে নেওয়ার প্রস্তুতি সম্পর্কে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি যেটা দরকার, সেটা পুরো সম্পন্ন হয়েছে। যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোন হাসপাতালে নেব, সেটা চূড়ান্ত করেছি। কীভাবে নেব, সেটাও ঠিক করে রেখেছি। আইনগত যে জটিলতা আছে, সেটা বর্তমান সরকারে যারা আইনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাঁদের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি।’
গত ১১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কেবিনে রেখে তাঁর চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস ও কিডনি জটিলতা, আর্থরাইটিস, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে নেওয়া দরকার। অন্যদিকে সেখানে নিতে হলেও তাঁর শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন। যত দিন যাচ্ছে, প্রত্যেকটা রোগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। যে কারণে কখনো দেখা যাচ্ছে, উনি ভালো আছেন আবার অল্পতেই দেখা যাচ্ছে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।’
অধ্যাপক সাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল বোর্ড দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয় গত বছরের ২৭ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে তাঁর রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।
এর আগেও জুলাই মাসের শুরুতে গভীর রাতে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সাজামুক্ত বিএনপি চেয়ারপারসন এক মাস ১২ দিন পর ২১ আগস্ট বাসায় ফেরেন। তখন থেকে তাঁর চিকিৎসা বাসাতেই চলছিল।
দেশে ফিরলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ১২ ঘণ্টারও বেশি সময় ভ্রমণ করে আজ মঙ্গলবার সকাল পৌনে ১১টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে তাঁকে বহনকারী কাতার আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি।
৩৪ মিনিট আগেবিএনপি চেয়ারপারসন নিরাপদে দেশে ফিরবেন—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে বিএনপির চেয়ারপারসনের দেশে ফিরে আসা তাৎপর্যপূর্ণ।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা: জাতীয় সনদ তৈরির কথা বলছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে বিএনপি কী দেখতে চায়? মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর: সংস্কার প্রস্তাব যা এসেছে, তার মধ্যে যেগুলোতে আমরা একমত হব, সেগুলোর সমন্বয়ে সংস্কারের একটি সনদ তৈরি হবে। যে বিষয়গুলোয় মতৈক্য হবে না, সেগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ছেড়েছেন। স্থানীয় সময় আজ সোমবার দুপুরে হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে বিদায় জানান তারেক রহমানসহ পরিবারের সদস্যরা। সেখান তাঁকে বিদায় জানাতে আসা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, ‘ভাইয়ার খেয়াল রেখো।’
১৩ ঘণ্টা আগে