নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধী মত ও দলগুলোকে দমাতে ফের গায়েবি মামলার পথ বেছে নিয়েছে সরকার। ক্ষমতাসীন সরকার বিএনপির ৩৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের পথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করতে নির্যাতনের চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। গুম-বিচারবহির্ভূত হত্যা-মামলা-হামলা-নির্যাতন চালাচ্ছে। বিএনপির ৩৬ লাখের অধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। মিথ্যা মামলায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সাজা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মামলা-হামলা-নির্যাতন করে বিএনপিকে দমিয়ে রাখা যাবে না। এই সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না।’
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজকে দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের ভোটাধিকার নেই, কথা বলার অধিকার নেই। জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে মানুষ দিশেহারা। আওয়ামী লীগ সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে জোর করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। সে জন্য বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করতে নির্যাতনের চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।’
মেগা প্রজেক্টের নামে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা বলেন তারা গণতন্ত্রের চেয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। কোথায় উন্নয়ন? দেশে উন্নয়নের নামে লুটপাট চলছে। ১০ হাজার কোটি টাকার পদ্মা সেতুতে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এত টাকা দেশে রেখে কীভাবে সামলাবে, তাই বিদেশে পাচার করছে।’
সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিদ্যমান সব সংকট থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচাতে হলে বিনা ভোটের এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘রাজপথে রক্ত ঝরানো ছাড়া কোনো গণতান্ত্রিক আন্দোলনই সফল হয়নি। ’৫২, ’৬২, ’৬৯, ’৭১ এবং নব্বইয়ে আমরা তা দেখেছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনেও রাজপথে রক্ত ঝরছে। এই রক্ত বৃথা যাবে না। তীব্র আন্দোলনে এই সরকারকে বিদায় করে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি প্রমুখ।
বিরোধী মত ও দলগুলোকে দমাতে ফের গায়েবি মামলার পথ বেছে নিয়েছে সরকার। ক্ষমতাসীন সরকার বিএনপির ৩৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে ‘রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের পথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করতে নির্যাতনের চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। গুম-বিচারবহির্ভূত হত্যা-মামলা-হামলা-নির্যাতন চালাচ্ছে। বিএনপির ৩৬ লাখের অধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। মিথ্যা মামলায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সাজা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মামলা-হামলা-নির্যাতন করে বিএনপিকে দমিয়ে রাখা যাবে না। এই সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না।’
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজকে দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের ভোটাধিকার নেই, কথা বলার অধিকার নেই। জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে মানুষ দিশেহারা। আওয়ামী লীগ সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে জোর করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। সে জন্য বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করতে নির্যাতনের চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।’
মেগা প্রজেক্টের নামে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা বলেন তারা গণতন্ত্রের চেয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। কোথায় উন্নয়ন? দেশে উন্নয়নের নামে লুটপাট চলছে। ১০ হাজার কোটি টাকার পদ্মা সেতুতে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এত টাকা দেশে রেখে কীভাবে সামলাবে, তাই বিদেশে পাচার করছে।’
সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিদ্যমান সব সংকট থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচাতে হলে বিনা ভোটের এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘রাজপথে রক্ত ঝরানো ছাড়া কোনো গণতান্ত্রিক আন্দোলনই সফল হয়নি। ’৫২, ’৬২, ’৬৯, ’৭১ এবং নব্বইয়ে আমরা তা দেখেছি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনেও রাজপথে রক্ত ঝরছে। এই রক্ত বৃথা যাবে না। তীব্র আন্দোলনে এই সরকারকে বিদায় করে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি প্রমুখ।
গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের মানুষের মনোজগতে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের জনগণের মনোজগতে যে পরিবর্তন এসেছে, যে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা জেগেছে, যে রাজনৈতিক দল
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২ ঘণ্টা আগেশনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে জাতীয় শ্রমিক পার্টি আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় শামীম হায়দার এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধি সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে উপস্থিত প্রতিনিধিদের সম্মতিতে মোসলেহ উদ্দিন বিজয়কে সভাপতি এবং নাবিলা সুলতানাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি (২০২৫-২৬) গঠন করা হয়।
১ দিন আগে