নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছেন, তাঁরা নিজেদের সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম যাঁদের ব্যাপারে এমন মন্তব্য করেছেন, তাঁদের চরিত্রের শেষ দেখতে চান দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স ভবন মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস বলেন, ‘তাঁদের সম্পর্কে আমাদের আহ্বায়ক বলেছেন। আমরা তাঁদের চরিত্রের শেষটা দেখতে চাই। কারণ, বিপ্লবটাকে ধারণ করে তাঁদের যেভাবে একেকটা সংস্কার করার কথা ছিল, যেভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ছিল, যে অপকর্মের বিরুদ্ধে মানুষ রাস্তায় নেমেছিল, সেগুলো যখন আবার সামনে আসে, তখন এর দায় তাঁদের নিতে হবে। তাঁদের জায়গা থেকে যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, বিচার, রাজনীতি, আমলাতন্ত্র—সব জায়গায় ভূমিকা পেতাম, তাহলে এই অবস্থাটা দেখতে হতো না।’
সারজিস বলেন, সবচেয়ে সমস্যা হয়েছে গোড়ায়। অভ্যুত্থানপরবর্তী বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস থেকে শুরু করে প্রশাসন, পুলিশ থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাহিনীতে যদি এক হাজার কালপ্রিট থেকে থাকে, যারা দলীয় বাহিনী হিসেবে কাজ করেছে, তাদের বিচার হলে এই অবস্থা দেখা লাগত না। তাঁরা (উপদেষ্টারা) ফেইল করেছেন ওই আগস্ট-সেপ্টেম্বরে।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের যাঁরা উপদেষ্টা আছেন, তাঁরা হয়তো ভাবছেন—এখন আবার কঠোর হয়ে সিদ্ধান্তটা নেওয়া দরকার, সেটা সম্ভব নয়। এই জন্য তাঁরা কীভাবে একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে স্বসম্মানে যেতে পারেন, সেটা হয়তো ভাবছেন। কিন্তু ওই চিন্তা যেন তাঁরা না করেন। এত বড় অভ্যুত্থানের পর তাঁরা যদি এভাবে চলে যেতে চান, তাহলে তাঁরা আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে আশ্রয় পাবেন না। এভাবে চুপিচুপি দায়সারা চলে যাওয়ার চেয়ে দেশের মানুষের জন্য কিছু করে নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াটাও সম্মানের। আমরা অনুরোধ করব, তাঁরা যেন অভ্যুত্থানটা ধারণ করে তাঁদের দায়িত্বটা ঠিকমতো পালন করেন।’
এর আগে সারজিস জাতীয় নাগরিক পার্টির জেলা ও মহানগর কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। শুরুতে তিনি জেলার নেতাদের সঙ্গে দলের অভ্যন্তরীণ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন। এরপর দলীয় কার্যক্রম, আগামী দিনের রাজনীতি, সংকট-সম্ভাবনা নিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে বক্তব্য দেন। এরপর মহানগর কমিটির নেতাদের সঙ্গে সভা করেন।
সভায় এনসিপির রাজশাহীর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারী মোবাশ্বের আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছেন, তাঁরা নিজেদের সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’—জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম যাঁদের ব্যাপারে এমন মন্তব্য করেছেন, তাঁদের চরিত্রের শেষ দেখতে চান দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স ভবন মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস বলেন, ‘তাঁদের সম্পর্কে আমাদের আহ্বায়ক বলেছেন। আমরা তাঁদের চরিত্রের শেষটা দেখতে চাই। কারণ, বিপ্লবটাকে ধারণ করে তাঁদের যেভাবে একেকটা সংস্কার করার কথা ছিল, যেভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ছিল, যে অপকর্মের বিরুদ্ধে মানুষ রাস্তায় নেমেছিল, সেগুলো যখন আবার সামনে আসে, তখন এর দায় তাঁদের নিতে হবে। তাঁদের জায়গা থেকে যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, বিচার, রাজনীতি, আমলাতন্ত্র—সব জায়গায় ভূমিকা পেতাম, তাহলে এই অবস্থাটা দেখতে হতো না।’
সারজিস বলেন, সবচেয়ে সমস্যা হয়েছে গোড়ায়। অভ্যুত্থানপরবর্তী বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস থেকে শুরু করে প্রশাসন, পুলিশ থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাহিনীতে যদি এক হাজার কালপ্রিট থেকে থাকে, যারা দলীয় বাহিনী হিসেবে কাজ করেছে, তাদের বিচার হলে এই অবস্থা দেখা লাগত না। তাঁরা (উপদেষ্টারা) ফেইল করেছেন ওই আগস্ট-সেপ্টেম্বরে।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের যাঁরা উপদেষ্টা আছেন, তাঁরা হয়তো ভাবছেন—এখন আবার কঠোর হয়ে সিদ্ধান্তটা নেওয়া দরকার, সেটা সম্ভব নয়। এই জন্য তাঁরা কীভাবে একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে স্বসম্মানে যেতে পারেন, সেটা হয়তো ভাবছেন। কিন্তু ওই চিন্তা যেন তাঁরা না করেন। এত বড় অভ্যুত্থানের পর তাঁরা যদি এভাবে চলে যেতে চান, তাহলে তাঁরা আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে আশ্রয় পাবেন না। এভাবে চুপিচুপি দায়সারা চলে যাওয়ার চেয়ে দেশের মানুষের জন্য কিছু করে নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াটাও সম্মানের। আমরা অনুরোধ করব, তাঁরা যেন অভ্যুত্থানটা ধারণ করে তাঁদের দায়িত্বটা ঠিকমতো পালন করেন।’
এর আগে সারজিস জাতীয় নাগরিক পার্টির জেলা ও মহানগর কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। শুরুতে তিনি জেলার নেতাদের সঙ্গে দলের অভ্যন্তরীণ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন। এরপর দলীয় কার্যক্রম, আগামী দিনের রাজনীতি, সংকট-সম্ভাবনা নিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে বক্তব্য দেন। এরপর মহানগর কমিটির নেতাদের সঙ্গে সভা করেন।
সভায় এনসিপির রাজশাহীর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারী মোবাশ্বের আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শহীদ আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ শাহাদাতবার্ষিকীতে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ। উদ্বোধনে যোগ দেবেন আট স্তম্ভের স্বপ্নদ্রষ্টা আবরার ফাহাদ স্মৃতি সংসদের আহ্বায়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট আয়োজনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেও গণভোটের সময় নিয়ে নতুন করে জট তৈরি হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের দিনই নোট অব ডিসেন্টসহ জুলাই সনদের ওপর গণভোট চেয়েছে বিএনপি। অন্যদিকে জামায়াত ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ প্রশ্নে গণভোট চেয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের নুরুল হক নুরসহ শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে দলটি। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবন দ্বিতীয় তলায় তদন্ত কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদ এ বৈঠক করে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সফররত তুরস্কের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. বেরিস একিনচির সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতিসহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকায় তুরস্কের দূতাবাসে বৈঠকটি
৬ ঘণ্টা আগে