নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টিকা নিয়ে সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ৭ মাসেও ৬০ লাখ টিকা দিতে পারেনি সরকার। টিকা প্রাপ্তির কোনো নিশ্চয়তা ছাড়াই প্রতি সপ্তাহে ১ কোটি টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর টিকা নিয়ে এসব উক্তি এখন হাস্যকর। এগুলো যে ফাঁকা বুলি-এটা বুঝতে আর জনগণের কোনো বাকি নেই।
আজ রোববার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এসব ফাঁকা বুলি না আওড়িয়ে অবিলম্বে টিকা সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিতরণের সুনির্দিষ্ট রোড ম্যাপ জনগণের সামনে তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।
লকডাউনের মধ্যে রপ্তানিমুখী কলকারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ‘আত্মঘাতী’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কী ভয়াবহ অবস্থা? কি তুঘলকি ব্যাপার-আগে বলা হলো যে, কারখানা খোলা হবে না,৫ তারিখ পর্যন্তই বন্ধ থাকবে। আবার হঠাৎ করেই বলা হলো কলকারখানা খোলা হবে। কি করে লোকগুলো আসবে তার কোনো ব্যবস্থা নেই। আবার দেখা যাচ্ছে, রাতের বেলা বলছে যে, দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণপরিবহন খোলা থাকবে। এগুলো আসছে সব হেমায়েতপুর থেকে। সব হেমায়েতপুরের অবস্থা। এটা বদ্ধ উন্মাদনা ছাড়া আমি কিছু দেখতে পাই না।’
তিনি বলেন, কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে শ্রমিকেরা মারাত্মক ভোগান্তির সম্মুখীন হয়েছে। একদিকে গণপরিবহন বন্ধ অন্যদিকে কারখানায় কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশে তাঁরা হতবিহ্বল হয়ে উঠেছে। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এটা প্রহসন ছাড়া আর কিছু নয়। ঢাকার বাইরে এই শ্রমিকেরা এবং ঢাকার জনগণ ডেলটা ভেরিয়েন্টের ভয়াবহ সংক্রমণের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে।
এর আগে শনিবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভার্চ্যুয়াল ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সভার সিদ্ধান্তসমূহ তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরিকল্পিত লকডাউনে জনগণের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। বিএনপি অনেকবার বলেছে যে, দিন আনে দিন খায় মানুষ, প্রান্তিক মানুষ, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক, মাঝি, রিকশা শ্রমিক, ভ্যান শ্রমিকসহ সকল প্রকার নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য সহায়তা ও আর্থিক সহায়তা ব্যতীত লকডাউন কখনই কার্যকর হবে না। সে জন্যই বিএনপি এসব মানুষদের এককালীন ১৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল। সরকার সেদিকে না গিয়ে দলীয় লোকদের আড়াই হাজার টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রকৃত দুর্গত মানুষের কাছে এই সহযোগিতা পৌঁছাচ্ছে না।
টিকা নিয়ে সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ৭ মাসেও ৬০ লাখ টিকা দিতে পারেনি সরকার। টিকা প্রাপ্তির কোনো নিশ্চয়তা ছাড়াই প্রতি সপ্তাহে ১ কোটি টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর টিকা নিয়ে এসব উক্তি এখন হাস্যকর। এগুলো যে ফাঁকা বুলি-এটা বুঝতে আর জনগণের কোনো বাকি নেই।
আজ রোববার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এসব ফাঁকা বুলি না আওড়িয়ে অবিলম্বে টিকা সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিতরণের সুনির্দিষ্ট রোড ম্যাপ জনগণের সামনে তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।
লকডাউনের মধ্যে রপ্তানিমুখী কলকারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ‘আত্মঘাতী’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কী ভয়াবহ অবস্থা? কি তুঘলকি ব্যাপার-আগে বলা হলো যে, কারখানা খোলা হবে না,৫ তারিখ পর্যন্তই বন্ধ থাকবে। আবার হঠাৎ করেই বলা হলো কলকারখানা খোলা হবে। কি করে লোকগুলো আসবে তার কোনো ব্যবস্থা নেই। আবার দেখা যাচ্ছে, রাতের বেলা বলছে যে, দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণপরিবহন খোলা থাকবে। এগুলো আসছে সব হেমায়েতপুর থেকে। সব হেমায়েতপুরের অবস্থা। এটা বদ্ধ উন্মাদনা ছাড়া আমি কিছু দেখতে পাই না।’
তিনি বলেন, কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে শ্রমিকেরা মারাত্মক ভোগান্তির সম্মুখীন হয়েছে। একদিকে গণপরিবহন বন্ধ অন্যদিকে কারখানায় কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশে তাঁরা হতবিহ্বল হয়ে উঠেছে। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এটা প্রহসন ছাড়া আর কিছু নয়। ঢাকার বাইরে এই শ্রমিকেরা এবং ঢাকার জনগণ ডেলটা ভেরিয়েন্টের ভয়াবহ সংক্রমণের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে।
এর আগে শনিবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভার্চ্যুয়াল ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সভার সিদ্ধান্তসমূহ তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরিকল্পিত লকডাউনে জনগণের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। বিএনপি অনেকবার বলেছে যে, দিন আনে দিন খায় মানুষ, প্রান্তিক মানুষ, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক, মাঝি, রিকশা শ্রমিক, ভ্যান শ্রমিকসহ সকল প্রকার নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য সহায়তা ও আর্থিক সহায়তা ব্যতীত লকডাউন কখনই কার্যকর হবে না। সে জন্যই বিএনপি এসব মানুষদের এককালীন ১৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল। সরকার সেদিকে না গিয়ে দলীয় লোকদের আড়াই হাজার টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রকৃত দুর্গত মানুষের কাছে এই সহযোগিতা পৌঁছাচ্ছে না।
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দুই মাস সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর পুনরায় দলে ফেরানো হয়েছে। তাঁকে দেওয়া শোকজ (কারণ দর্শানো) নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায় এনসিপি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা। এ বৈঠকে তারা ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু অমীমাংসিত বিরোধ সমাধানের বিষয়ে কথা বলেছেন বলে জানান। গতকাল শনিবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে পাকিস্তানের হাইকমিশনের আমন্ত্রণে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত...
৫ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নতুন সংবিধানের দাবি আবার জানাল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলেছে, তাদের এসব দাবি আদায় না হলে সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ শহীদদের রক্তস্নাত। ছাত্র-জনতা দেশের মৌলিক সংস্কারের জন্য জীবন দিয়েছে। এ কারণে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করা এবং একে আইনগত ভিত্তি দেওয়া দরকার। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার বিকেলে ‘জুলাই সনদ: আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
১৫ ঘণ্টা আগে