ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণ হবে কি না—সময়ই বলে দেবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সার্কিট হাউস মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডিসেম্বর মাসেই খেলা হবে এবং আন্দোলন হবে। রাজপথ, জনপথ, শহর, জেলা, থানা, ওয়ার্ড এবং পাড়া মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেবেন সতর্কতার সঙ্গে। আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণ হবে কি না, সময়ই বলে দেবে। বিরোধীরা কী তৈরি আছেন? রাস্তায় কত দিন থাকবেন? রাজপথ আমাদের। আমরা রাজপথ থেকে উঠে এসেছি, আমরা আকাশ থেকে পড়িনি। আমরা মাটি খুঁড়ে হয়েছি।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘কুমিল্লার কথা নিশ্চয় আপনারা জানেন। কুমিল্লায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা নিজেরাই নিজেদের ৭১টি মোবাইল ফোন চুরি করেছে। তাই ৭১ জনের নামে মামলা হয়েছে। বিএনপির বিরুদ্ধে বিএনপি মামলা করেছে। এভাবেই তারা ভোট চুরি করে। খেলা হবে হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে এবং লুটপাটের বিরুদ্ধে। আমরা কারও দয়ায় রাজনীতিতে আসিনি।’
এ সময় কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্যে করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কামাল হোসেন সাহেব আপনি বলছেন, শেখ হাসিনা বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, মন্ত্রীরা বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই কথা তারেক রহমান লন্ডন থেকে বসে বলছেন। বিদেশে অর্থ পাচার কারা করে? আপনারা। ডক্টর কামাল, আপনার ভিসা আছে বাইরে চলে যান। মহাসমাবেশ কাকে বলে আগামীকাল চট্টগ্রামে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ হবে। মানুষ আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে উন্মুখ আছে। শেখ হাসিনার বাংলাদেশে আর কেউ এত উন্নয়ন করতে পারবে না। ডিজিটাল বাংলাদেশের পর আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ করা।’
বক্তব্যের আগে ওবায়দুল কাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, অসীম কুমার উকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণ হবে কি না—সময়ই বলে দেবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সার্কিট হাউস মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডিসেম্বর মাসেই খেলা হবে এবং আন্দোলন হবে। রাজপথ, জনপথ, শহর, জেলা, থানা, ওয়ার্ড এবং পাড়া মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেবেন সতর্কতার সঙ্গে। আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণ হবে কি না, সময়ই বলে দেবে। বিরোধীরা কী তৈরি আছেন? রাস্তায় কত দিন থাকবেন? রাজপথ আমাদের। আমরা রাজপথ থেকে উঠে এসেছি, আমরা আকাশ থেকে পড়িনি। আমরা মাটি খুঁড়ে হয়েছি।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘কুমিল্লার কথা নিশ্চয় আপনারা জানেন। কুমিল্লায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা নিজেরাই নিজেদের ৭১টি মোবাইল ফোন চুরি করেছে। তাই ৭১ জনের নামে মামলা হয়েছে। বিএনপির বিরুদ্ধে বিএনপি মামলা করেছে। এভাবেই তারা ভোট চুরি করে। খেলা হবে হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে এবং লুটপাটের বিরুদ্ধে। আমরা কারও দয়ায় রাজনীতিতে আসিনি।’
এ সময় কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্যে করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কামাল হোসেন সাহেব আপনি বলছেন, শেখ হাসিনা বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, মন্ত্রীরা বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই কথা তারেক রহমান লন্ডন থেকে বসে বলছেন। বিদেশে অর্থ পাচার কারা করে? আপনারা। ডক্টর কামাল, আপনার ভিসা আছে বাইরে চলে যান। মহাসমাবেশ কাকে বলে আগামীকাল চট্টগ্রামে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ হবে। মানুষ আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে উন্মুখ আছে। শেখ হাসিনার বাংলাদেশে আর কেউ এত উন্নয়ন করতে পারবে না। ডিজিটাল বাংলাদেশের পর আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ করা।’
বক্তব্যের আগে ওবায়দুল কাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, অসীম কুমার উকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১০ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১৪ ঘণ্টা আগে